এক মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিকথা

৳ 160৳ 200

You Save: ৳ 40 (20%)

স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের উপর যত বই লেখা হয়েছে তা থেকে এ বইটি কিছুটা ভিন্ন। একজন সক্রিয় গেরিলাযোদ্ধা হিসেবে লেখক যেভাবে যুদ্ধ করেছেন তার সম্পূর্ণ নাটকীয় কাহিনি বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন এ বইতে। এ বই পড়ে স্বাধীনতা-উত্তর প্রজন্ম বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল শক্তি গেরিলাযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে পারবে।
একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হয়েও যুদ্ধপরবর্তী সময়ে ধাপে ধাপে যাচাই-বাছাই কার্যক্রমের চরম হয়রানির শিকার হয়েছেন লেখক। যে নির্মম বিড়ম্বনা ও মিথ্যা অভিযোগের চক্রে লেখক আক্রান্ত হয়েছেন, এ বইতে তার বর্ণনা করেছেন। লেখকের ইচ্ছা এই যে, অযথা হয়রানির শিকার মুক্তিযোদ্ধাদের কথা জাতি জানুক।
লেখক যখন বঙ্গবন্ধুর এক ডাকে জীবনের মায়া ত্যাগ করে দেশের জন্য যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন, তখন কোনো যাচাই-বাছাই ছিল না; শুধু একটাই মন্ত্র ছিল— বাংলাদেশকে স্বাধীন করা। এ চরম সত্যটিই এ বইয়ের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ও নতুন প্রজন্মের পাঠকদের কাছে তুলে ধরতে চেয়েছেন লেখক।

Book Info
Title এক মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিকথা
Author ইঞ্জিনিয়ার আবুল হাশেম
Publisher আদর্শ
ISBN 978-984-96659-6-0
Edition ১ম প্রকাশ
Number of Pages 72
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা
Category স্মৃতিকথা

ইঞ্জিনিয়ার আবুল হাশেম ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৭ সাল থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের পুরকৌশল বিভাগে কর্মরত থেকে ২০১৩ সালে অবসর গ্রহণ করেন। এর মধ্যে তিনি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে অতিরিক্ত তিন বছর চাকুরি করার সুযোগ পেয়েছেন।
তিনি দুই সন্তানের জনক। তার স্ত্রী রইসুল আম্বিয়া একজন সুগৃহিণী। ছেলে জামশেদ আলম একজন ব্যবসায়ী এবং মেয়ে রোখসানা আক্তার রুপী ইংরেজি ভাষার একজন স্বনামধন্য শিক্ষক ও প্রসিদ্ধ লেখক।
লেখক আবুল হাশেম তার দীর্ঘ কর্মজীবনে সততা আর নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি লেখালেখি করে, বই পড়ে, এবাদত-উপাসনায় একাগ্র হয়ে তার অবসর সময় কাটাচ্ছেন। তার ইহকাল ও পরকালের প্রশান্তি, সুস্থতা ও সাফল্যের জন্য তিনি সকলের কাছে দোয়াপ্রার্থী।
যোগাযোগ
https://trainingwithrokhsana.com
01711-184883, 01833-367994

Customer Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “এক মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিকথা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *