Title | ছোটবুবু |
Author | জিয়াউল সরকার |
Publisher | আদর্শ |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
save
৳ 30ছোটবুবু
৳ 120৳ 150
You Save: ৳ 30 (20%)
Customer Reviews
There are no reviews yet.
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
মেজর মোঃ দেলোয়ার হোসেন, এসপিপি, পিএসসি (অবঃ): জন্ম ২৯ নভেম্বর ১৯৭৯, ঢাকা। ২০০০ সালে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের গ্র্যাজুয়েট। আধুনিক দৃষ্টিকোণে সানজুর দ্য আর্ট অব ওয়ার বইয়ের জন্য সেনাপারদর্শিতা পদক পান। হিস্ট্রিক্যাল ফিকশন লেখেন। নিয়মিত লেখালেখি করেন বিভিন্ন সামরিক জার্নালে। তার রচিত ও সম্পাদিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ: বাংলাদেশের বীরগাথা, মহাবীর খালিদ বিন ওয়ালিদ-এর ইয়ারমুকের যুদ্ধ, জাগো, রোহিঙ্গা রঙ্গ, তোমাকেই খুঁজছে সেনাবাহিনী, শান্তিরক্ষী ও মেজর সাহেবের অষ্টব্যাঞ্জন।
একটা গুরুতর প্রশ্ন, উত্তর খুঁজছি: লিটন দাসের ব্যাটিং কেমন লাগে?
ক্রিকেট ইতিহাসের দৃষ্টিনন্দন ব্যাটসম্যানদের তালিকা করলে ৫০ পেরিয়ে যাবে কয়েক মিনিটেই, কিন্তু কারও ব্যাটিংয়ের সঙ্গেই লিটন দাসের মিল পাচ্ছি না। ক্রিকেটিং সেন্স, মানসিক দৃঢ়তা, সামর্থ্যকে নিয়ামক ধরলে সে গড়পড়তা বাঙালি চরিত্রেরই প্রতিচ্ছবি, কিন্তু যদি শৈল্পিক বিমূর্ততাকে অনুষঙ্গ ধরি, তার মানসিক গঠন-গড়নের সঙ্গে ভ্যান গগ অথবা এস এম সুলতানের দূরবর্তী নৈকট্য আবিষ্কার করি। উদাসী, খামখেয়ালি ও উচ্চাকাঙ্ক্ষাহীন, অথচ প্রখর আত্মতুষ্টিপূর্ণ। ক্রিকেটের মতো কঠোর পারফর্মিং স্কিলের খেলায় এ রকম শিল্পীচরিত্রের একজন আপাত-ভঙ্গুর মানুষ কতক্ষণ টিকে থাকতে পারে, সেই পর্যবেক্ষণ আমার বিচিত্র বিনোদন। অব্যাখ্যানীয় কিছু একটা আছে তার ব্যাটিংয়ে, যা খুঁজে পাচ্ছি না এবং পাই না বলেই কখনো বিব্রত হই, কখনোবা ভর করে হীনম্মন্যতা।
এবং পৃথিবীতে সে-ই একমাত্র শিল্পী, যার প্রতিটি সমীহ জাগানিয়া পারফরম্যান্সকে অর্থমূল্যে উদ্যাপন করি। টি-২০ তে ৪১, ওয়ানডেতে ৭৩ এবং টেস্টে ৮৯ রান স্পর্শ করলেই চেনা অথবা অর্ধ-চেনা একজন ব্যক্তিকে বই কেনার লাইসেন্স দিই; নিজের পছন্দের একটি বই সে কিনতে পারবে, ক্রয়মূল্যের থাকে না সুনির্দিষ্ট সীমা।
লিলিয়ান গার্সিয়াকে চেনেন? রেসলিং দেখে থাকলে তার সম্বন্ধে জানা উচিত। না জানলে গুগল ওস্তাদকে জিগিয়ে নিন।
শেষ প্রশ্ন, ঠাকুরগাঁওয়ে ১৭ দিন অবকাশ কাটাতে চাই। হোটেল-টোটেলে না, সাতজন পৃথক ব্যক্তির বাসায় আতিথ্য গ্রহণ করব। চেনেন নাকি এ রকম সাতজনকে? দেন না খুঁজে। দুনিয়ায় এত জায়গা থাকতে ঠাকুরগাঁও কেন? সেই গল্পটা লিখব বলেই তো সাত বছর বয়স থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার-বয়সের মানুষের গল্প শুনে চলেছি অবিরাম। এই সব লেখালেখি নর্দমায় যাক, চলুন গল্পে বসি Whatsapp-এ!
