Showing 81–100 of 297 results

  • ক্যারিয়ার ইন আইটি

    তিতাস সরকার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইনফরমেশন টেকনোলজিতে মাস্টার্স করেছেন এবং মাইক্রোটিক কোম্পানিতে এমটিসিএনএ ও এমটিসিআরই পরীক্ষা দিয়ে মাইক্রোটিক সার্টিফাইড ট্রেইনার হয়েছেন। বর্তমানে তিনি ইনোসিস সলিউশনস/সল্যুশন নামে একটি কোম্পানিতে সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে কর্মরত আছেন। পাশাপাশি টিসফট আইটিতে শিক্ষকতা করছেন। ছোটবেলা থেকেই ইনফরমেশন টেকনোলজি সম্পর্কে জানতে এবং জানাতে আগ্রহী। তিনি শুরুটা করেছিলেন বিভিন্ন অনলাইন টেকনোলজি সাইটে (যেমন শিক্ষক.কম, টেকটিউনস.কম) লেখালেখি দিয়ে। বতমার্নে তিনি ইউটিউবে বিভিন্ন আইটি কোর্সের ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করে পাবলিশ করেন। ইউটিউবে তিনি প্রতিটি কোর্সের ভিডিও তৈরি করে প্লে-লিস্ট তৈরি করে রেখেছেন। ফলে তিতাস সরকারের চ্যানেলে প্রতিটি কোর্সের ভিডিও টিউটোরিয়াল একসঙ্গে পাওয়া যাচ্ছে। ভবিষ্যতে মাতৃভাষায় আরও টেকনোলজি বিষয়ে বই তৈরি করার ইচ্ছা রয়েছে।

    ৳ 272৳ 340
  • ক্যারিয়ার ইন্টেলিজেন্স

    বর্তমান সময়ে ক্যারিয়ার ও চাকরি-প্রত্যাশীদের কাছে ব্যাপক আলোচিত ও তুমুল জনপ্রিয় মুখ গাজী মিজানুর রহমান। তিনি একাধারে একজন লেখক, মোটিভেশনাল স্পিকার, ক্যারিয়ার কলামিস্ট ও ক্যারিয়ার কনসালট্যান্ট। পূবালী ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করলেও বর্তমানে তিনি বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার হিসেবে কর্মরত আছেন। পেশাগত জীবনের পাশাপাশি তিনি চাকরি ও ক্যারিয়ার-প্রত্যাশীদের জন্য বিনামূল্যে বিভিন্ন সভা-সেমিনার, জাতীয় পত্রিকা, ফেইসবুক ও ইউটিউবে তার জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে ক্যারিয়ার-বিষয়ক বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। দেশের তরুণ প্রজন্মের মাঝে ক্যারিয়ার-বিষয়ক সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিনি দেশের ৬৪ জেলায় উদ্যোগ নিয়েছেন ‘বাংলাদেশ ক্যারিয়ার অলিম্পিয়াড’-এর।

    ৳ 320৳ 400
  • গণিতপুরে বিজ্ঞানানন্দ

    ফাতিহা আয়াত নিউইয়র্ক সিটির Gifted & Talented প্রোগ্রামের ৫ম গ্রেডের ছাত্রী। ফাতিহা জাতিসংঘের বিভিন্ন সম্মেলনে, হার্ভার্ড ও কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে ক্লাইমেট চেন্জ ও চাইল্ড রাইটসের মত গ্লোবাল ইস্যুতে বক্তব্য রাখে। ভয়েস অব আমেরিকা, রাশান টিভি ফাতিহার ইন্টারভিউ করেছে। নিউইয়র্ক সিটি মেয়র & চন্দ্রবিজয়ী এডউইন অল্ড্রিন ফাতিহাকে চিঠি লিখেছেন।
    NRB Special Talent Award ছাড়াও ফাতিহা অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে National Pentathlon Mathematics, Math League, Perennial Math Tournament-এ। বর্তমানে ফাতিহা কোডিং শিখছে ও পবিত্র কোরআন হেফজ করছে।
    ফাতিহা আয়াত তার ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে Math, Science, Coding, Storytelling, Travel Blog, News Update, কোরান তফসিরের ভিডিও প্রেজেন্ট করে। ফাতিহার লেখা তিনটি বই প্রকাশিত হয়েছে অ্যামাজন ও অনন্যা থেকে।
    ন্যাশনাল অ্যাডভেনা আর্ট কম্পিটিশনে ফাতিহা Amazing Artist Award জিতেছে। ফাতিহার আঁকা ছবি Colors of Humanity Art Gallery-তে প্রদর্শিত হচ্ছে। ফাতিহা CHIL&D নামক একটি প্রতিষ্ঠানের Founder, যেখানে সে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য Climate, Health, Information, Learning & Development নিয়ে কাজ করে।

