স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট
৳ 240তানভীর শাহরিয়ার রিমন, দেশের অন্যতম শীর্ষ রিয়েল এস্টেট ব্যক্তিত্ব এবং করপোরেট আইকন। বর্তমানে তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষ গ্রুপ র্যানকনের একটি প্রতিষ্ঠানের সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি মাত্র ২২ বছর বয়সে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করে ২৬ বছর বয়সে দেশের অন্যতম বৃহত্তম একটি গ্রুপে চিফ অপারেটিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়ে করপোরেট অঙ্গনে ব্যতিক্রমী এক তরুণ লিডার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। পেশাগত কাজের পাশাপাশি তিনি নানা সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত এবং একজন সোশ্যাল লিডার হিসেবেও সমধিক পরিচিত। তানভীর শাহরিয়ার রিমন একজন জনপ্রিয় পাবলিক স্পিকারও বটে। তিনি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নলেজ ইনিশিয়েটিভগুলোতে কি-নোট স্পিকার হিসেবে নিয়মিত কথা বলছেন। এত কিছুর পাশাপাশি তিনি একাধারে একজন লেখক ও ব্লগার। ফেসবুকে এবং তার ব্লগসাইটের পাশাপাশি দেশের জাতীয় দৈনিক এবং অনলাইন সাইটগুলোতে নিয়মিত তার লেখা প্রকাশিত হচ্ছে। www.tanvirshahriarrimon.com প্রকাশিত গ্রন্থ লিডারশিপ ইনটেলিজেন্স (আত্মোন্নয়নমূলক, ২০২১) আমি একজন সেলসম্যান (আত্মোন্নয়নমূলক, ২০২০) ক্ষ্যাপা বাউল (কবিতা, ২০১৫) পাগলা ঘণ্টি (গল্প সংকলন, ২০১৪)
৳ 300স্বাধীনতা গণতন্ত্র মানবাধিকার
৳ 272এহ্সান মাহমুদ। জন্ম কালকিনি, মাদারীপুর। পৈতৃক নিবাস মুলাদী, বরিশাল। পড়াশোনা করেছেন বিজ্ঞান, মানবিক, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে। পেশায় সাংবাদিক। রাজনৈতিক ধারাভাষ্যকার ও বিশ্লেষক।
প্রথম উপন্যাস ‘একাত্তরের লাল মিয়া’ ‘দৈনিক সংবাদ’ সাময়িকীতে ধারাবাহিকভাবে ছাপা হওয়ার সময়ে ঋদ্ধ পাঠক ও বোদ্ধা সমালোচকদের নজর কাড়ে। কবিতার বই ‘আদিবাসী প্রেমিকার মুখ।’৳ 340হাঁটতে থাকা মানুষের গান
৳ 272জাকির তালুকদারের জন্ম নাটোরে। ১৯৬৫ সালের ২০ জানুয়ারি।
গল্প-উপন্যাস-প্রবন্ধ-মুক্তগদ্যের লেখক।
কথাসাহিত্যে অবদানের জন্য পেয়েছেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার-২০১৪।
৳ 340হাঁটি হাঁটি পা পা
৳ 304ফিরোজা বহ্নির জন্ম ১৯৮৭ সালের ৫ জুন, ঢাকায়। বাবা ওমর ফারুক শাহজাহান, মা শেলিনা আর্জুমান্দ বানু। বর্তমানে সহমানুষ চমক হাসান ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
বহ্নি ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশে মৃন্ময় আর্কিটেকচারাল ফার্মে জুনিয়র আর্কিটেক্ট এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে স্থাপত্য অনুষদের প্রভাষক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনাতে।
অবসরে বহ্নির ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, জলরঙে ছবি আঁকতে, কাগজ দিয়ে কুইলিং করতে আর উল দিয়ে পশমি টুপি বুনে মানুষকে উপহার দিতে। প্রিয়জনকে চিঠি লেখাও তাঁর খুব প্রিয় কাজ। বহ্নি গল্প করতে প্রচণ্ড ভালোবাসেন, গল্পের রঙে-রসে শ্রোতাদের বহুক্ষণ মজিয়ে রাখার প্রতিভা তাঁর সহজাত।
জীবনের পথ পরিক্রমায় কল্পনা আর বাস্তবতার দুই জগতেই অনেক অনেক গল্প জমা হয়েছে তাঁর। সাবলীল লেখনীতে সেই গল্পগুলো পৌঁছে দিতে চান পাঠকের কাছে। লেখালিখির শুরু সেই ভাবনা থেকেই।
‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ তাঁর প্রথম একক গ্রন্থ। এর আগে ২০১২ সালে চতুর্মাত্রিক ব্লগ সংকলনে তাঁর লেখা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়।বই নিয়ে যেকোনো পরামর্শ বা মতামত জানাতে পারেন এই ই-মেইল ঠিকানায়: [email protected]
৳ 380হাতেকলমে ‘বাংলা’ ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং
৳ 336স্কুলে থাকতেই রেডিও কমিউনিকেশন নিয়ে ভালোবাসায় পড়ে যান লেখক। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেওয়া লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিল অনেকটাই। ফলে বাসার ছাদই পাল্টে গিয়েছিল ‘রেডিও অ্যানটেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যামপ্লিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে।
ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে সত্তরের বেশি ট্রেনিং জুটেছে তার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে। পাশাপাশি ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটির কোর্সেরার একটি কোর্স ‘লার্নিং হাউ টু লার্ন’ পাল্টে দেয় ওনার দৃষ্টিভঙ্গি, নতুন জিনিস শেখার ব্যাপারে। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডেটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞায় যুক্ত করতে।
২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটি টেলিকম অপারেটরের কোটি কোটি মিনিটের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’ তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডেটার ব্যাপারে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডেটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেসবুক ইত্যাদি) এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য এজেন্সি) সঙ্গে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে সরকারি ‘ন্যাশনাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স স্ট্র্যাটেজি ডেভেলপমেন্ট’ ওয়ার্কিং গ্রুপকে সহযোগিতা করছেন। পাশাপাশি ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস’ এ ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন নীতিনির্ধারণীদের জন্য সরকারি ডেটা ব্যবহারের দক্ষ ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এখন তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’-এ কর্মরত।৳ 420হাতেকলমে পাইথন ডিপ লার্নিং
৳ 640স্কুলে থাকতেই রেডিও কমিউনিকেশন নিয়ে ভালোবাসায় পড়ে যান লেখক। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেওয়া লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিল অনেকটাই। ফলে বাসার ছাদই পাল্টে গিয়েছিল ‘রেডিও অ্যানটেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যাম্পলিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ছুটিতে বাসায় এলে চাকরিজীবী মা-বাবার দিনের অনুপস্থিতিতে পুরো বাসা ‘আরঅ্যান্ডডি’ ল্যাব বানাতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটে ফিউজ ওড়ানো ছিল নিয়মিত ঘটনা। বাসায় আগুন ধরানোর জন্য কম মার খেতে হয়নি তাকে।
ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে সত্তরের বেশি ট্রেনিং জুটেছে তার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে। পাশাপাশি ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটির কোর্সেরার একটি কোর্স ‘লার্নিং হাউ টু লার্ন’ পাল্টে দেয় ওনার দৃষ্টিভঙ্গি, নতুন জিনিস শেখার ব্যাপারে। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডেটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞায় যুক্ত করতে।
২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটি টেলিকম অপারেটরের কোটি কোটি মিনিটের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’ তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডেটার ব্যাপারে। সরকারি৳ 800হাতেকলমে মেশিন লার্নিং
