Showing 61–77 of 77 results

  • বেসিক টু অ্যাডভান্সড নেটওয়ার্কিং

    তিতাস সরকার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইনফরমেশন টেকনোলজিতে মাস্টার্স করেছেন এবং সিসিএনএ পরীক্ষা দিয়ে সিসকো সার্টিফাইড হয়েছেন । এছাড়াও তিনি রেডহ্যাট পরীক্ষা দিয়ে লিনাক্স সার্টিফাইড এবং উইন্ডোজ সার্ভারের পরীক্ষা দিয়ে মাইক্রোসফটের সার্টিফিকেট অর্জন করেন। এছাড়াও আরও অনেকগুলো অনলাইন সার্টিফিকেট অর্জন করেছেন । বর্তমানে তিনি ইনোসিস সলিউশনস নামে একটি কম্পানিতে সিস্টেম এডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে কর্মরত আছেন । পাশাপাশি টিসফট আইটিতে শিক্ষকতা করছেন । ছোট বেলা থেকেই ইনফরমেশন টেকনোলজি সম্পর্কে জানতে এবং জানাতে আগ্রহী । তিনি শুরুটা করেছিলেন বিভিন্ন অনলাইন টেকনোলজি সাইটে (যেমন- শিক্ষক.কম, টেকটিউনস.কম) লেখালেখি দিয়ে । বতমার্নে তিনি ইউটিউবে বিভিন্ন আইটি কোর্সের ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করে পাবলিশ করেন । ইউটিউবে তিনি প্রত্যেকটি কোর্সের ভিডিও তৈরি করে প্লে-লিষ্ঠ তৈরি করে রেখেছেন । ফলে তিতাস সরকার এর চ্যানেলে প্রত্যেকটি কোর্সের ভিডিও টিউটোরিয়াল একসাথে পাওয়া যাচ্ছে । ভবিষ্যতে মাতৃভাষায় আরও টেকনোলজি বিষয়ে বই তৈরি করার ইচ্ছা রয়েছে ।

    ৳ 308৳ 440
  • মন প্রকৌশল: স্বপ্ন অনুপ্রেরণা আর জীবন গড়ার ফরমুলা

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। সরকারি চাকরিজীবী মো. শামসুল হুদা ও স্কুল শিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে। এসএসসিতে চতুর্থ ও এইচএসসিতে প্রথম মেধাস্থান অধিকার করে পরে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল। বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ আলাবামা অ্যাট বার্মিংহাম-এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহকারি অধ্যাপক এবং সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা— গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    মনোচিকিৎসক স্ত্রী জারিয়া আফরিন চৌধুরী ও ছেলে যায়ানকে নিয়ে রাগিব হাসান বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণের শহর বার্মিংহামে। পেশায় কম্পিউটার বিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলা ব্লগিংয়ের সাথে জড়িত থেকেছেন ২০০৫ সাল থেকে। সবার কাছে জ্ঞানের আলো ছড়াবার জন্য অনলাইনে বাংলায় মুক্ত জ্ঞানের সাইট শিক্ষককম (http//www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা

    ৳ 208৳ 260
  • মানসিক প্রশান্তি আর মর্যাদাপূর্ণ জীবনের জাদুকাঠি

    জন্ম: আটোয়ারী, পঞ্চগড়
    মা আয়েশা খাতুন ও বাবা মো. এমদাদুল হক।
    পেশা: শিক্ষকতা। এডুকেশনাল এন্ড কাউন্সেলিং সাইকোলজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
    নেশা: শেখা এবং শেখানো
    পড়াশোনা: আটোয়ারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি অফ ওয়েসমিনিস্টার (লন্ডন)
    প্রকাশিত গ্রন্থ: মানসিক প্রশান্তি আর মর্যাদাপূর্ণ জীবনের জাদুকাঠি (আদর্শ, ২০১৬)
    সাংগঠনিক তৎপরতা: সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ এডুকেশনাল এন্ড কাউন্সেলিং সাইকোলজি সোসাইটি; আজীবন সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মনোবিজ্ঞান এলামনাই অ্যাসোসিয়েশন; সদস্য, বাংলাদেশ চাইল্ড এন্ড এডলসেন্স মেন্টাল হেলথ।
    প্রতিষ্ঠাতা এবং সম্পাদক: মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে অনলাইন ভিত্তিক ম্যাগাজিন মনোযোগী মন
    (www.monojogimon.com)
    ব্যক্তিগত জীবন: বিবাহিত এবং এক কন্যা সন্তানের জনক।