[email protected]
এ সংকলনে প্রকাশিত হলো তেরো জন থ্রিলার লেখকের গল্প। এই তেরো জন গল্পকারকে আমরা চিনতাম না। তাদেরকে চিনতে পারলাম তাদের গল্পের মধ্য দিয়ে।
তাদের গল্পগুলো এক রকমের নয়। গল্পগুলোর ভাষাশৈলী ও বিষয়বস্তু বিচিত্র। গল্পগুলো পড়তে গিয়ে পাঠকমাত্রই উপলব্ধি করবেন যে, ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের গল্প তারা পাঠ করছেন।
এ সংকলনের জন্য গল্প আহ্বান করার পর অনেকেই হয়তো খুব অল্প সময়ের মধ্যে গল্প লিখে জমা দিয়েছেন। কিন্তু গল্পগুলো পড়ে মনে হয় না যে, সেগুলো খুব তাড়াহুড়ো করে লেখা। থ্রিলার গল্প লেখার জন্য যে নিবিড় অভিনিবেশ ও সতর্কতার প্রয়োজন হয়, গল্পগুলোতে তার ছাপ স্পষ্ট।
থ্রিলার গল্পের পাঠকদের মধ্যে থেকেই অনেকেই নিজেকে আবিষ্কার করেন থ্রিলার গল্পকার হিসেবে। তাদের মধ্য থেকেই কেউ কেউ নিয়মিত চর্চা, মেধা ও সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে একসময় হয়ে উঠতে পারেন দেশসেরা থ্রিলার লেখক। এ সংকলনের লেখকদের গল্প পড়ে মনে হবে, তাদের মধ্যেও সে সম্ভাবনা প্রবলভাবেই রয়েছে।
লেখকদের বয়স এক নয়, পেশা বিভিন্ন। আছেন চিকিৎসক, নগর পরিকল্পনাবিদ, আইনজীবী, শিক্ষক; আছেন শিক্ষার্থীও। একেকজনের নিবাস একেক এলাকায়। কেউ লিখেছেন ঢাকা থেকে, কেউ কেউ ঢাকার বাইরে অন্য কোনো জেলা থেকে। একটি জায়গাতেই তাদের মিল— থ্রিলার গল্পের প্রতি নিখাদ ভালোবাসা।
এই শতকের প্রথম দশকের কবি এহসান হাবীব। সম্পাদনা করেছেন ছোটকাগজ ‘শূন্য’। প্রকাশিত কবিতার বই ‘শাদা প্রজাপতি’ (২০০৯), ‘টীকাভাষ্য’ (২০১৫) এবং ‘পুষ্পদাহকাল’ (২০২২)। গদ্যের বই ‘কন্সপিরেসি অব সাইলেন্স’ (২০১১)। এহসান হাবীৰ কৰি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় তার বিরুদ্ধে ২০১৭ সালে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিতর্কিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা হয় এবং তাকে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় হতে বরখাস্ত করা হয়। পরবর্তীতে মামলা থেকে জামিন নেওয়ার পর তাকে গুমের উদ্দ্যেশ্যে অপহরণ করা হয়। গুম থেকে মুক্ত হয়ে ২০১৮ সালে তিনি অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা” নামে একটি প্রথাবিরোধী সংগঠন করে তোলেন। এই শিরোনামে প্রতিবাদী কবিতাপাঠের আয়োজন করেন ময়মনসিংহ, শ্রীমঙ্গল ও খুলনায়। সম্পাদনা করেছেন ‘অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা’ শিরোনামে বিশেষ বুলেটিন। কবি এহসান হাবীবের জন্ম ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৮১ সালে কিশোরগঞ্জের যশোদলপুরে। পড়াশোনা করেছেন বাংলাসাহিত্যে। কর্মজীবনে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও এহসান হাবীব কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে ময়মনসিংহে বসবাস করছেন।
