গণিতের জেমস বন্ড: ক্যালকুলেটর ছাড়াই হোন গণিতের জাদুকর!
সূচনা
ক্লাসের ফার্স্ট বয় বা গার্লটি কীভাবে চোখের পলকে বড় বড় গুণ করে ফেলে, তা ভেবে অবাক হন? কিংবা জন্মতারিখ শুনেই কেউ বলে দিচ্ছে কী বার ছিল, এটা কি ম্যাজিক? হ্যাঁ, এটা গণিতের ম্যাজিক, আর এই ম্যাজিকের জাদুকর হতে পারেন আপনিও!
বইয়ের কথা
মোত্তাসিন পাহলভীর 'গণিতের জেমস বন্ড' গতানুগতিক কোনো পাঠ্যবই নয়। গল্পের ছলে, রাফাত আর তার দাদুর কথোপকথনের মাধ্যমে এখানে শেখানো হয়েছে গণিতের এমন সব 'নিনজা টেকনিক', যা জানলে গণিত আর ভয়ের বিষয় থাকবে না, বরং হয়ে উঠবে সবচেয়ে প্রিয় খেলা।
নামতা মুখস্থ না থাকলেও কীভাবে বড় সংখ্যার গুণ করা যায়, জাপানিজ পদ্ধতিতে কীভাবে দাগ কেটে গুণফল বের করা যায়, কিংবা দশমিকের জটিল হিসাব কীভাবে মুহূর্তেই মেলানো যায়—সবই আছে এই বইয়ে। এটি এমন একটি বই যা শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছু বা চাকরিপ্রার্থী, সবার গণিতের ভিত্তি মজবুত করতে অপরিহার্য।
কেন এই বইটি আপনার সংগ্রহে থাকা জরুরি?
✅ নামতা মুখস্থ না করেই ৯, ১১, ১২, ১৩ এমনকি ৯৯ দিয়ে বড় সংখ্যার গুণ করার অসাধারণ সব টেকনিক।
✅ জাপানিজ ও রংধনু পদ্ধতিতে বড় গুণ করার ভিজ্যুয়াল ও মজাদার নিয়ম যা গণিতকে করবে সহজ।
✅ ১৯০০ থেকে ২১০০ সাল পর্যন্ত যেকোনো তারিখ দেখেই বার বলে দেওয়ার অস্থির টেকনিক ও ক্যালেন্ডার ম্যাজিক।✅ দশমিকের গুণ-ভাগ, বর্গ, ঘন, ল.সা.গু ও গ.সা.গু নির্ণয়ের ক্যালকুলেটর-হীন নিনজা টেকনিক।
✅ মানসিক দক্ষতা বাড়াতে জ্যামিতিক চিত্র গণনা ও রোমান সংখ্যার সহজ পাঠ।
লেখক পরিচিতি
মোত্তাসিন পাহলভী, বুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থী, যিনি তার 'Mottasin Pahlovi-BUETian' ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসবুক পেজের মাধ্যমে হাজারো শিক্ষার্থীকে গণিতের ভীতি দূর করতে সাহায্য করছেন।
বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরজিনাল বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।
