    ৳ 200৳ 250
  • মানি মাস্টার্স

    মোহাইমিন পাটোয়ারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে বিবিএ ডিগ্রি সম্পন্ন করে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ‘চার্টার্ড ফাইনান্সিয়াল অ্যানালিস্ট (CFA)’ প্রোগ্রামে যোগ দেন। ২০১৭ সালে তিনি সবচেয়ে কম সময়ে মাত্র তিন বছরের মধ্যে সিএফএর সবগুলো ধাপে কৃতকার্য হন। তারপর তিনি নরওয়েজিয়ান স্কুল অব ইকোনমিকস এবং জার্মানির স্বনামধন্য মানহাইম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বৈত মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করে বাংলাদেশে ফিরে আসেন।

    বর্তমানে তিনি সবার জন্য অর্থনীতির বই লিখে যাচ্ছেন। তার সরল ভাষায় এবং গল্পের ভঙ্গিমায় লেখা বইগুলো ব্যাপক পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

    আল আমিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র ও শখের অনুবাদক। জন্ম কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলায়। অ্যাকাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি বিচিত্রসব বই পড়ে, সিনেমা দেখে ও চিন্তাভাবনা করেই সময় কাটে তার।

    ৳ 214৳ 267
  • যুক্তিফাঁদে ফড়িং

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। এরপর বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশনে। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। তিনি আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! তিনি মনে করেন গণিত অলিম্পিয়াডের সঙ্গে সঙ্গে এই পরিবর্তন শুরু হয়ে গেছে। নিজেকে তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী ভাবতে গর্ববোধ করেন। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমির প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন।
    পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইল কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
    ই-মেইল: [email protected]
    ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
    প্রকাশিত গ্রন্থ
    গল্পে-জল্পে জেনেটিকস (১ম খণ্ড)
    গল্পে-জল্পে জেনেটিকস (২য় খণ্ড)
    গণিতের রঙ্গে : হাসিখুশি গণিত
    অঙ্ক ভাইয়া

    ৳ 208৳ 260
  • রিচার্জ YOUR ডাউন ব্যাটারি

    প্রায় তিন দশক ধরে লেখালেখি করে যাচ্ছেন ঝংকার মাহবুব। যদিও তার লেখালেখির পুরোটাই গেছে পরীক্ষার খাতায়, পাস নম্বরের আশায়।
    তবে লেখালেখি করে আজ পর্যন্ত ফুটা পয়সা কামাই করতে না পারলেও ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় স্ট্যান্ডআপ কমেডি প্রতিযোগিতায় সেকেন্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিলেন। হাড্ডাহাডি সেই লড়াইয়ে প্রতিযোগী ছিল তিনজন। যাদের মধ্যে একজন ছিল অনুপস্থিত।
    এ ছাড়া নবম শ্রেণিতে পড়ার সময়, উচ্চতা কম হওয়ার সুবিধায়, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বালকদের সাথে জুনিয়র ক্যাটাগরিতে মোরগ লড়াইয়ে নেমেছিলেন তিনি। সেই লড়াইয়ে বড় ক্লাসের ভাই হিসেবে দেখানো সম্মানকে পুঁজি করে, শেষ তিনজন পর্যন্ত পাশ কাটিয়ে টিকতে পেরেছিলেন। তারপর বাকি দুজন বড় ভাইয়ের সম্মানের মাথামুণ্ডু খেয়ে, ওনাকে কনুই দিয়ে গুঁতা মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। তখন লুঙ্গির কাছা সামলিয়ে উঠে দাঁড়াতে না পারলেও ততক্ষণে মোরগ লড়াইয়ে তৃতীয় হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। আর পুরস্কার হিসেবে পেয়েছিলেন লাল রঙের সাবানের কেইস।
    বুয়েট থেকে পাস করে, নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্স করে বর্তমানে আমেরিকার শিকাগো শহরে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি।
    www.fb.com/jhankarmahbub

