নবীজি (সা.)
৳ 320নীলা হারুনের জন্ম সিলেট শহরে, ১৯৯৪ সালের ২৩ অক্টোবর।
পিতা মো. হারুনুর রশীদ তালুকদার ও মাতা রাশিদা আক্তার।
চার ভাইবোনের মধ্যে সর্বজ্যেষ্ঠ লেখক ব্লু বার্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক, জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক ও ঢাকা সিটি কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন।
তাঁর লেখা গল্পে নির্মিত হয়েছে ভারতীয় স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘মিসটেক’, যা দুবাইতে এমিরেটস পুরস্কার লাভ করেছে এবং ইউরোপ, আমেরিকা, আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন দেশে প্রদর্শিত ও প্রশংসিত হয়েছে। বিভিন্ন পত্রিকা, সংকলন ও লিটল ম্যাগাজিনে লিখেছেন; বেশ কিছু বইয়ের প্রচ্ছদও এঁকেছেন। কাজ করেছেন বাংলাদেশ বেতারে।
প্রকাশিত গ্রন্থ
অলীকালোকে (দুটি নভেলা একত্রে)
মিষ্টান্ন (উপন্যাস)
লাল কম্বল (নভেলা ও গল্প সংকলন)৳ 400নিউট্রিশন প্রোগ্রামিং: স্বাস্থ্য, পুষ্টি, ডায়েট
৳ 210সাজেদুর রহমান। জন্ম ৬ জানুয়ারি ১৯৯৫, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার রহনপুর গ্রামে। বাবা আব্দুস সামাদ বিশ্বাস, মা আঞ্জুমানয়ারা বেগম। বর্তমানে রাজশাহীর বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়াশোনা করছেন। ছোটবেলা থেকে মোটাসোটা গড়নের ছিলেন। নিজেকে ফিট করতে গিয়ে নিউট্রিশনের প্রেমে পড়ে যান। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল স্পোর্টস সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন (ISSA) থেকে ফিটনেস নিউট্রিশনের ওপর কোর্স করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি বর্তমানে অনলাইন নিউট্রিশন কোচ হিসেবে কাজ করছেন। নিজের মধ্যেই জ্ঞান সীমাবদ্ধ না রেখে সবাইকে ব্লগ আর ভিডিও তৈরি করে জানানো শুরু করেন। ২০১৬ সালের ডিসেম্বর থেকে ইউটিউবে নিউট্রিশন নিয়ে বাংলায় সহজবোধ্য করে বিভিন্ন ভিডিও আপলোড করা শুরু করেন। বর্তমানে ৪০-এর অধিক ভিডিও রয়েছে চ্যানেলটিতে।
স্বাস্থ্যসচেতনতাকে সাধারণ মানুষকে আরো স্বাস্থ্যসচেতন করতে তিনি ‘লুজ টু গেইন’ নামে একটি অনলাইন প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন। প্রতিষ্ঠানটি তার গ্রাহককে www.loosetogainbd.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে স্বাস্থ্য পরামর্শ দিয়ে আসছে। আর ‘লুজ টু গেইন’ নামক ফেসবুক গ্রুপে রয়েছে উন্মুক্ত আলোচনা।
লেখক গান শুনতে, গাইতে, গিটার বাজাতে, ছবি তুলতে, নতুন কিছু শিখতে এবং শেখাতে ভালোবাসেন।যোগাযোগ
ই-মেইল : [email protected]
ফেসবুক : fb.com/sajedur007
ইউটিউব : youtube.com/c/SajedurRahman
ওয়েবসাইট : www.sajed.me৳ 300নিকোলা টেসলা
৳ 240আব্দুল্লাহ ইবনে মাহমুদ
জন্ম ১৯৯২ সালে। শৈশবের গোড়ার ছয়টি বছর কেটেছে আরব আমিরাতের দুবাইতে। ২০১১ সালে ঢাকার নটরডেম কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগে পাশ করে আন্ডারগ্র্যাড শুরু করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (BUET)-এর তড়িৎকৌশল (EEE) বিভাগে। বুয়েট থেকে বেরিয়ে ২০১৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ-তে এমবিএ কোর্সে অধ্যয়ন শুরু করেন এবং ২০১৯ সালে সম্পন্ন করেন।
ভার্চুয়াল জগতে লেখালেখির সূচনা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ঢোকার পর থেকে। বুয়েটে শেষ বর্ষে থাকাকালীন লেখা শুরু করেন রোর বাংলা প্ল্যাটফর্মে, যেখানে জনপ্রিয়তা পায় তার শতাধিক ফিচার। তার লেখাগুলো সেখানে পড়া হয়েছে ৪৪ লক্ষ বারেরও বেশি!
