লেখক: রফিকুল ইসলাম
প্রকাশকাল: 2016
পৃষ্ঠা সংখ্যা: 349
বাঁধাই: হার্ডকাভার
Rafiqul Islam
Islamic Medicine: the key to a better life
৳ 960৳ 1,200
You Save: ৳ 240 (20%)
লেখক: রফিকুল ইসলাম
প্রকাশকাল: 2016
পৃষ্ঠা সংখ্যা: 349
বাঁধাই: হার্ডকাভার
Rafiqul Islam
Islamic Medicine: the key to a better life
Title | ইসলামিক পথ্য: উন্নত জীবনের চাবিকাঠি |
Author | ইউসুফ আল-হাজ্জ আহমাদ |
Publisher | আদর্শ |
Number of Pages | 349 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
একটা গুরুতর প্রশ্ন, উত্তর খুঁজছি: লিটন দাসের ব্যাটিং কেমন লাগে?
ক্রিকেট ইতিহাসের দৃষ্টিনন্দন ব্যাটসম্যানদের তালিকা করলে ৫০ পেরিয়ে যাবে কয়েক মিনিটেই, কিন্তু কারও ব্যাটিংয়ের সঙ্গেই লিটন দাসের মিল পাচ্ছি না। ক্রিকেটিং সেন্স, মানসিক দৃঢ়তা, সামর্থ্যকে নিয়ামক ধরলে সে গড়পড়তা বাঙালি চরিত্রেরই প্রতিচ্ছবি, কিন্তু যদি শৈল্পিক বিমূর্ততাকে অনুষঙ্গ ধরি, তার মানসিক গঠন-গড়নের সঙ্গে ভ্যান গগ অথবা এস এম সুলতানের দূরবর্তী নৈকট্য আবিষ্কার করি। উদাসী, খামখেয়ালি ও উচ্চাকাঙ্ক্ষাহীন, অথচ প্রখর আত্মতুষ্টিপূর্ণ। ক্রিকেটের মতো কঠোর পারফর্মিং স্কিলের খেলায় এ রকম শিল্পীচরিত্রের একজন আপাত-ভঙ্গুর মানুষ কতক্ষণ টিকে থাকতে পারে, সেই পর্যবেক্ষণ আমার বিচিত্র বিনোদন। অব্যাখ্যানীয় কিছু একটা আছে তার ব্যাটিংয়ে, যা খুঁজে পাচ্ছি না এবং পাই না বলেই কখনো বিব্রত হই, কখনোবা ভর করে হীনম্মন্যতা।
এবং পৃথিবীতে সে-ই একমাত্র শিল্পী, যার প্রতিটি সমীহ জাগানিয়া পারফরম্যান্সকে অর্থমূল্যে উদ্যাপন করি। টি-২০ তে ৪১, ওয়ানডেতে ৭৩ এবং টেস্টে ৮৯ রান স্পর্শ করলেই চেনা অথবা অর্ধ-চেনা একজন ব্যক্তিকে বই কেনার লাইসেন্স দিই; নিজের পছন্দের একটি বই সে কিনতে পারবে, ক্রয়মূল্যের থাকে না সুনির্দিষ্ট সীমা।
লিলিয়ান গার্সিয়াকে চেনেন? রেসলিং দেখে থাকলে তার সম্বন্ধে জানা উচিত। না জানলে গুগল ওস্তাদকে জিগিয়ে নিন।
শেষ প্রশ্ন, ঠাকুরগাঁওয়ে ১৭ দিন অবকাশ কাটাতে চাই। হোটেল-টোটেলে না, সাতজন পৃথক ব্যক্তির বাসায় আতিথ্য গ্রহণ করব। চেনেন নাকি এ রকম সাতজনকে? দেন না খুঁজে। দুনিয়ায় এত জায়গা থাকতে ঠাকুরগাঁও কেন? সেই গল্পটা লিখব বলেই তো সাত বছর বয়স থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার-বয়সের মানুষের গল্প শুনে চলেছি অবিরাম। এই সব লেখালেখি নর্দমায় যাক, চলুন গল্পে বসি Whatsapp-এ!