    ৳ 240৳ 300
  • লিডারশিপ ইন্টেলিজেন্স

    তানভীর শাহরিয়ার রিমন, দেশের অন্যতম শীর্ষ রিয়েল এস্টেট ব্যক্তিত্ব এবং করপোরেট আইকন। বর্তমানে তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষ গ্রুপ র‍্যানকনের একটি প্রতিষ্ঠানের সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রায় ১৯ বছরের করপোরেট ক্যারিয়ার তার।

    তিনি মাত্র ২২ বছর বয়সে একটি বৃহৎ গ্রুপে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করে ২৩ বছর বয়সে হেড অব মার্কেটিং হিসেবে পদোন্নতি পান।

    ২৬ বছর বয়সে দেশের অন্যতম বৃহত্তম একটি গ্রুপে তিনি যোগদান করেন এবং মাত্র ২৭ বছর বয়সে সেই গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠানে চিফ অপারেটিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়ে করপোরেট অঙ্গনে ব্যতিক্রমী এক তরুণ লিডার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।

    পেশাগত কাজের পাশাপাশি তিনি নানা সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত এবং একজন সোশ্যাল লিডার হিসেবেও সমধিক পরিচিত। তিনি সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্সের নির্বাচিত পরিচালক। রোটারি ডিস্ট্রিক্ট ৩২৮২-এর অ্যাসিস্ট্যান্ট গভর্নর । বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন বৃহত্তম চট্টগ্রাম অঞ্চলের সহসভাপতি। শাহীন গলফ অ্যান্ড কান্ট্রি ক্লাবের সাবেক ইসি মেম্বার এবং মিডিয়া উইংয়ের চেয়ারম্যান। ভাটিয়ারি গলফ অ্যান্ড কান্ট্রি ক্লাবের আজীবন সদস্য, রাইজিং স্টার ক্রিকেটের চেয়ারম্যান, ব্র্যান্ডিং সিলেট ইনিশিয়েটিভের প্রতিষ্ঠাতা। এ ছাড়া তিনি ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইবি) আজীবন সদস্য ।

    কোভিড মহামারির সময় ২০২০ সালের মার্চে তিনি কানেক্ট দ্য ডটস ফাউন্ডেশন নামে একটি চ্যারিটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। তার নেতৃত্বে কোভিড পরিস্থিতির শুরু থেকেই অক্সিজেন ব্যাংক তৈরি করে বিনা মূল্যে অক্সিজেন সিলিন্ডার সরবরাহ, স্কুলের বেতন দিতে না পারা মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি বৃত্তি চালু করা, চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতাল এবং মা ও শিশু হাসপাতালে মেডিকেল ইকুইপমেন্ট সহায়তা প্রদান, কোভিড ফ্রন্ট ফাইটারদের জন্য পিপিই বিতরণ, ২০২০-এর জুলাইয়ে বন্যায় ৩২টি জেলায় ত্রাণ পৌঁছে দেওয়াসহ নানা রকম সামাজিক কাজ করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি।

    করপোরেট কিংবা সামাজিক নেতৃত্ব সব জায়গাতেই ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স এবং স্পিরিচুয়াল ইন্টিলিজেন্সের নিবিড় অনুশীলনরত একজন নেতা হিসেবেই তিনি পরিচিত।
    তানভীর শাহরিয়ার রিমন একজন জনপ্রিয় পাবলিক স্পিকারও বটে। তিনি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নলেজ ইনিশিয়েটিভগুলোতে কি-নোট স্পিকার হিসেবে নিয়মিত কথা বলছেন।

    এত কিছুর পাশাপাশি তিনি একাধারে একজন লেখক এবং ব্লগার। ফেসবুকে এবং তার ব্লগসাইটে নিয়মিত লেখালেখির পাশাপাশি দৈনিক প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড, সমকাল, যুগান্তর, কালের কণ্ঠ, দৈনিক আজাদী, পূর্বকোণ, বাংলানিউজ২৪ ডটকমে বিভিন্ন সময় তার লেখা প্রকাশিত হয়েছে।

    ২০২০-এর একুশে বইমেলায় আদর্শ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত তার আত্মোন্নয়নমূলক বই ‘আমি একজন সেলসম্যান’-র হাজার হাজার কপি বিক্রি হয় এবং অন্যতম বেস্ট সেলার নির্বাচিত হয়। এ ছাড়া ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে ক্ষ্যাপা বাউল এবং পাগলাঘণ্টি নামে তার দুটো কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয় ।

    Tanvir Shahriar Rimon
    CEO
    Ranks FC Properties Ltd.