৳ 400দূর দুরান্তের শর্টওয়েভ রেডিও স্টেশনগুলোর রিসেপশন রিপোর্ট লিখতে গিয়ে তরঙ্গের সাথে এক ধরণের ভালোবাসায় পড়ে যান আমাদের লেখক। বিশেষ করে রেডিও কম্যুনিকেশন নিয়ে। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেয়া আমাদের লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিলো অনেকটাই। ফলে, বাসার পুরো ছাদই পাল্টে গিয়েছিলো ‘রেডিও অ্যান্টেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যাম্পলিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ছুটিতে বাসায় আসলে চাকরিজীবী বাবা মা’র দিনের অনুপস্থিতি পুরো বাসাকে ‘আর অ্যান্ড ডি’ ল্যাব বানাতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটে ফিউজ ওড়ানো ছিলো নিয়মিত ঘটনা। বাসায় আগুন ধরানোর জন্যে কম মার খেতে হয়নি তাকে।
ইলেকট্রনিক কম্যুনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৭০ এর বেশি ট্রেনিং জুড়েছে তার অভিজ্ঞতার ঝুঁলিতে। অভিজ্ঞতার ‘ডটগুলোকে কানেক্ট’ করতে বাংলাদেশ টেলিকম্যুনিকেশন রেগুরেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। পথ দেখিয়েছে বড় স্কেলের ডাটা চিনতে। খুব কাছে থেকে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডাটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞাতে যুক্ত করতে।
২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটা টেলিকম অপারেটরের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডাটার ব্যাপারে। কোটি কোটি মিনিটের ‘ভয়েস কল’ আর ‘এসএমএস’ এর আন্তসংযোগ ‘হোলসেল’ মূল্য নির্ধারণে ডাটা যে কথা বলে সেটার প্রমান দেখেন নিজের চোখে। প্রযুক্তিগতভাবে এ ব্যাপারে সহযোগিতা দেয় ‘ইন্টারন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন ইউনিয়ন’ (আইটিইউ) – দু বছর ধরে। এই ডাটার ধারণা তাকে উদ্বুদ্ধ করে টেলিকম্যুনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এ মাস্টার্স করতে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডাটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেইসবুক ইত্যাদি), এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংক …) সাথে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন – নীতিনির্ধারনীদের জন্য একটা ড্যাশবোর্ড তৈরির ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এ মুহূর্তে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’ এ কর্মরত।৳ 500হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং
৳ 240খুব অল্প বয়সেই লেখালেখি শুরু করেন ঝংকার মাহবুব। শুরুটা ছিল বাসার দেয়ালে, বোনদের বইয়ের পাতাতে কিংবা ঘুমন্ত অবস্থায় বাবার শরীরে, আঁকাআঁকি করে। তবে লেখকের অসীম প্রতিভা জোর করে প্রস্ফুটিত করার চেষ্টা পদে পদে বাধাগ্রস্ত হয়েছিল। এসব বাধার মধ্যে অন্যতম ছিল আম্মুর কাছে বোনদের নালিশ, শক্ত ঘুমের বালিশ, গৃহশিক্ষকের বকা, বার্ষিক পরীক্ষায় প্রশ্নের ধোঁকা। তারপরও এসব বাধাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে সংস্কৃতির প্রায় সব শাখাতেই লেখকের অবাধ সুষ্ঠু বিচরণ ছিল। লেখক বুদ্ধি করে বলেন, বিচরণ ছিল। কারণ এখন আর বিচরণ নেই। তাছাড়া কবিতা, উপন্যাস, গল্প বা প্রবন্ধ লিখে সুবিধা করে উঠতে পারেননি বলে, শেষ ভরসা হিসেবে প্রোগ্রামিং নিয়ে লেখালেখি শুরু করেন।
সংস্কৃতি অঙ্গনে সঁপে দেওয়া লেখকের জীবন থেকে অনেকটা সময় চুরি করে নিয়েছে বুয়েটের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট। বাকি অংশ কেড়ে নিয়েছে নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্সের মাস্টার্স ডিগ্রি। আর এখন বিদেশ থেকে দেশে ফোন করার টাকা জোগাড় করতে হিমশিম খান বলে, আমেরিকার শিকাগো শহরে নিলসেন কোম্পানিতে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কামলা খাটেন।
ঝংকার মাহবুব, হাবলু দ্য গ্রেট
www.fb.com/JhankarMahbub
www.jhankarmahbub.com৳ 300হালাল মার্কেটিং
৳ 336প্রলয় হাসানের জন্ম, বেড়ে ওঠা এবং স্থায়ী বসবাস ঢাকায়। ধানমন্ডি গভ. বয়েজ থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা সিটি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিকের পাঠ চুকিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমান উচ্চতর শিক্ষালাভের উদ্দেশ্যে। সেখান থেকে পড়াশোনা শেষ করে দেশের মাটিতে ফিরে এসে মার্কেটিংয়ে এমবিএ করেছেন। ভোক্তা সন্তুষ্টির ওপর তার একটি একাডেমিক গবেষণাপত্র রয়েছে। মার্কেটিং কর্মকর্তা ও কনসালটেন্ট ছিলেন একাধিক দেশীয় টেকনোলজি স্টার্টআপ, ই-কমার্স, মার্কেটিং এজেন্সি, এবং দেশি-বিদেশি কয়েকটি সফটওয়্যার কোম্পানিতে। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং পেশায় রয়েছেন। নিজস্ব একটি ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালট্যান্সি ফার্ম রয়েছে। এছাড়াও তিনি একজন সফল কোর্স ইন্সট্রাকটর।
প্রাইমারিতে পড়াকালীন লেখালেখিতে হাতেখড়ি। ২০০৭ সাল থেকে অনলাইনে প্রায় নিয়মিত লেখালেখি করছেন। তার লিখিত বিজনেস কেসস্টাডি ছাপানো হয়েছে একাধিক দৈনিক পত্রিকায়, বানানো হয়েছে ডকুমেন্টারিও। ২০২১ -এর বইমেলায় তার নন-মার্কেটারদের জন্য মার্কেটিং বইটি বিভিন্ন মহলে তুমুল পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছিলো। মার্কেটিং ও বিজনেস ক্যাটাগরির লেখকদের ভেতর ‘প্রলয় হাসান’ বর্তমানে একটি সুপরিচিত নাম।
মার্কেটিং-ব্র্যান্ডিং-MarTech নিয়ে পড়াশোনা ও লেখালেখি ভীষণ উপভোগ করেন। ভবিষ্যতে এ বিষয়ে আরো কিছু বই লেখার পরিকল্পনা রয়েছে, যা নিয়ে এ দেশে এর আগে কখনো লেখা হয়নি। ব্যক্তিজীবনে বইপোকা ও নিভৃতচারী মানুষ। স্ত্রী ও পোষা মেনি বিড়ালকে নিয়ে ছোট্ট সংসার। অবসরে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনিতে বুঁদ হয়ে থাকতে পছন্দ করেন। প্রযুক্তিপণ্য ও সমুদ্র ভালোবাসেন।
৳ 480হিউম্যান ল্যাব: মৌন মানুষ মানসে
৳ 480আমার ৭টি সনাক্তকরণ বৈশিষ্ট্য:
– যত্রতত্র মৌলিক সংখ্যার অতি ব্যবহার
– অবসেসন, লিসেনিং, অ্যারোগেন্স, হিউমার, কানেক্টিভিটি, অস্তিত্ব, প্রশ্ন প্রভৃতি শব্দাবলীর পৌনঃপুনিকতা।
– চা, ক্রিকেট, দাবা, এক্সপেরিমেন্ট, বয়সে বড় নারীদের প্রতি আসক্তির কথা বারবার উল্লেখ।
– রেফারি বাজায় বাঁশি/গরুর দরে খাসি- জাতীয় ননসেন্স রাইম লেখা।
– কারণে-অকারণে মানুষের প্রকৃত নাম বদল করে দিয়ে তাকে স্ব-উদ্ভাবিত কোনো নাম বা উপাধি প্রদান এবং সেই নাম বা উপাধি প্রতিষ্ঠা করে ফেলা।
– কথায় কথায় ১৭০০, ১৯০০, ১৭০০০ কিংবা ২৩০০০ টাকার অংকে বাজি ধরা। জিতলে টাকা নিই না কখনো, কেবলমাত্র বাজিজীবীকে ১১ জন মানুষের সামনে স্যরি বলতে হয়। হারলে অবশ্য টাকা দিয়ে দিই।
– ছলে-বলে-কৌশলে নিজের ইমেইল এড্রেস যরসধষধু৭৭৭@মসধরষ.পড়স-এর উল্লেখ এবং ইমেইল চেয়ে অনুনয়-বিনয় করা। (আরো বেশ কয়েকটা আছে, সেগুলো আপনার হোমওয়ার্ক/এসাইনমেন্ট হিসেবে দিয়ে রাখলাম। আমার সম্পর্কে জেনে কী হবে মিঞা? বই পড়েন!)
৳ 600হোমিও চিকিৎসা রত্ন
৳ 800প্রফেসর মো. এমদাদুল হক মোল্লা
পিতা: রিয়াজ উদ্দীন মোল্লা
মাতা: জরিনা খাতুন
বাসা: ক্ষণিকা, প্রফেসর পাড়া, হরিরামপুর, নজিপুর পৌরসভা, উপজেলা ও থানা: পত্নীতলা, জেলা: নওগাঁ
শিক্ষাগত পরিচয়: এসএসসি ১৯৬৯ খ্রি., এইচএসসি ১৯৭১ খ্রি., বিএ (অনার্স) ১৯৭৪ খ্রি., এমএ (বাংলা) ১৯৭৫ খ্রি.
চাকুরি: লেকচারার, নজিপুর ডিগ্রি কলেজ, ১৯৮০ খ্রি.; হোমিও প্র্যাকটিস শুরু: ১৯৮০ খ্রি.; অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর, নবাব সিরাজউদ্দৌলা সরকারি কলেজ, নাটোর; অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর, সরকারি শাহ্ সুলতান কলেজ, বগুড়া এবং নজিপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজ, নওগাঁ; প্রফেসর ও বিভাগীয় প্রধান (বাংলা), রাজশাহী কলেজ; প্রফেসর ও প্রিন্সিপাল, সাপাহার সরকারি ডিগ্রি কলেজ, নওগাঁ; সরকারি চাকুরি থেকে অবসর: ৩১ ডিসেম্বর ২০১০ খ্রি.
ফোন নং: ০১৭১২২৫৫১১৪৳ 1,000