জটিল কোডিং মুখস্থ না করে গল্পের ছলে প্রোগ্রামিং মাস্টার হওয়ার একমাত্র বই
প্রোগ্রামিং শিখতে গিয়ে হোঁচট খেয়েছেন বা কঠিন সব টার্ম দেখে ভয় পেয়ে পিছিয়ে এসেছেন—এমন মানুষের সংখ্যা কম নয়। কিন্তু যদি বলি, রেললাইনের বগি গোনা কিংবা রাজনৈতিক নেতার ভাষণের শব্দ গোনার মতো মজার সব উদাহরণ দিয়েই আপনি শিখে ফেলতে পারেন লুপ, ভ্যারিয়েবল কিংবা ফাংশনের মতো জটিল বিষয়গুলো?
‘প্রোগ্রামিংয়ের চৌদ্দগোষ্ঠী’ গতানুগতিক কোনো টেকনিক্যাল বই নয়। লেখক ঝংকার মাহবুব তার স্বভাবসুলভ রসে, চায়ের দোকানের আড্ডার ভাষায় প্রোগ্রামিংয়ের জগৎটাকে পাঠকের সামনে তুলে ধরেছেন।
এখানে সিজনাল কবির কবিতার ছলে স্ট্রিং রিভার্স কিংবা রিলেশনাল ডাটাবেজের ব্রেকআপের গল্পের মাধ্যমে আপনি অজান্তেই শিখে ফেলবেন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বেসিক। বইটিতে কেবল বেসিক কোডিংই নয়; বরং ডাটা স্ট্রাকচার, অ্যালগরিদম, টাইম কমপ্লেক্সিটি থেকে শুরু করে গুগল-অ্যামাজনে চাকরির ইন্টারভিউ টিপস পর্যন্ত সবকিছু কাভার করা হয়েছে অত্যন্ত সহজ ভাষায়।
কেন এই বইটি আপনার সংগ্রহে থাকা জরুরি?
✅ ভীতি দূর করার মহৌষধ: যারা কোড দেখে ভয় পান, তাদের জন্য একদম শূন্য থেকে শুরু করে অ্যাডভান্সড লেভেলে যাওয়ার সিঁড়ি এই বই।
✅ বাস্তব উদাহরণ: ভ্যাট ট্যাক্স, প্রেমের প্রস্তাব কিংবা দৈনন্দিন জীবনের হাসির গল্পের মাধ্যমে প্রোগ্রামিং লজিক শেখার সুযোগ।
✅ চাকরির পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি: কেবল কোডিং শেখাই নয়, টেক জায়ান্ট কোম্পানিতে ইন্টারভিউ ফেস করার স্পেশাল গাইডলাইন রয়েছে এতে।
✅ সবার জন্য সহজপাঠ্য: সায়েন্স কিংবা নন-সায়েন্স, যেকোনো ব্যাকগ্রাউন্ডের শিক্ষার্থী বা চাকরিপ্রত্যাশীদের জন্য বইটি সমানভাবে কার্যকর।
লেখক পরিচিতি: ঝংকার মাহবুব, যিনি কঠিন সব টেকনিক্যাল বিষয়কে পানির মতো সহজ ও মজাদার করে উপস্থাপনের জন্য তরুণ প্রজন্মের কাছে তুমুল জনপ্রিয় এবং একজন বেস্টসেলার লেখক।
গ্যারান্টি: বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরজিনাল বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।