[email protected]
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
ছেলেবেলায় বিদ্যালয়ের বাঁধাধরা পড়াশোনায় তার মন বসেনি। বাল্যকালেই তার সাহিত্য প্রতিভার উন্মেষ ঘটে। অসামান্য প্রতিভাধর ছিলেন। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই তার বনফুল কাব্য প্রকাশিত হয়।
কবিতা, সংগীত, ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ, ছড়া, ভ্রমণকাহিনি, রম্যরচনা— সাহিত্যের সব শাখায় অসামান্য দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি একাধারে কবি, দার্শনিক, গীতিকার, সুরকার, শিক্ষাবিদ, চিত্রশিল্পী, নাট্য-প্রযোজক ও অভিনেতা। তার অনেক রচনার মধ্যে মানসী, সোনার তরী, চিত্রা, ক্ষণিকা, চোখের বালি, ঘরে-বাইরে, গোরা, যোগাযোগ, শেষের কবিতা, রক্ত করবী, গল্পগুচ্ছ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
১৯১৩ সালে ইংরেজিতে অনূদিত গীতাঞ্জলি কাব্যের জন্য তিনি এশীয়দের মধ্যে প্রথম সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। আমাদের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’ তারই লেখা।
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ আগস্ট এই মহান কবি কলকাতায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
আলোকচিত্র: শেখ সোহেল \ সাবিদিন ইব্রাহিম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন সাবিদিন ইব্রাহিম। বিশ্বসাহিত্য চষে বেড়ানোর উচ্চাশা নিয়ে ইংরেজি সাহিত্য পড়েছেন এবং ছাত্রজীবন থেকেই বাংলা ও ইংরেজিতে লেখালেখি করে যাচ্ছেন। ২০১২ সালে ‘In Praise – In Memory – In Ink’ নামে, ২০১৩ সালে ‘A Poet’s View of Being’ শিরোনামে কানাডা থেকে প্রকাশিত দুটি কবিতার সংকলনে যথাক্রমে ২টি ও ৭টি ইংরেজি কবিতা স্থান পেয়েছিল।
২০১৫ সালে বাংলা একাডেমীর সাহিত্য পত্রিকা ‘উত্তরাধিকার’-এর ৬১তম সংখ্যায় বারটি জেন কবিতার অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ২০১৭ ও ২০১৮ সালে প্রকাশিত দুটি অনুবাদ গ্রন্থ; সান জু’র ‘দ্য আর্ট অব ওয়ার’ এবং সেনেকা’র ‘অন দ্য শর্টনেস অব লাইফ’ পাঠক ও বোদ্ধামহলে বেশ সাড়া ফেলেছে।
উল্লেখযোগ্য অনুবাদকর্মের মধ্যে রয়েছে: বিশ্বখ্যাত সাময়িকী প্যারিস রিভিয়্যু কর্তৃক গৃহীত ও প্রকাশিত- হোর্হে লুই বোর্হেস, হারুকি মুরাকামি ও পাবলো নেরুদার সাক্ষাতকার। এছাড়া প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে অতোঁয়ান দ্য স্যান্ত একজুপেরির ‘দ্য লিটল প্রিন্স’।
বাংলাদেশ স্টাডি ফোরাম (বিডিএসএফ) এর প্রতিষ্ঠাতা কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক। সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন thebdsf.com এ।
সাবিদিন ইব্রাহিম কুমিল্লা জেলার ব্রাক্ষণপাড়া থানার শিদলাই গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরো দেশ ও পুরো বিশ্বকে নিজের জন্মস্থান মনে করছেন।
যেকোনো ধরণের পরামর্শ, সমালোচনা, প্রশ্ন করতে যোগাযোগ করুন:
mail: [email protected]
fb: https://www.facebook.com/sabidin.ibrahim/
ফিরোজা বহ্নির জন্ম ১৯৮৭ সালের ৫ জুন, ঢাকায়। বাবা ওমর ফারুক শাহজাহান, মা শেলিনা আর্জুমান্দ বানু। বর্তমানে সহমানুষ চমক হাসান ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে। বহ্নি ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশে মৃন্ময় আর্কিটেকচারাল ফার্মে জুনিয়র আর্কিটেক্ট এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে স্থাপত্য অনুষদের প্রভাষক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনাতে। অবসরে বহ্নির ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, জলরঙে ছবি আঁকতে, কাগজ দিয়ে কুইলিং করতে আর উল দিয়ে পশমি টুপি বুনে মানুষকে উপহার দিতে। প্রিয়জনকে চিঠি লেখাও তাঁর খুব প্রিয় কাজ। বহ্নি গল্প করতে প্রচণ্ড ভালোবাসেন, গল্পের রঙে-রসে শ্রোতাদের বহুক্ষণ মজিয়ে রাখার প্রতিভা তাঁর সহজাত। জীবনের পথ পরিক্রমায় কল্পনা আর বাস্তবতার দুই জগতেই অনেক অনেক গল্প জমা হয়েছে তাঁর। সাবলীল লেখনীতে সেই গল্পগুলো পৌঁছে দিতে চান পাঠকের কাছে। লেখালিখির শুরু সেই ভাবনা থেকেই। ‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ তাঁর প্রথম একক গ্রন্থ। এর আগে ২০১২ সালে চতুর্মাত্রিক ব্লগ সংকলনে তাঁর লেখা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়। বই নিয়ে যেকোনো পরামর্শ বা মতামত জানাতে পারেন এই ই-মেইল ঠিকানায়: [email protected]
চমক হাসান
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের যে ক’জন তরুণ লেখক পাঠকদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন, চমক হাসান তাদের মাঝে অন্যতম। তিনি শুধু লেখক হিসেবেই নয়, একজন সফল ইউটিউবার এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যক্তিত্ব হিসেবেও ব্যাপকভাবে সমাদৃত। ১৯৮৬ সালের ২৮ জুলাই কুষ্টিয়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন চমক হাসান। সেখানেই অতিবাহিত করেন শৈশব ও কৈশোর। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত কুষ্টিয়ায় পড়াশোনার পর তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা-তে পিএইচডি সম্পন্ন করছেন। চমক হাসান একজন স্বপ্নদ্রষ্টা, যাঁর আশা হলো- এদেশের ছাত্র-ছাত্রীরা গণ্ডীবদ্ধ শিক্ষাব্যবস্থা থেকে বের হয়ে সহজ ভাষায় লেখা পাঠ্যবই পড়বে এবং বড় হবে বিজ্ঞানকে ভালোবেসে, যার ফলে এ বিষয়ে তিনি লেখালেখি শুরু করেন। গণিত ও বিজ্ঞানকে ভালোবেসে রচিত চমক হাসান এর বই ১৪টি। চমক হাসান এর বই সমূহ এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো ‘অঙ্ক ভাইয়া’, ‘অসাম স্টুডেন্টদের অসাম বিজ্ঞান প্যাকেজ’, ‘গণিতের রঙ্গে হাসিখুশি গণিত’, ‘গল্পে গল্পে জেনেটিক্স’ ইত্যাদি। চমক হাসান এর বই সমগ্র ছাত্র-ছাত্রীদের সহজে গণিত ও বিজ্ঞান বুঝতে নানাভাবে সাহায্য করে। গাইতে-পড়তে-শিখতে- জ্ঞান সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পছন্দ করা এই মানুষটি নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন পড়াশোনাকে যথাসম্ভব আনন্দময় করে তুলতে। এদেশের শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে সহজ ভাষায় সবচেয়ে আনন্দময় উপায়ে পাঠ্যবই পড়বে, এবং সেই সাথে তারা সত্যিকার অর্থেই বিজ্ঞানকে ভালোবেসে সবকিছু বুঝে বুঝে শিখব, মুখস্ত করে নয়- এই স্বপ্ন নিয়েই লেখালেখি চালিয়ে যাবার শপথ নিয়েছেন জনপ্রিয় এই তরুণ লেখক।