    ৳ 160৳ 200
  • শরবতে বাজিমাত

    মুনির হাসান

    মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন।
    দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় বিজ্ঞান ও গণিতবিষয়ক ফিচার পাতার সম্পাদনা

    ৳ 160৳ 200
  • শূন্য থেকে পাইথন মেশিন লার্নিং: হাতেকলমে সাইকিট-লার্ন

    দূর দুরান্তের শর্টওয়েভ রেডিও স্টেশনগুলোর রিসেপশন রিপোর্ট লিখতে গিয়ে তরঙ্গের সাথে এক ধরণের ভালোবাসায় পড়ে যান আমাদের লেখক। বিশেষ করে রেডিও কম্যুনিকেশন নিয়ে। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেয়া আমাদের লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিলো অনেকটাই। ফলে, বাসার পুরো ছাদই পাল্টে গিয়েছিলো ‘রেডিও অ্যান্টেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যাম্পলিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ছুটিতে বাসায় আসলে চাকরিজীবী বাবা মা’র দিনের অনুপস্থিতি পুরো বাসাকে ‘আর অ্যান্ড ডি’ ল্যাব বানাতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটে ফিউজ ওড়ানো ছিলো নিয়মিত ঘটনা। বাসায় আগুন ধরানোর জন্যে কম মার খেতে হয়নি তাকে।
    ইলেকট্রনিক কম্যুনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৭০ এর বেশি ট্রেনিং জুড়েছে তার অভিজ্ঞতার ঝুঁলিতে। অভিজ্ঞতার ‘ডটগুলোকে কানেক্ট’ করতে বাংলাদেশ টেলিকম্যুনিকেশন রেগুরেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। পথ দেখিয়েছে বড় স্কেলের ডাটা চিনতে। খুব কাছে থেকে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডাটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞাতে যুক্ত করতে।
    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটা টেলিকম অপারেটরের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডাটার ব্যাপারে। কোটি কোটি মিনিটের ‘ভয়েস কল’ আর ‘এসএমএস’ এর আন্তসংযোগ ‘হোলসেল’ মূল্য নির্ধারণে ডাটা যে কথা বলে সেটার প্রমান দেখেন নিজের চোখে। প্রযুক্তিগতভাবে এ ব্যাপারে সহযোগিতা দেয় ‘ইন্টারন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন ইউনিয়ন’ (আইটিইউ) – দু বছর ধরে। এই ডাটার ধারণা তাকে উদ্বুদ্ধ করে টেলিকম্যুনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এ মাস্টার্স করতে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডাটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেইসবুক ইত্যাদি), এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংক …) সাথে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন – নীতিনির্ধারনীদের জন্য একটা ড্যাশবোর্ড তৈরির ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এ মুহূর্তে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’ এ কর্মরত।

    ৳ 304৳ 380
  • সহজ কুরআন ১ম খণ্ড

     

    প্রথম যা জানা দরকার— আসিফ সিবগাত ভূঞা মাদ্রাসা লাইনের ছাত্র নন। তার পড়াশোনা ‘জেনারেল’ লাইনে। ছাত্র হিসেবে খুব আহামরি না হলেও তার ভালো ভালো জায়গায় পড়াশোনা করার সৌভাগ্য হয়েছে। সেইন্ট জোসেফ স্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে তিনি বিবিএ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি বহু দিন আর পড়াশেনা না করে এখন অর্থনীতির ওপর মাস্টার্স করছেন— ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে।
    আইবিএতে পড়ার সময় তিনি এক বন্ধুর বাড়িতে ইসলামি আলোচনা শুনতে যান এবং সেখানে গিয়ে তার ইসলামের প্রতি নতুন করে ভালোবাসা জন্মায়। তিনি ধর্মীয় দায়িত্বগুলো কমবেশি পালন করার পাশাপাশি ইসলাম নিয়ে ভালো করে জানার ব্যাপারে আগ্রহ বোধ করেন। গত প্রায় ১৫ বছর তিনি ইসলামি জ্ঞান নিয়ে ধাক্কাধাক্কি করেছেন— কিছুটা অন্যের সাহায্যে, কিছুটা নিজের চেষ্টায়।
    ২০০৯ সালে তিনি কাতারে চলে যান, কাতার ইউনিভার্সিটির একটি এক বছরকালীন আরবি ভাষার কোর্স করতে। আরবি ভাষায় কিছুটা দক্ষতা অর্জন করে তিনি সেটা দিয়ে ইসলামের বিভিন্ন শাস্ত্রের প্রাথমিক পাঠ নেয়া শুরু করেন। সম্প্রতি মিশকাহ ইউনিভার্সিটি নামক একটি অনলাইন বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি নতুন করে আরেকটি ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ইসলামিক স্টাডিজ নিয়ে পড়ছেন। এখানে মিসরের বিখ্যাত ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় আযহার ইউনিভার্সিটির বেশ কয়েকজন প্রফেসরের সান্নিধ্যে তার জ্ঞান অর্জন করার সুযোগ হয়েছে।
    ফেসবুকে আসিফ এখন এক বিরাট কুতুব। তাকে ফলো করতে পারবেন এই প্রোফাইলে—
    www.facebook.com/asifshibgat.bhuiyan

    ৳ 288৳ 360
  • সহজ ভাষায় পাইথন ৩

    মাকসুদুর রহমান মাটিন বাংলাদেশের মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলনের একজন উৎসাহীকর্মী, পরিচিত মুখ। আট বছর ধরে সাধ্য অনুযায়ী সেবা দিয়ে যাচ্ছেন দেশীয় ওপেন সোর্স কমিউনিটিকে।
    কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ ওপেনসোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন) ও উবুন্টু বাংলাদেশের সঙ্গে। এক সময় অবদান রেখেছেন মজিলা ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন প্রজেক্টে। বর্তমানে লিনাক্স কার্নেল ভিত্তিকমুক্ত অপারেটিং সিস্টেম ‘উবুন্টু’ এবং পাইথন প্রোগ্রামিংকে আমাদের দেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন।
    দিনের বেশিরভাগ সময় ব্যয় করেন ক্লাউড ইনফ্রাস্ট্রাকচার আর্কিটেকচার, অটোমেশন ও সিকিউরিটির পেছনে। অবদান রাখছেন বিভিন্ন জনপ্রিয় ওপেন সোর্সপ্রজেক্টে। পাশাপাশি চলছে অণুগল্প, কবিতা ও প্রযুক্তিবিষয়ক লেখালেখি। বর্তমানে টেলিনর হেলথ বাংলাদেশে ডেভঅপস ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত।
    অবসর সময়ে বইপড়া, রান্না করা এবং বিভিন্নস্তরের মানুষের জীবন-দর্শন গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা তার শখ।

    ৳ 528৳ 660
  • সি প্রোগ্রামিং

    জাকির হোসাইনের জন্ম লক্ষীপুর জেলার রামগঞ্জে। কম্পিউটার সাইন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর পড়ালেখা করেছেন সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে। বিভিন্ন পত্রিকায় এবং ব্লগে প্রোগ্রামিং নিয়ে লেখা লেখি শুরু করেছেন ২০১০ সাল থেকে। তার ব্লগ www.jakir.meতে প্রোগ্রামিং ও প্রযুক্তি নিয়ে লিখছেন নিয়মিত।

    ৳ 288৳ 360
  • স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট

    তানভীর শাহরিয়ার রিমন, দেশের অন্যতম শীর্ষ রিয়েল এস্টেট ব্যক্তিত্ব এবং করপোরেট আইকন। বর্তমানে তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষ গ্রুপ র‍্যানকনের একটি প্রতিষ্ঠানের সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি মাত্র ২২ বছর বয়সে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করে ২৬ বছর বয়সে দেশের অন্যতম বৃহত্তম একটি গ্রুপে চিফ অপারেটিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়ে করপোরেট অঙ্গনে ব্যতিক্রমী এক তরুণ লিডার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। পেশাগত কাজের পাশাপাশি তিনি নানা সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত এবং একজন সোশ্যাল লিডার হিসেবেও সমধিক পরিচিত। তানভীর শাহরিয়ার রিমন একজন জনপ্রিয় পাবলিক স্পিকারও বটে। তিনি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নলেজ ইনিশিয়েটিভগুলোতে কি-নোট স্পিকার হিসেবে নিয়মিত কথা বলছেন। এত কিছুর পাশাপাশি তিনি একাধারে একজন লেখক ও ব্লগার। ফেসবুকে এবং তার ব্লগসাইটের পাশাপাশি দেশের জাতীয় দৈনিক এবং অনলাইন সাইটগুলোতে নিয়মিত তার লেখা প্রকাশিত হচ্ছে। www.tanvirshahriarrimon.com প্রকাশিত গ্রন্থ লিডারশিপ ইনটেলিজেন্স (আত্মোন্নয়নমূলক, ২০২১) আমি একজন সেলসম্যান (আত্মোন্নয়নমূলক, ২০২০) ক্ষ্যাপা বাউল (কবিতা, ২০১৫) পাগলা ঘণ্টি (গল্প সংকলন, ২০১৪)