    ৳ 160৳ 200
  • গণিতের জেমস বন্ড

    নাম : মোত্তাসিন পাহলভী। বাবা: আতাউর রহমান, মাতা: মাহফুজা রহমান। ১৯৮৭ সালের ১৭ জুলাই পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তিনি এসএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। এরপর তিনি রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি এবং পরে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেন।
    তিনি একাধারে একজন শিক্ষক, লেখক, প্রকৌশলী ও উদ্যোক্তা। গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি সবার ভালোবাসা তৈরির জন্য তিনি কাজ করছেন। তিনি তার ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে Mottasin Pahlovi- BUETian নিয়মিত গণিত ও বিজ্ঞানের বিষয়গুলো মজা করে উপস্থাপন করেন। সম্প্রতি তিনি www.mpbian.com নামে একটি website পরিচালনা করছেন, যা দ্বারা সব শ্রেণির শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।

    ৳ 320৳ 400
  • গণিতের মঞ্চে

    আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদকজয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সাল, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জায়েদ চৌধুরী। ছোটবেলায় সব ধরনের বই পড়তেন, সব বিষয়ে জানতে আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু গণিত অলিম্পিয়াডে ২০১১ সালে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার আগ্রহ বেড়ে যায় গণিতের প্রতি। দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম ম্যাথ সার্কেল এবং অন্যান্য ক্যাম্পের মাধ্যমে তার গণিতের প্রতি ভালোবাসা অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। তিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এমআইটি) দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।

    এম আহসান আল মাহীর ছোটবেলা থেকেই আঁকতে ভালোবাসেন। ২০১৩ সালে প্রথম গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের পর তার আঁকার বিষয় প্রাকৃতিক দৃশ্য থেকে পরিণত হয় জ্যামিতির রেখা-বিন্দুতে। ২০১৬ সালে প্রথম জাতীয় গণিত ক্যাম্প থেকে তার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিচরণ। তখন থেকে মোট ৬টি পদক অর্জন করেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে। গণিতের ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে তিনি নিজ স্কুল এস ও এস হারম্যান মেইনার কলেজের গণিত ক্লাবসহ আরও অনেক গণিত ক্লাবের সাথে জড়িত। জন্ম ২০০৩ সালের ২৬ জুন, বরিশালে। মা মোসাঃ মাহফুজা আখতার, বাবা এস এ মালেক। শিক্ষার গণ্ডি পার করে আহসান হতে চান একজন গণিতবিদ।

    সাইফুর রহমান তাশকি ছোটবেলা থেকেই ফুটবল, টেনিস, ক্রিকেটের বড় ভক্ত। প্রথমবারের মতো গণিত অলিম্পিয়াড ২০১৬ সালে অংশগ্রহণের পর থেকে তার পছন্দের তালিকায় যুক্ত হয় গণিত। গণিত ক্যাম্প থেকে গণিতের প্রতি যে ভালোবাসা তিনি আবিষ্কার করেছেন তা এখন ছোটদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন চট্টগ্রাম ম্যাথ সার্কেল এবং আরও বিভিন্ন মাধ্যমে। তার জন্ম ২০০১ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর,

    ৳ 560৳ 700
  • গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
    প্রকাশিত গ্রন্থ
    অঙ্ক ভাইয়া
    গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স (২ খণ্ড)
    নিমিখ পানে ১ ও ২
    ই-মেইল: [email protected]
    ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan

    ৳ 240৳ 300
  • গণিতের স্বপ্নযাত্রা: আর্ট অব প্রবলেম সলভিং

    আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদক–জয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জোনায়েদ আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদক–জয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জোনায়েদ চৌধুরী। ছোটবেলায় অনেক ধরনের বই পড়তেন, যত সব বিষয় আছে সব জানতে আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু ভাগ্যক্রমে গণিত অলিম্পিয়াডে ২০১১ সালে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার আগ্রহ বেড়ে যায় গণিতের দিকে। ২০১৬, ’১৭ ও ’১৮ সালে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে যথাক্রমে অর্জন করেন ব্রোঞ্জ, রৌপ্য ও স্বর্ণপদক। ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে শিক্ষালাভ করতে যাচ্ছেন তিনি।


    ছোটবেলা থেকেই নতুন নতুন বিষয় শিখতে আগ্রহী, তামজীদ মোর্শেদ রুবাব নবম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় ২০১৪ সালে প্রথম গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন। সে বছর ঢাকা আঞ্চলিকে প্রাইজ পেয়ে প্রথমবারের মতো একটি জুনিয়র ম্যাথ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন এবং সেখান থেকেই যাত্রা শুরু হয় আইএমওর লক্ষ্যে। তিনি গত দুই বছরে ছয়টি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অলিম্পিয়াডে পদক অর্জন করেন। এর মধ্যে আছে দুটি ইরানীয় জ্যামিতি অলিম্পিয়াড (ব্রোঞ্জ ও রৌপ্য), দুটি এপিএমও (ব্রোঞ্জ) ও দুটি আইএমও ব্রোঞ্জ পদক। দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়া অবস্থায়ই ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একজন অধ্যাপক Wayne Hayes–এর সাথে গ্রাফ থিওরি বিষয়ে গবেষণার কাজ শুরু করেন। ২০১৮ সালে শেষবারের মতো জাতীয় পর্যায়ের গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন এবং চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নের পদ অর্জন করেন।

    ৳ 400৳ 500
  • গণিতের স্বপ্নযাত্রা: গণিত অলিম্পিয়াডে প্রথম ধাপ

    আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদক–জয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জোনায়েদ চৌধুরী। ছোটবেলায় অনেক ধরনের বই পড়তেন, যত সব বিষয় আছে সব জানতে আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু ভাগ্যক্রমে গণিত অলিম্পিয়াডে ২০১১ সালে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার আগ্রহ বেড়ে যায় গণিতের দিকে। ২০১৬, ’১৭ ও ’১৮ সালে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে যথাক্রমে অর্জন করেন ব্রোঞ্জ, রৌপ্য ও স্বর্ণপদক। ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে শিক্ষালাভ করতে যাচ্ছেন তিনি।

    ছোটবেলা থেকেই নতুন নতুন বিষয় শিখতে আগ্রহী, তামজীদ মোর্শেদ রুবাব নবম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় ২০১৪ সালে প্রথম গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন। সে বছর ঢাকা আঞ্চলিকে প্রাইজ পেয়ে প্রথমবারের মতো একটি জুনিয়র ম্যাথ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন এবং সেখান থেকেই যাত্রা শুরু হয় আইএমওর লক্ষ্যে। তিনি গত দুই বছরে ছয়টি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অলিম্পিয়াডে পদক অর্জন করেন। এর মধ্যে আছে দুটি ইরানীয় জ্যামিতি অলিম্পিয়াড (ব্রোঞ্জ ও রৌপ্য), দুটি এপিএমও (ব্রোঞ্জ) ও দুটি আইএমও ব্রোঞ্জ পদক। দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়া অবস্থায়ই ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একজন অধ্যাপক Wayne Hayes–এর সাথে গ্রাফ থিওরি বিষয়ে গবেষণার কাজ শুরু করেন। ২০১৮ সালে শেষবারের মতো জাতীয় পর্যায়ের গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন এবং চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নের পদ অর্জন করেন।

     

    ৳ 480৳ 600
  • গবেষণায় হাতেখড়ি

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। সরকারি চাকুরে বাবা মো. শামসুল হুদা ও স্কুল শিক্ষিকা মা রেবেকা সুলতানার প্রথম সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। স্কুলজীবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পর্যায়— সবখানেই রাগিব অর্জন করেছেন অসাধারণ ভালো ফলাফল। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজে।
    বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসিতে চতুর্থ ও এইচএসসিতে প্রথম মেধাস্থান অধিকার করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম স্থান লাভ করে তিনি কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগে ভর্তি হন। পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। লাভ করেন চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল।
    বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান। সে দেশের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে কম্পিউটার নিরাপত্তার ওপরে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
    বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অব আলাবামা অ্যাট বার্মিংহামের কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক এবং সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা। গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য ২০১৪ সালে মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    পেশায় কম্পিউটার বিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন। ২০০৫ থেকেই বাংলা ব্লগিংয়ের সাথে জড়িত। সবার কাছে জ্ঞানের আলো ছড়ানোর জন্য অনলাইনে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১২ সালে। এর জন্য ২০১২ সালে পেয়েছেন Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant, mBillionth Award। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য ব্রেইল ও অডিও বই বানানোর ক্রাউডসোর্সড প্রজেক্ট বাংলাব্রেইল প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১৩ সালে। সে জন্য ২০১৪ সালে পেয়েছেন ডয়চে ভেলের The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award।
    মনোচিকিৎসক স্ত্রী জারিয়া আফরিন চৌধুরী, ছেলে যায়ান ও মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব হাসান যুক্তরাষ্ট্রের বার্মিংহাম শহরে বসবাস করেন।
    যোগাযোগ—
    ইমেইল : [email protected]
    ফেসবুক প্রোফাইল : fb.com/ragibhasan, পেইজ: . . . . . .
    ওয়েবসাইট : www.ragibhasan.com, www.elochinta.com

    ৳ 272৳ 340
  • গল্পে গল্পে অণুজীব আবিষ্কার

    সঞ্জয় মুখার্জীর জন্ম ১৬ আগস্ট, ১৯৮৯, রংপুরে। শৈশব কেটেছে ঢাকায়, কৈশোর রংপুরে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অণুজীববিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করে কর্মজীবন শুরু করেন আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণাপ্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশে (আইসিডিডিআর,বি)। ছাত্রাবস্থা থেকেই শিক্ষকতার প্রতি প্রবল আকর্ষণের কারণে পরে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। বর্তমানে সেখানেই শিক্ষকতা করছেন।
    ভালোবাসেন শিখতে, শেখাতে, লিখতে, বাঁশি বাজাতে আর খেলাধুলা করতে। অনেক স্বপ্ন রয়েছে তার। স্বপ্নগুলো লালন করে চলেছেন, একদিন ডানা মেলে আকাশে উড়িয়ে দেবেন বলে।

    ই-মেইল: [email protected]
    ওয়েবসাইট: sanjoymukharjee.comy

    ৳ 200৳ 250
  • গল্পে গল্পে জার্মান শেখা

    অমৃতা পারভেজের জন্ম ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৮১ সালে, দিনাজপুর শহরে। শৈশব কেটেছে সেখানেই। উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর। পড়ালেখার পাশাপাশি সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি ২০০৬ সালে বাংলাভিশনে। এরপর ২০১১ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত মাছরাঙা টেলিভিশনে সংবাদ উপস্থাপক, ক্রীড়া উপস্থাপক এবং সহ-সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৩ সালে জার্মানির সংবাদ মাধ্যম ডয়চে ভেলেতে সম্পাদক এবং উপস্থাপক হিসেবে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি সেখানেই কর্মরত। কয়েক বছর ধরেই লেখালেখির সঙ্গে যুক্ত। দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি অনলাইন পত্রিকায় তার ইউরোপে ভ্রমণ বিষয়ক ধারাবাহিক লেখা প্রকাশিত হয়েছে।

    ৳ 224৳ 280
  • গল্পে স্বল্পে প্রোগ্রামিং

    মইনুল রাজু
    জন্ম ৫ নভেম্বর, ১৯৮১ সালে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বামনীতে। বামনী উচ্চবিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক শেষ করে চলে আসেন ঢাকায়। নটর ডেম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শেষে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান বিভাগে।
    অনার্স-মাস্টার্স শেষে কিছুদিন কাজ করেন বাংলাদেশের সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিতে। এরপর শিক্ষকতা পেশায় যোগ দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউট, আইআইটিতে। কম্পিউটারবিজ্ঞানেই পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় অ্যাট শিকাগো থেকে।
    পিএইচডির সুবাদে লেখকের কাজ করার সুযোগ হয় অ্যাক্সেনচিউর এবং মাইক্রোসফটের মতো কোম্পানিগুলোতে। মাইক্রোসফটের প্রধান শাখা রেডমন্ডে থেকেই সুযোগ হয়েছিল ‘মাইক্রোসফট অফিস’ কিংবা ‘উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম’-এর মতো বিশ্বখ্যাত সফটওয়্যারের ডেভলপমেন্ট প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করার।
    কম্পিউটার প্রকৌশলী স্ত্রী সুমাইয়া সায়েদ, দুই সন্তান বাবুই ও তরুকে নিয়ে বসবাস করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যবাহী শহীদুল্লাহ হলের শিক্ষক কোয়ার্টারে।
    ই-মেইল : [email protected]
    ফেসবুক : www.facebook.com/mainul.raju