ভালোবাসেন নতুন কিছু জানতে এবং জানাতে; প্রযুক্তি আর ফিকশন ছাড়াও পছন্দের বিষয়— বৈশ্বিক ইতিহাস, মিথ এবং তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব। তার বইগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: ইহুদী জাতির ইতিহাস, এলিরিন, অতিপ্রাকৃতের সন্ধানে, দ্য প্রফেট, ইসরাইলের উত্থান-পতন, সিক্রেট মিশনস: মোসাদ স্টোরিজ, সীতায়ণ ইত্যাদি।৳ 300নিবিড় গণিত
৳ 240চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। এরপর বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশনে। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। তিনি আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! তিনি মনে করেন গণিত অলিম্পিয়াডের সঙ্গে সঙ্গে এই পরিবর্তন শুরু হয়ে গেছে। নিজেকে তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী ভাবতে গর্ববোধ করেন। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমির প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন।
পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইল কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
প্রকাশিত গ্রন্থ
গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত (২০১৫), অঙ্ক ভাইয়া (২০১৮), নিমিখ পানে: ক্যালকুলাসের পথ পরিভ্রমণ (২০১৯), নিমিখ পানে: যোগজীকরণের গল্প (২০২০), যুক্তিফাঁদে ফড়িং (২০২১), টুটুম জানতে চায় মেঘের কথা (২০২২), গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স, ১ ও ২ (২০২০)৳ 300নিমিখ পানে: ক্যালকুলাসের পথ পরিভ্রমণ
৳ 400চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
প্রকাশিত গ্রন্থ
গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স (২ খণ্ড)
গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত
অঙ্ক ভাইয়া
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan৳ 500নিমিখ পানে: যোগজীকরণের যত গল্প
৳ 368“চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
প্রকাশিত গ্রন্থ
গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স (২ খণ্ড)
গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত
অঙ্ক ভাইয়া
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
“৳ 460নির্বাচিত কবিতা
৳ 160চঞ্চল আশরাফ
কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও সমালোচক। জন্ম: ১২ জানুয়ারি, ১৯৬৯। ফেনী। বাবা ডা. মাহবুবুল হক, মা তাহেরা বেগম চৌধুরী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর।
গ্রন্থ: কবিতা: চোখ নেই দৃশ্য নেই (১৯৯৩), অসমাপ্ত শিরদাঁড়া (১৯৯৬), ও-মুদ্রা রহস্যে মেশে (২০০২), গোপনতাকামী আগুনের প্রকাশ্য রেখাগুলো (২০০৮), খুব গান হলো, চলো (২০১২), কবিতাসংগ্রহ (২০১৬); গল্প: শূন্যতার বিরুদ্ধে মানুষের জয়ধ্বনি (১৯৯৯), সেই স্বপ্ন, যেখানে মানুষের মৃত্যু ঘটে (২০০৭), কোথাও না অথচ সবখানে (২০১২), নির্বাচিতগল্প (২০১৯); উপন্যাস ও নভেলা: কোনো এক গহ্বর থেকে (১৯৯৭), যে মত্স্যনারী (২০১১), হাওয়া, মৃতের শহরে (২০১৮); প্রবন্ধ: কবিতার সৌন্দর্য ও অন্যান্য বিবেচনা (২০১১); কোষগ্রন্থ: সাহিত্যের পরিভাষা (২০১৪); স্মৃতি: আমার হুমায়ুন আজাদ (২০১০)।৳ 200নির্বাচিত কবিতা
৳ 210হাবীবুল্লাহ সিরাজী ১৯৪৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি বুয়েটের ছাত্র সংসদের সাহিত্য সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৭০ সালে বুয়েট থেকে যন্ত্রকৌশল বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের অগ্নিগর্ভ থেকে জন্ম নেয়া জাতীয় কবিতা পরিষদের তিনি চার মেয়াদে (২০০৭-২০১৫) সভাপতি ছিলেন।