মেজর মোঃ দেলোয়ার হোসেন, এসপিপি, পিএসসি (অবঃ): জন্ম ২৯ নভেম্বর ১৯৭৯, ঢাকা। ২০০০ সালে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের গ্র্যাজুয়েট। আধুনিক দৃষ্টিকোণে সানজুর দ্য আর্ট অব ওয়ার বইয়ের জন্য সেনাপারদর্শিতা পদক পান। হিস্ট্রিক্যাল ফিকশন লেখেন। নিয়মিত লেখালেখি করেন বিভিন্ন সামরিক জার্নালে। তার রচিত ও সম্পাদিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ: বাংলাদেশের বীরগাথা, মহাবীর খালিদ বিন ওয়ালিদ-এর ইয়ারমুকের যুদ্ধ, জাগো, রোহিঙ্গা রঙ্গ, তোমাকেই খুঁজছে সেনাবাহিনী, শান্তিরক্ষী ও মেজর সাহেবের অষ্টব্যাঞ্জন।
এই শতকের প্রথম দশকের কবি এহসান হাবীব। সম্পাদনা করেছেন ছোটকাগজ ‘শূন্য’। প্রকাশিত কবিতার বই ‘শাদা প্রজাপতি’ (২০০৯), ‘টীকাভাষ্য’ (২০১৫) এবং ‘পুষ্পদাহকাল’ (২০২২)। গদ্যের বই ‘কন্সপিরেসি অব সাইলেন্স’ (২০১১)। এহসান হাবীৰ কৰি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় তার বিরুদ্ধে ২০১৭ সালে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিতর্কিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা হয় এবং তাকে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় হতে বরখাস্ত করা হয়। পরবর্তীতে মামলা থেকে জামিন নেওয়ার পর তাকে গুমের উদ্দ্যেশ্যে অপহরণ করা হয়। গুম থেকে মুক্ত হয়ে ২০১৮ সালে তিনি অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা” নামে একটি প্রথাবিরোধী সংগঠন করে তোলেন। এই শিরোনামে প্রতিবাদী কবিতাপাঠের আয়োজন করেন ময়মনসিংহ, শ্রীমঙ্গল ও খুলনায়। সম্পাদনা করেছেন ‘অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা’ শিরোনামে বিশেষ বুলেটিন। কবি এহসান হাবীবের জন্ম ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৮১ সালে কিশোরগঞ্জের যশোদলপুরে। পড়াশোনা করেছেন বাংলাসাহিত্যে। কর্মজীবনে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও এহসান হাবীব কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে ময়মনসিংহে বসবাস করছেন।
কাফি কামাল। কবি, গল্পকার, সাংবাদিক। জন্ম: ৮ জানুয়ারি ১৯৮০। চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার অনুকূল গ্রামে।বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক সম্পন্নের পর কাফি কামাল যুক্ত হন সাংবাদিকতায়। রাজনৈতিক বিষয়ে দীর্ঘ দেড় দশক দৈনিক মানবজমিন-এ সাহসী ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করেছেন। টেলিভিশন টকশোতে ছিলেন মুখর। মুক্তিযোদ্ধা পিতার সন্তান কাফি কামাল সবসময় বাক-স্বাধীনতার পক্ষে, সাংবাদিক নির্যাতন ও স্বাধীন গণমাধ্যম বিরোধী কালো আইনের বিরুদ্ধে সোচ্চার এক কন্ঠস্বর। গুম-খুন ও বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা বিষয়ে অনুসন্ধান ও গবেষণাকারী অন্যতম এক সাংবাদিক তিনি। প্রতিবাদী ভূমিকার কারনে ক্ষমতাসীন দলের কর্মীদের হামলার শিকার ও সরকারের রোষানলে পড়ে বর্তমানে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেন।কাফি কামাল লেখালেখিতে যুক্ত হন কৈশোরে। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ১২। কাব্যগ্রন্থ- ‘ডনুতীরে টংঘর (২০০৬), ‘তীরবর্তী হাওয়াঘর’ (২০০৮), ‘প্রসবকালীন তাপবিদ্যুৎ (২০১০) ও ‘ঋতুরঙ্গ’ (২০১১); গল্পগ্রন্থ- চাট্টগ্রামী ভাষায় প্রথম পূর্ণাঙ্গ গল্পগ্রন্থ ‘মেইট্টাল’ (২০১১), ‘কন্যাযাত্রী’ (২০১৩), ‘কন্যারাশির জাতক’ (২০১৪); ভ্রমণকাহিনী কুতুবমিনার থেকে কন্যাকুমারী’ (২০১৩), গবেষণাগ্রন্থ- ‘আত্মীয়তার বন্ধনে রাজনীতি (২০১৬), সম্পাদনা- বাংলা সাহিত্যে প্রথম দশকভিত্তিক প্রবন্ধ সংকলন ‘শূন্য দশকের নির্বাচিত প্রবন্ধ’ (২০১৫) এবং একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আয়োজিত গণজ্ঞ্যানীর উপর কেন্দ্রীয় বিএনপি প্রকাশিত ডকুমেন্টেশন ‘গনশুনানী’ বইয়ের গ্রন্থক ও সম্পাদক। ২০১৬-১৭ সালে দুই বছর সম্পাদনা করেছেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মুখপত্র “রিপোর্টার্স শুয়ো’। একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাব, ডিআরইউ ডিইউজেসহ একাধিক সংগঠনের স্থায়ী সদস্য তিনি।
খালেদ মুহিউদ্দিন সবার কাছে পরিচিত নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সাংবাদিক হিসেবে। তিনি বর্তমানে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে’র বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন।
সাংবাদিকতার টানে নিরাপদ সরকারি চাকরি ছেড়ে যোগ দেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনে। তিনি সবার নজরে আসেন এখানে প্রচারিত ’আজকের বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। তাঁর নেওয়া একের পর এক ইন্টারভিউ সামাজিক যোগাযোমাধ্যমে ঝড় তোলে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ইন্টারভিউটি।
এতেও থেমে থাকেননি তিনি। তাঁর লেখা বই সাংবাদিকতায় পড়ুয়াদের জন্য অবশ্যপাঠ্য। এভাবে তিনি সাংবাদিকতা জগতে হয়ে উঠেছেন একটি দৃষ্টান্ত।
১৯৭২ সালে নাসির আলী মামুন বাংলাদেশে পোট্রেট ফটোগ্রাফির সূচনা করেন। আমাদের কালের শ্রেষ্ঠ মানুষেরা তাঁর ক্যামেরায় বন্দি হয়ে আছে। তাদের বিভিন্ন সময়ের মুহূর্তগুলো তিনি অত্যন্ত পারদর্শিতার সঙ্গে ধরে রেখেছেন আলোকচিত্রে এবং তার তোলা বিশিষ্টজনদের স্থিরচিত্রে আলো আঁধারের ঐশ্বরিক স্পর্শ তাঁকে।
শাহ্ মোহাম্মদ ফাহিম
জন্ম ১৯৮৯ সালের ২১ আগস্ট। জন্মস্থান নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর গ্রাম।
ফাহিমের শৈশব কেটেছে নোয়াখালী, কক্সবাজার, নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকায়। কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ, বরিশাল থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ থেকে জনস্বাস্থ্য ও রোগতত্ত্ববিদ্যায় স্নাতকোত্তর করেন।
ফাহিম পেশায় চিকিৎসক, গবেষক এবং শিক্ষক। তিনি একজন পুষ্টি রোগতত্ত্ববিদ ও জনস্বাস্থ্য পুষ্টি বিশেষজ্ঞ। এ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান সাময়িকীতে তার প্রায় ৩০টি বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় উৎকর্ষের জন্য পেয়েছেন ডা. আসমা ইসলাম স্মৃতি স্বর্ণপদক।
বর্তমানে তিনি আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআর,বি)-তে সহকারী বিজ্ঞানী হিসেবে কর্মরত আছেন।
[email protected]
www.facebook.com/shahmdfahim
Be the first to review “ইসলামিক পথ্য: উন্নত জীবনের চাবিকাঠি”