    ৳ 160৳ 200
  • গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স ১ম খণ্ড

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।

    ৳ 288৳ 360
  • গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স ২য় খণ্ড

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।

    ৳ 280৳ 400
  • গুগলের দিনগুলো

    Ragib-Hasan

    ড. রাগিব হাসান পেশায় ও নেশায় একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। মোঃ শামসুল হুদা ও রেবেকা সুলতানার দ্বিতীয় সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন এবং চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল পান। বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পর কম্পিউটার নিরাপত্তার উপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহাম-এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের পূর্ণ অধ্যাপক, সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা এবং সেন্টার ফর সাইবার সিকিউরিটির ডিরেক্টর।

    স্ত্রী ডা. জারিয়া আফরিন চৌধুরী একজন সাইকিয়াট্রিস্ট। ছেলে যায়ান আর মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব ও জারিয়া বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বার্মিংহামে। রাগিব হাসান বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন। প্রতিষ্ঠা করেছেন শিক্ষক.কম এবং বাংলাব্রেইল। পেয়েছেন মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশনের ক্যারিয়ার পুরস্কার, Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant, The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award এবং তার বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা শিক্ষকের প্রেসিডেন্ট পুরস্কার।

    ৳ 240৳ 300
  • গ্রোথ হ্যাকিং মার্কেটিং

    মুনির হাসান

    মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর ঢাকার বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন। দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-’৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় বিজ্ঞান ও গণিতবিষয়ক ফিচার পাতার সম্পাদনা করছেন। কাজ করছেন গণিত নিয়ে— বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক। গণিতের পাশাপাশি বিজ্ঞান ও কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ২০১১ সালে তার হাতেই সূচনা হয় ‘চাকরি খুঁজব না, চাকরি দেব’ নামের প্ল্যাটফর্মের। ফেসবুকে একটি গ্রুপের মাধ্যমে শুরু হয়ে এখন এটি প্রায় ৭৮ হাজারের বেশি উদ্যোক্তা, হবু উদ্যোক্তা ও উদ্যোক্তা কর্মকাণ্ডের বিস্তৃত কর্মযোগের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। দেশে উদ্যোক্তাবান্ধব একটি ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা এবং উদ্যোক্তাদের সহায়তা দেওয়ার জন্য কাজ করে চলেছেন নিরলস। স্ত্রী সামিয়া আখ্‌তার, পুত্র ফারদীম রুবাই ও কন্যা ওয়ামিয়া বিদুষীকে নিয়ে মুনির হাসান ঢাকায় থাকেন।

    ৳ 160৳ 200
  • গ্রোয়িং থ্রু স্ট্রাগল

    jhankar

    তিন-তিনবার পুরস্কারজয়ী লেখক, ঝংকার মাহবুব। ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে তিনি তৃতীয় স্থান দখল করেন। একই বছর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জীবনী নিয়ে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতায়ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেন। এমনকি সেই একই বছরের আমার প্রিয় ব্যক্তিত্ব নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতায়ও তিনি তৃতীয় স্থানই দখল করেন। ওনার তিন-তিনবার তৃতীয় স্থান দখল করা নিয়ে পিঞ্চ মেরে কেউ যদি জিজ্ঞেস করে বসে, আপনি বারবার থার্ড পুরস্কার পাচ্ছেন। আপনি কি থার্ডক্লাস রাইটাল? এমন বেফাঁস প্রশ্ন শুনলে উনি কিঞ্চিৎ অপ্রস্তুত হয়ে ‘আমার বাথরুম চাপছে’ বলে পেছনের দরজা দিয়ে পাশ কাটেন।