কবি হিসেবে হাবীবুল্লাহ সিরাজীর বিকাশ ষাটের দশকের শেষ দিকে। এই দশকে অনেক মেধাবী ও জনপ্রিয় কবি থাকা সত্ত্বেও হাবীবুল্লাহ সিরাজীর কাব্যাঙ্গন ষাটের মূল প্রবণতা থেকে প্রাতিস্বিক।
হাবীবুল্লাহ সিরাজীর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৩৫। এছাড়াও তার ১০টি পদ্য/ছড়াগ্রন্থ, ২টি উপন্যাস, ২টি প্রবন্ধ, ১টি স্মৃতিকথা প্রকাশিত হয়েছে।
বাংলা সাহিত্যে অবদানের স্বীকৃতি-স্বরূপ তিনি যশোর সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার (১৯৮৭), আলাওল সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৯), বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯১), বিষ্ণু দে পুরস্কার (২০০৭), রূপসী বাংলা পুরস্কার (২০১০) ও একুশে পদক (২০১৬) লাভ করেন।
কবি হাবীবুল্লাহ সিরাজী ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ থেকে মৃত্যু পর্যন্ত বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ছিলেন। ক্যানসারে আক্রান্ত হাবীবুল্লাহ সিরাজী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৪ মে ২০২১ তারিখে মৃত্যুবরণ করেন।
বাংলা সাহিত্যের এই মহান কবি ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।৳ 300নির্বাচিত কবিতা: জীবনানন্দ দাশ
৳ 288জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। বরিশাল ব্রজমোহন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক (১৯১৫), বি এম কলেজ থেকে আই.এ (১৯১৭) এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্সসহ বি.এ (১৯১৯) ও ইংরেজিতে এম.এ (১৯২১) পাশ করেন। কর্মজীবনে বিভিন্ন কলেজে অধ্যাপনা করেন। কিছুদিনের জন্য কলকাতার একটি দৈনিক পত্রিকার সাহিত্য বিভাগে সম্পাদনার কাজও করেছিলেন।
মূলত কবি হলেও জীবনানন্দ অসংখ্য ছোটগল্প, কয়েকটি উপন্যাস ও প্রবন্ধগ্রন্থ রচনা করেন। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ঝরাপালক’ প্রকাশিত হয় ১৯২৭ সালে। তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো হচ্ছে ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ (১৯৩৬), ‘বনলতা সেন’ (১৯৪২), ‘মহাপৃথিবী’ (১৯৪৪), ‘সাতটি তারার তিমির’ (১৯৪৮), ‘রূপসী বাংলা’ (রচনাকাল ১৯৩৪, প্রকাশকাল ১৯৫৭), ‘বেলা অবেলা কালবেলা’ (১৯৬১)। এছাড়াও বহু অগ্রন্থিত কবিতা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে ‘মাল্যবান’, ‘সুতীর্থ’, ‘জলপাইহাটি’, ‘জীবনপ্রণালী’, ‘বাসমতীর উপাখ্যান’ ইত্যাদি। তার রচিত গল্পের সংখ্যা প্রায় দুশতাধিক। ‘কবিতার কথা’ (১৯৫৫) নামে তার একটি প্রবন্ধগ্রন্থ আছে।
১৯৫৪ সালের ২২ অক্টোবর তারিখে কলকাতায় তার মৃত্যু হয়।
৳ 360নির্বাচিত ছড়া
৳ 192আধুনিক ছড়া সাহিত্যে নিজস্বধারা তৈরি করে আনজীর লিটন দৃঢ়তার সঙ্গে নিবেদিত শিশুসাহিত্যের ভুবনে। শিশু-কিশোরদের জন্য গল্প, ছড়া, উপন্যাস ও নাটক রচনার মধ্য দিয়ে তার লেখা আঙ্গিকের নতুনত্বে ও বিষয়ের অভিনবত্বে ছোটদের এবং বড়দের কাছে প্রিয়। তার ছড়ায় বৈচিত্র্যময় হয়ে ওঠে লোকবাংলার আধুনিক রূপ। জন্ম ১৭ জুন ১৯৬৫, ময়মনসিংহে। পিতা আবদুল হাকিম। মাতা জামিলা খাতুন। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে এসএসসি পাসের পর ভর্তি হন আনন্দ মোহন কলেজে। কলেজজীবন শেষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্সসহ মাস্টার্স করেন।