    ৳ 240৳ 300
  • হাঁটি হাঁটি পা পা

    ফিরোজা বহ্নির জন্ম ১৯৮৭ সালের ৫ জুন, ঢাকায়। বাবা ওমর ফারুক শাহজাহান, মা শেলিনা আর্জুমান্দ বানু। বর্তমানে সহমানুষ চমক হাসান ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।

    বহ্নি ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশে মৃন্ময় আর্কিটেকচারাল ফার্মে জুনিয়র আর্কিটেক্ট এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে স্থাপত্য অনুষদের প্রভাষক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনাতে।

    অবসরে বহ্নির ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, জলরঙে ছবি আঁকতে, কাগজ দিয়ে কুইলিং করতে আর উল দিয়ে পশমি টুপি বুনে মানুষকে উপহার দিতে। প্রিয়জনকে চিঠি লেখাও তাঁর খুব প্রিয় কাজ। বহ্নি গল্প করতে প্রচণ্ড ভালোবাসেন, গল্পের রঙে-রসে শ্রোতাদের বহুক্ষণ মজিয়ে রাখার প্রতিভা তাঁর সহজাত।
    জীবনের পথ পরিক্রমায় কল্পনা আর বাস্তবতার দুই জগতেই অনেক অনেক গল্প জমা হয়েছে তাঁর। সাবলীল লেখনীতে সেই গল্পগুলো পৌঁছে দিতে চান পাঠকের কাছে। লেখালিখির শুরু সেই ভাবনা থেকেই।
    ‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ তাঁর প্রথম একক গ্রন্থ। এর আগে ২০১২ সালে চতুর্মাত্রিক ব্লগ সংকলনে তাঁর লেখা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়।

    বই নিয়ে যেকোনো পরামর্শ বা মতামত জানাতে পারেন এই ই-মেইল ঠিকানায়: [email protected]

    ৳ 304৳ 380
  • হাতেকলমে পাইথন ডিপ লার্নিং

    স্কুলে থাকতেই রেডিও কমিউনিকেশন নিয়ে ভালোবাসায় পড়ে যান লেখক। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেওয়া লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিল অনেকটাই। ফলে বাসার ছাদই পাল্টে গিয়েছিল ‘রেডিও অ্যানটেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যাম্পলিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ছুটিতে বাসায় এলে চাকরিজীবী মা-বাবার দিনের অনুপস্থিতিতে পুরো বাসা ‘আরঅ্যান্ডডি’ ল্যাব বানাতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটে ফিউজ ওড়ানো ছিল নিয়মিত ঘটনা। বাসায় আগুন ধরানোর জন্য কম মার খেতে হয়নি তাকে।
    ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে সত্তরের বেশি ট্রেনিং জুটেছে তার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে। পাশাপাশি ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটির কোর্সেরার একটি কোর্স ‘লার্নিং হাউ টু লার্ন’ পাল্টে দেয় ওনার দৃষ্টিভঙ্গি, নতুন জিনিস শেখার ব্যাপারে। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডেটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞায় যুক্ত করতে।
    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটি টেলিকম অপারেটরের কোটি কোটি মিনিটের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’ তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডেটার ব্যাপারে। সরকারি