কাফি কামাল। কবি, গল্পকার, সাংবাদিক। জন্ম: ৮ জানুয়ারি ১৯৮০। চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার অনুকূল গ্রামে।বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক সম্পন্নের পর কাফি কামাল যুক্ত হন সাংবাদিকতায়। রাজনৈতিক বিষয়ে দীর্ঘ দেড় দশক দৈনিক মানবজমিন-এ সাহসী ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করেছেন। টেলিভিশন টকশোতে ছিলেন মুখর। মুক্তিযোদ্ধা পিতার সন্তান কাফি কামাল সবসময় বাক-স্বাধীনতার পক্ষে, সাংবাদিক নির্যাতন ও স্বাধীন গণমাধ্যম বিরোধী কালো আইনের বিরুদ্ধে সোচ্চার এক কন্ঠস্বর। গুম-খুন ও বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা বিষয়ে অনুসন্ধান ও গবেষণাকারী অন্যতম এক সাংবাদিক তিনি। প্রতিবাদী ভূমিকার কারনে ক্ষমতাসীন দলের কর্মীদের হামলার শিকার ও সরকারের রোষানলে পড়ে বর্তমানে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেন।কাফি কামাল লেখালেখিতে যুক্ত হন কৈশোরে। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ১২। কাব্যগ্রন্থ- ‘ডনুতীরে টংঘর (২০০৬), ‘তীরবর্তী হাওয়াঘর’ (২০০৮), ‘প্রসবকালীন তাপবিদ্যুৎ (২০১০) ও ‘ঋতুরঙ্গ’ (২০১১); গল্পগ্রন্থ- চাট্টগ্রামী ভাষায় প্রথম পূর্ণাঙ্গ গল্পগ্রন্থ ‘মেইট্টাল’ (২০১১), ‘কন্যাযাত্রী’ (২০১৩), ‘কন্যারাশির জাতক’ (২০১৪); ভ্রমণকাহিনী কুতুবমিনার থেকে কন্যাকুমারী’ (২০১৩), গবেষণাগ্রন্থ- ‘আত্মীয়তার বন্ধনে রাজনীতি (২০১৬), সম্পাদনা- বাংলা সাহিত্যে প্রথম দশকভিত্তিক প্রবন্ধ সংকলন ‘শূন্য দশকের নির্বাচিত প্রবন্ধ’ (২০১৫) এবং একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আয়োজিত গণজ্ঞ্যানীর উপর কেন্দ্রীয় বিএনপি প্রকাশিত ডকুমেন্টেশন ‘গনশুনানী’ বইয়ের গ্রন্থক ও সম্পাদক। ২০১৬-১৭ সালে দুই বছর সম্পাদনা করেছেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মুখপত্র “রিপোর্টার্স শুয়ো’। একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাব, ডিআরইউ ডিইউজেসহ একাধিক সংগঠনের স্থায়ী সদস্য তিনি।
মোহাম্মদ আজম জন্ম ২৩ আগস্ট, ১৯৭৫ নোয়াখালীর হাতিয়ায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত। বাংলা ভাষার উপনিবেশায়ন ও বি-উপনিবেশায়ন নিয়ে গবেষণা করে পিএইচ ডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। প্রবন্ধ ও সমালোচনা লিখে থাকেন। আগ্রহের বিষয় সাহিত্য, নন্দনতত্ত্ব, ইতিহাস, রাজনীতি ও সংস্কৃতি অধ্যয়ন। ছোট-বড় শতাধিক প্রবন্ধ প্রকাশ করেছেন। অনুবাদ করেছেন গুরুত্বপূর্ণ কিছু তাত্ত্বিক রচনা। প্রকাশিত গ্রন্থ : বাংলা ও প্রমিত বাংলা সমাচার [প্রথমা, ২০১৯]। বাংলা একাডেমি থেকে বেরিয়েছে সম্পাদিত গ্রন্থ নির্বাচিত কবিতা : সৈয়দ আলী আহসান [২০১৬]। কবি ও কবিতার সন্ধানে এবং বাংলাদেশ : সাংস্কৃতিক রাজনীতি ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি নামে দুটি বই প্রকাশের পথে। এখন কাজ করছেন হুমায়ূন আহমেদের উপর পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ প্রণয়নের লক্ষ্যে।
অরূপ রাহী তার ভাবচর্চার মাধ্যম হিসেবে ‘কবিতা’, ‘সংগীত’, ‘প্রবন্ধ রচনা’ থেকে শুরু করে আড্ডা, সঙ্গ ও সাংগঠনিক অনুশীলন- অনেক কিছুই করেন। পশ্চিমা ঔপনিবেশিক আধুনিক মডেলের ‘শিল্পী’, ‘বুদ্ধিজীবী’ বা ‘দার্শনিক’ বা ‘অ্যাকটিভিস্ট’ তিনি নন। জুলুমশাহিমুক্ত, বিঔপনিবেশিক সাম্য আর ইনসাফের সমাজ-দেশ-দুনিয়া কায়েমের জন্য ভাব-তত্ত্ব-অনুশীলন তার ফকিরির প্রধানতম দিক।