তিনি ২০০০ সালে প্রথম প্রবর্তিত এম নুরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন ‘গুডবয় ব্যাডবয়’ ছড়াগ্রন্থের জন্য। ২০১৭ সালে দ্বিতীয়বারের মতো এই পুরস্কার লাভ করেন ‘ও ছড়া তুই যাস কই’ ছড়াগ্রন্থের জন্য। শিশুসাহিত্যে অবদান রাখায় ছড়াগ্রন্থ ‘বিড়ালটি সিমকার্ড খেয়ে ফেলেছে’ এবং ‘ছোটদের নাটিকা’ গ্রন্থের জন্য পেয়েছেন অগ্রণী ব্যাংক-বাংলাদেশ শিশু একাডেমি শিশুসাহিত্য পুরস্কার, কিশোর উপন্যাস গ্রন্থ ‘মানিকের লাল কাঁকড়া’র জন্য পেয়েছেন সিটি-আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার। অর্জন করেছেন ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব পদক, বাংলাদেশ পাবলিক লাইব্রেরি একুশে সাহিত্য পুরস্কার, টেলিভিশন দর্শক ফোরাম পুরস্কার এবং ভারতের কুসুমের ফেরা সাহিত্য পুরস্কারসহ অন্যান্য সম্মাননা।
৳ 240পড়ো পড়ো পড়ো
৳ 214মুনির হাসান ( জন্ম ২৯ জুলাই, ১৯৬৬)
মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। হাইস্কুলের পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি ও মুসলিম হাইস্কুল। পরে চট্টগ্রাম কলেজ হয়ে ঢাকার বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে।
দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান লেখক ও বিজ্ঞান কর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন কিংবা এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন।
১৯৯৫ সাল থেকে ভোরের কাগজে এবং ১৯৯৮ সাল থেকে দৈনিক প্রথম আলোয় বিজ্ঞানবিষয়ক সাপ্তাহিক ফিচার পাতার সম্পাদনা করেছেন।
২০০৩ সালে অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদের সঙ্গে থেকে অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর নেতৃত্বে৳ 267পরিসংখ্যানে হাতেখড়ি
৳ 160
ড. এনায়েতুর রহীম। পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করছেন প্রায় ২০ বছর। বর্তমানে আমেরিকায় একটি হেলথ কেয়ার অর্গানাইজেশনে সিনিয়র ডেটা সায়েনটিস্ট হিসেবে কর্মরত। কর্মজীবনের বেশির ভাগ কেটেছে বাংলাদেশ ও আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যাসলয়ে শিক্ষকতার মাধ্য্মে। কর্মজীবন শুরু ঢাকা বিশ্ববিদ্যা লয়ে ফলিত পরিসংখ্যাওনে শিক্ষকতার মাধ্যযমে। এরপর কানাডার ইউনিভার্সিটি অব ইউন্ডজর, আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ইউসকনসিন এবং ইউনিভার্সিটি অব নর্দার্ন কলোরাডোতে শিক্ষকতা করেছেন। একাডেমিয়া থেকে বের হয়ে এখন পুরোদস্তুর হেলথ কেয়ার ইন্ডাস্ট্রিতে ফলিত পরিসংখ্যা নের মাধ্যএমে ডেটাভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। পাশাপাশি ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যা রোলাইনা, শার্লটে অ্যা ডজাংকট ফ্যা কাল্টি হিসেবে যুক্ত আছেন।বাংলাদেশের পরিসংখ্যা নের ছাত্রছাত্রী তথা সব পরিসংখ্যাইন ব্যএবহারকারীর কাছে পরিসংখ্যা নকে সহজবোধ্যল করে উপস্থাপন করার জন্য লেখালেখি ও নতুন বইয়ের কাজ করে যাচ্ছেন।
৳ 200পাইথন প্রোগ্রামিং 3.10
৳ 304জাকির হোসাইন গ্র্যাজুয়েশন সমাপ্ত করেছেন কম্পিউটার সায়েন্সের ওপর। বর্তমানে ফ্রিল্যান্স সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন। পাইথন প্রোগ্রামিং ব্যবহার করে কাজ করেছেন মেশিন লার্নিং সম্পর্কিত কয়েকটি প্রজেক্টে।
কাজের পাশাপাশি লেখালিখি ও ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করেন। প্রোগ্রামিংয়ের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তার লেখা পাওয়া যাবে তার নিজস্ব ব্লগ https://jakir.me-এ।
পাইথন প্রোগ্রামিং 3.10 বইটি ছাড়াও আদর্শ থেকে লেখকের আরেকটি বই প্রকাশিত হয়েছে সি প্রোগ্রামিং নিয়ে।
৳ 380পালিয়ে যাবার পরে
৳ 160আমার জীবনের লক্ষ্য বারবার বদলে গেছে।
ছোটবেলায় আমি আইসক্রিমওয়ালা হতে চেয়েছিলাম। স্কুলে পড়ার সময় হতে চেয়েছিলাম ডাক্তার। যৌবনে আমার জীবনের লক্ষ্য আমূল বদলে যায়। তখন আমি লেডিস হোস্টেলের দারোয়ান হওয়ার বাসনা পোষণ করতাম।