    ৳ 640৳ 800
  • হাতেকলমে মেশিন লার্নিং

    দূর দুরান্তের শর্টওয়েভ রেডিও স্টেশনগুলোর রিসেপশন রিপোর্ট লিখতে গিয়ে তরঙ্গের সাথে এক ধরণের ভালোবাসায় পড়ে যান আমাদের লেখক। বিশেষ করে রেডিও কম্যুনিকেশন নিয়ে। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেয়া আমাদের লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিলো অনেকটাই। ফলে, বাসার পুরো ছাদই পাল্টে গিয়েছিলো ‘রেডিও অ্যান্টেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যাম্পলিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ছুটিতে বাসায় আসলে চাকরিজীবী বাবা মা’র দিনের অনুপস্থিতি পুরো বাসাকে ‘আর অ্যান্ড ডি’ ল্যাব বানাতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটে ফিউজ ওড়ানো ছিলো নিয়মিত ঘটনা। বাসায় আগুন ধরানোর জন্যে কম মার খেতে হয়নি তাকে।
    ইলেকট্রনিক কম্যুনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৭০ এর বেশি ট্রেনিং জুড়েছে তার অভিজ্ঞতার ঝুঁলিতে। অভিজ্ঞতার ‘ডটগুলোকে কানেক্ট’ করতে বাংলাদেশ টেলিকম্যুনিকেশন রেগুরেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। পথ দেখিয়েছে বড় স্কেলের ডাটা চিনতে। খুব কাছে থেকে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডাটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞাতে যুক্ত করতে।
    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটা টেলিকম অপারেটরের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডাটার ব্যাপারে। কোটি কোটি মিনিটের ‘ভয়েস কল’ আর ‘এসএমএস’ এর আন্তসংযোগ ‘হোলসেল’ মূল্য নির্ধারণে ডাটা যে কথা বলে সেটার প্রমান দেখেন নিজের চোখে। প্রযুক্তিগতভাবে এ ব্যাপারে সহযোগিতা দেয় ‘ইন্টারন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন ইউনিয়ন’ (আইটিইউ) – দু বছর ধরে। এই ডাটার ধারণা তাকে উদ্বুদ্ধ করে টেলিকম্যুনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এ মাস্টার্স করতে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডাটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেইসবুক ইত্যাদি), এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংক …) সাথে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন – নীতিনির্ধারনীদের জন্য একটা ড্যাশবোর্ড তৈরির ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এ মুহূর্তে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’ এ কর্মরত।

    ৳ 400৳ 500
  • হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং

    খুব অল্প বয়সেই লেখালেখি শুরু করেন ঝংকার মাহবুব। শুরুটা ছিল বাসার দেয়ালে, বোনদের বইয়ের পাতাতে কিংবা ঘুমন্ত অবস্থায় বাবার শরীরে, আঁকাআঁকি করে। তবে লেখকের অসীম প্রতিভা জোর করে প্রস্ফুটিত করার চেষ্টা পদে পদে বাধাগ্রস্ত হয়েছিল। এসব বাধার মধ্যে অন্যতম ছিল আম্মুর কাছে বোনদের নালিশ, শক্ত ঘুমের বালিশ, গৃহশিক্ষকের বকা, বার্ষিক পরীক্ষায় প্রশ্নের ধোঁকা। তারপরও এসব বাধাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে সংস্কৃতির প্রায় সব শাখাতেই লেখকের অবাধ সুষ্ঠু বিচরণ ছিল। লেখক বুদ্ধি করে বলেন, বিচরণ ছিল। কারণ এখন আর বিচরণ নেই। তাছাড়া কবিতা, উপন্যাস, গল্প বা প্রবন্ধ লিখে সুবিধা করে উঠতে পারেননি বলে, শেষ ভরসা হিসেবে প্রোগ্রামিং নিয়ে লেখালেখি শুরু করেন।
    সংস্কৃতি অঙ্গনে সঁপে দেওয়া লেখকের জীবন থেকে অনেকটা সময় চুরি করে নিয়েছে বুয়েটের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট। বাকি অংশ কেড়ে নিয়েছে নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্সের মাস্টার্স ডিগ্রি। আর এখন বিদেশ থেকে দেশে ফোন করার টাকা জোগাড় করতে হিমশিম খান বলে, আমেরিকার শিকাগো শহরে নিলসেন কোম্পানিতে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কামলা খাটেন।
    ঝংকার মাহবুব, হাবলু দ্য গ্রেট
    www.fb.com/JhankarMahbub
    www.jhankarmahbub.com

    ৳ 240৳ 300