আলোকচিত্র: শেখ সোহেল \ সাবিদিন ইব্রাহিম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন সাবিদিন ইব্রাহিম। বিশ্বসাহিত্য চষে বেড়ানোর উচ্চাশা নিয়ে ইংরেজি সাহিত্য পড়েছেন এবং ছাত্রজীবন থেকেই বাংলা ও ইংরেজিতে লেখালেখি করে যাচ্ছেন। ২০১২ সালে ‘In Praise – In Memory – In Ink’ নামে, ২০১৩ সালে ‘A Poet’s View of Being’ শিরোনামে কানাডা থেকে প্রকাশিত দুটি কবিতার সংকলনে যথাক্রমে ২টি ও ৭টি ইংরেজি কবিতা স্থান পেয়েছিল।
২০১৫ সালে বাংলা একাডেমীর সাহিত্য পত্রিকা ‘উত্তরাধিকার’-এর ৬১তম সংখ্যায় বারটি জেন কবিতার অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ২০১৭ ও ২০১৮ সালে প্রকাশিত দুটি অনুবাদ গ্রন্থ; সান জু’র ‘দ্য আর্ট অব ওয়ার’ এবং সেনেকা’র ‘অন দ্য শর্টনেস অব লাইফ’ পাঠক ও বোদ্ধামহলে বেশ সাড়া ফেলেছে।
উল্লেখযোগ্য অনুবাদকর্মের মধ্যে রয়েছে: বিশ্বখ্যাত সাময়িকী প্যারিস রিভিয়্যু কর্তৃক গৃহীত ও প্রকাশিত- হোর্হে লুই বোর্হেস, হারুকি মুরাকামি ও পাবলো নেরুদার সাক্ষাতকার। এছাড়া প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে অতোঁয়ান দ্য স্যান্ত একজুপেরির ‘দ্য লিটল প্রিন্স’।
বাংলাদেশ স্টাডি ফোরাম (বিডিএসএফ) এর প্রতিষ্ঠাতা কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক। সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন thebdsf.com এ।
সাবিদিন ইব্রাহিম কুমিল্লা জেলার ব্রাক্ষণপাড়া থানার শিদলাই গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরো দেশ ও পুরো বিশ্বকে নিজের জন্মস্থান মনে করছেন।
যেকোনো ধরণের পরামর্শ, সমালোচনা, প্রশ্ন করতে যোগাযোগ করুন:
mail: [email protected]
fb: https://www.facebook.com/sabidin.ibrahim/
ফিরোজা বহ্নির জন্ম ১৯৮৭ সালের ৫ জুন, ঢাকায়। বাবা ওমর ফারুক শাহজাহান, মা শেলিনা আর্জুমান্দ বানু। বর্তমানে সহমানুষ চমক হাসান ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
বহ্নি ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশে মৃন্ময় আর্কিটেকচারাল ফার্মে জুনিয়র আর্কিটেক্ট এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে স্থাপত্য অনুষদের প্রভাষক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনাতে।
অবসরে বহ্নির ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, জলরঙে ছবি আঁকতে, কাগজ দিয়ে কুইলিং করতে আর উল দিয়ে পশমি টুপি বুনে মানুষকে উপহার দিতে। প্রিয়জনকে চিঠি লেখাও তাঁর খুব প্রিয় কাজ। বহ্নি গল্প করতে প্রচণ্ড ভালোবাসেন, গল্পের রঙে-রসে শ্রোতাদের বহুক্ষণ মজিয়ে রাখার প্রতিভা তাঁর সহজাত।
জীবনের পথ পরিক্রমায় কল্পনা আর বাস্তবতার দুই জগতেই অনেক অনেক গল্প জমা হয়েছে তাঁর। সাবলীল লেখনীতে সেই গল্পগুলো পৌঁছে দিতে চান পাঠকের কাছে। লেখালিখির শুরু সেই ভাবনা থেকেই।
‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ তাঁর প্রথম একক গ্রন্থ। এর আগে ২০১২ সালে চতুর্মাত্রিক ব্লগ সংকলনে তাঁর লেখা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়।
বই নিয়ে যেকোনো পরামর্শ বা মতামত জানাতে পারেন এই ই-মেইল ঠিকানায়: [email protected]
Be the first to review “ছোটবুবু”