    তিনবার ম্যারাথন দৌড়, স্কাইডাইভ, টাফ মাডার আর প্রোগ্রামিং হিরো নামক স্টার্টআপ নিয়ে গুঁতাগুঁতি করার পাশাপাশি ‘ডালে লবণ কম না বেশি হয়েছে’ সেটা নিয়ে জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে কোড লিখে প্রোগ্রামার বউয়ের সাঙ্গে কথা-কাটাকাটি করেন। এসব কাজের মধ্যে ফাঁকফোকর পেলেই ইউটিউব, ফেসবুকে সচল থাকার পাশাপাশি নিয়মিত গোসল করেন বলেও দাবি করেন।

    facebook.com/JhankarMahbub

    ৳ 320৳ 400
  • চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ

    প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ, জন্ম ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে। ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। তিনি ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ একটেল (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
    জনাব ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। তিনি তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পেশাদারত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক ও অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে উনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট। গ্রিনপিস নেদারল্যান্ডসের সদস্য। দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোতে নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লিখেন।
    [email protected]

    ৳ 592৳ 740
  • চন্দ্রমুখী

    বাংলা সাহিত্যের কালজয়ী লেখক আশীফ এন্তাজ রবির জন্ম ঢাকায়। ১৯৭৭ সালের ২১ আগস্টে। তখন মসজিদে ফজরের আযান হচ্ছিলো, সেই পবিত্র প্রত্যুষে বাংলা গল্পের এই বরপুত্র ভূমিষ্ট হোন।
    শৈশবেই তিনি রিমেটিক ফিভার নামক বিরল রোগে আক্রান্ত হোন। এই কালাত্মক ব্যাধির কারণে তার গা সবসময় ম্যাজ ম্যাজ করে, হাতে পায়ে অসহনীয় ব্যথা। প্রখ্যাত শিশুরোগ বিশেজ্ঞ ড. এম আর খান তার চিকিৎসা করেন। এই চিকিৎসার গুণেই যৌবণে পর্দাপন করার আগেই এই সুমহান শিল্পী রোগমুক্ত হোন। তার শরীরের ব্যথা চলে গেলেও কিছু ব্যথা তার হাতের আঙুলে রয়ে যায়।
    মূলত এই ব্যথার কারণেই বাংলা সাহিত্যের এই দিকপাল লেখালেখি কম করেন। তবে তিনি মুখে গল্প বলতে পটু, কেননা তার গলায় কোনো সমস্যা নেই। জনৈক জ্যোতিষী বলেছেন, কোনো মায়াবতী তার হাত ধরলে, তিনি এই ব্যধিমুক্ত হবেন। তার হাতের যন্ত্রণা লাগব হবে।
    আশীফ এন্তাজ রবি তাই সকাতরে প্রায়ই বলেন, আমার জন্য না— বাংলা সাহিত্যের মুখের দিকে তাকিয়ে কোনো হূদয়বতী কি এগিয়ে আসবে না?
    পৃথিবী তুমুল নিষ্ঠুর। কাজেই অদ্যাবধি কেউ এগিয়ে আসেনি। অগত্যা— দীর্ঘ চার বছর পর— হাতের যন্ত্রণা উপেক্ষা করে তিনি লিখেছেন নতুন উপন্যাস: চন্দ্রমুখী। নিঃসন্দেহে এই উপন্যাসটির মাধ্যমে বাংলা সাহিত্য একটি নতুন যুগে পদার্পন করল। দেশ ও জাতির জন্য এটা অনেক বড় একটি ঘটনা।
    কিছু কিছু বড় ঘটনা মানুষের চোখ এড়িয়ে যায়। চন্দ্রমুখী লেখার ঘটনাটিও কারো চোখে পড়বে না বলেই লেখকের বিশ্বাস।
    লেখক পরিচিতির এই নির্লজ্জ অংশটুকু আশীফ এন্তাজ রবি নিজেই লিখেছেন। বড় ঘটনার মতো এই তুচ্ছ ব্যাপারটিও মানুষের চোখ এড়িয়ে যাবে, এটাই তার প্রত্যাশা।

    ৳ 160৳ 200
  • চমক হাসানের গণিতের তিনটি বই

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।

    ৳ 800৳ 1,000