আমি শেষমেশ কিছুই হতে পারিনি। যেটা হয়েছি, তার নাম ফেরিওয়ালা, আমি গল্প ফেরি করে বেড়াই।
আড্ডায় আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প বলে যাই। সেই গল্প শোনার জন্য অনেকেই আড্ডায় আসেন। একসময় আড্ডার পরিসর বেড়ে যায়। আমি রেডিওতে রাত জেগে গল্প বলা শুরু করি। কয়েক বছর ধরে গল্পগুলো লিখে ফেলার চেষ্টা করছি। আমার মতো অলস মানুষের জন্য এটি অনেক কঠিন কাজ।
আমার জন্ম ঢাকায়, ১৯৭৭ সালে। আমার জন্ম নিয়েও তিনটি গল্প আছে। যে ডাক্তারের হাতে আমি জন্মেছিলাম, ওই ডাক্তারনি ছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ চিকিৎসক। পরবর্তী সময়ে অন্য কারণে তিনি বিখ্যাত হন। পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে তার ছেলে একটি খুন করেছিল। নব্বইয়ের দশকে সেই ছেলেটির ফাঁসি হয়। সে সময় এ ঘটনাটি বেশ সাড়া ফেলেছিল।
জন্ম নিয়ে দ্বিতীয় গল্পটি হলো, আমি জন্মেছিলাম রবিবারে। কাজেই আমার বাবা আমার নাম রাখেন রবি। যদিও এ নামটি নিয়ে সেই সময়ে ব্যাপক বিতর্ক হয়। মুসলমান ছেলের নাম কেন রবি হবে, এ নিয়ে আমার আত্মীয়রা আপত্তি তোলেন। আমার পিতা দ্বিধায় পড়ে যান।
আমার জন্মসংক্রান্ত তৃতীয় গল্পটি বলতে ইচ্ছে করছে, কিন্তু ফ্ল্যাপে জায়গা কম থাকার কারণে সেই গল্পটি আপাতত মুলতবি থাকুক।
লেখক পরিচিতিতে শুধু এ বাক্যটিই থাকুক, আমি আশীফ এন্তাজ রবি, গল্পের ফেরিওয়ালা।৳ 200পিতার চিঠি
৳ 160নিত্য রঞ্জন পাল
জন্ম: ১৯৬৬ সালে ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারি থানার পাঁচুড়িয়া গ্রামে। গাজীপুর ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড স্কুল থেকে এসএসসি ও ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করার পর ১৯৮৫ সালে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। পরে সরকারি বৃত্তি নিয়ে চীনের সান-ইয়াৎসেন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯২ সালে এমবিবিএস এবং ১৯৯৬ সালে জেনারেল সার্জারিতে মাস্টার্স করেন। দেশে ফিরে ১৯৯৭ সাল থেকে তিনি সিরাজগঞ্জের মানুষকে চিকিৎসা-সেবা দিয়ে আসছেন।
ধর্ম, দর্শন, চিকিৎসা, গণিত, বিজ্ঞান ও সাহিত্য তার আগ্রহের বিষয়। তার প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে স্বাস্থ্যবিদ্যাবিষয়ক মানবদৈহিক পাথরবিদ্যা ও Short Notes On Liver And Biliary Tract Surgery; ধর্মবিষয়ক মানব কল্যাণের গান; গণিতবিষয়ক বুঝে করি জ্যামিতি ও বুঝে করি সংখ্যাতত্ত্ব এবং কাব্যগ্রন্থ একাত্তর ও করোনায় কাব্য উল্লেখযোগ্য।
২০১৭ ও ২০২১ সালে সিরাজগঞ্জের দুটি সংগঠন তাকে গুণীজন সংবর্ধনা প্রদান করে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি এক সন্তানের জনক এবং সস্ত্রীক সিরাজগঞ্জে বসবাসরত।
৳ 200পিথাগোরাসের পাঠশালা
৳ 192মোহাম্মদ কায়েস, জন্ম ৫ মার্চ ১৯৯২, চট্টগ্রামে। এইচএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা চট্টগ্রামে। সিটি ইউনিভার্সিটি (ঢাকা, বাংলাদেশ) থেকে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর স্নাতক শেষ করে বর্তমানে ডংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (Donghua University, Shanghai, China) পিএইচডিতে অধ্যয়নরত। তার গবেষণার বিষয় ‘Nano-cellulose and its applications’। গবেষণার পাশাপাশি Donghua University পরিচালিত ‘Iteach program’-এর সঙ্গে তিন বছরের বেশি সময় যুক্ত আছেন। এই প্রোগ্রামের উদ্দেশ্য মূলত চীনা শিশুকিশোরদের মাঝে বিভিন্ন দেশের সাহিত্য ও সংস্কৃতির পরিচয় তুলে ধরা।
৳ 240