Your Cart: 9 items
You may be interested in…
-
সহজ ভাষায় পাইথন ৩
মাকসুদুর রহমান মাটিন বাংলাদেশের মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলনের একজন উৎসাহীকর্মী, পরিচিত মুখ। আট বছর ধরে সাধ্য অনুযায়ী সেবা দিয়ে যাচ্ছেন দেশীয় ওপেন সোর্স কমিউনিটিকে।
কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ ওপেনসোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন) ও উবুন্টু বাংলাদেশের সঙ্গে। এক সময় অবদান রেখেছেন মজিলা ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন প্রজেক্টে। বর্তমানে লিনাক্স কার্নেল ভিত্তিকমুক্ত অপারেটিং সিস্টেম ‘উবুন্টু’ এবং পাইথন প্রোগ্রামিংকে আমাদের দেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন।
দিনের বেশিরভাগ সময় ব্যয় করেন ক্লাউড ইনফ্রাস্ট্রাকচার আর্কিটেকচার, অটোমেশন ও সিকিউরিটির পেছনে। অবদান রাখছেন বিভিন্ন জনপ্রিয় ওপেন সোর্সপ্রজেক্টে। পাশাপাশি চলছে অণুগল্প, কবিতা ও প্রযুক্তিবিষয়ক লেখালেখি। বর্তমানে টেলিনর হেলথ বাংলাদেশে ডেভঅপস ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত।
অবসর সময়ে বইপড়া, রান্না করা এবং বিভিন্নস্তরের মানুষের জীবন-দর্শন গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা তার শখ।“
৳ 660 -
মেশিন লার্নিংয়ের গাণিতিক অভিধান
জন্ম এবং বেড়ে ওঠা সাতক্ষীরা জেলার ইসলামকাঠি গ্রামে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত অনুষদ থেকে গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেন। ২০১৫ সালে টেকনোলজি নিয়ে লেখালেখি করার ফলস্বরূপ এখনি.কম ও টেকটিউনস-এর আয়োজিত প্রতিযোগীতায় বাংলাদেশের সেরা ব্লগার অ্যাওয়ার্ড পান। ২০১৬ সাল থেকে গণিত ও কম্পিউটারবিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন গবেষণাকর্মের সঙ্গে যুক্ত হন। ২০১৮ সালের বইমেলায় অ্যালগরিদম ডিজাইন নামক প্রথম বই প্রকাশিত হয়। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন খ্যাতিসম্পন্ন জার্নালে ১০টির অধিক গণিত, মেশিন লার্নিং, সিগন্যাল ও ইমেজ প্রসেসিং এবং অন্যান্য বিষয়ের উপর গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে ম্যাথমেটিক্যাল মডেলিং, অপটিমাল কন্ট্রোল, মেশিন লার্নিং, ডিপ লার্নিং নিয়ে কিছু গবেষণাকর্মের সঙ্গে যুক্ত আছেন। কারণ অনুসন্ধান ও যৌক্তিক বিশ্লেষণ করতে ভালো লাগে। সবকিছুর মধ্যে গণিত খুঁজে বের করা নেশা।
৳ 500 -
শূন্য থেকে পাইথন মেশিন লার্নিং: হাতেকলমে সাইকিট-লার্ন
দূর দুরান্তের শর্টওয়েভ রেডিও স্টেশনগুলোর রিসেপশন রিপোর্ট লিখতে গিয়ে তরঙ্গের সাথে এক ধরণের ভালোবাসায় পড়ে যান আমাদের লেখক। বিশেষ করে রেডিও কম্যুনিকেশন নিয়ে। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেয়া আমাদের লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিলো অনেকটাই। ফলে, বাসার পুরো ছাদই পাল্টে গিয়েছিলো ‘রেডিও অ্যান্টেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যাম্পলিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ছুটিতে বাসায় আসলে চাকরিজীবী বাবা মা’র দিনের অনুপস্থিতি পুরো বাসাকে ‘আর অ্যান্ড ডি’ ল্যাব বানাতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটে ফিউজ ওড়ানো ছিলো নিয়মিত ঘটনা। বাসায় আগুন ধরানোর জন্যে কম মার খেতে হয়নি তাকে।
ইলেকট্রনিক কম্যুনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৭০ এর বেশি ট্রেনিং জুড়েছে তার অভিজ্ঞতার ঝুঁলিতে। অভিজ্ঞতার ‘ডটগুলোকে কানেক্ট’ করতে বাংলাদেশ টেলিকম্যুনিকেশন রেগুরেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। পথ দেখিয়েছে বড় স্কেলের ডাটা চিনতে। খুব কাছে থেকে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডাটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞাতে যুক্ত করতে।
২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটা টেলিকম অপারেটরের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডাটার ব্যাপারে। কোটি কোটি মিনিটের ‘ভয়েস কল’ আর ‘এসএমএস’ এর আন্তসংযোগ ‘হোলসেল’ মূল্য নির্ধারণে ডাটা যে কথা বলে সেটার প্রমান দেখেন নিজের চোখে। প্রযুক্তিগতভাবে এ ব্যাপারে সহযোগিতা দেয় ‘ইন্টারন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন ইউনিয়ন’ (আইটিইউ) – দু বছর ধরে। এই ডাটার ধারণা তাকে উদ্বুদ্ধ করে টেলিকম্যুনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এ মাস্টার্স করতে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডাটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেইসবুক ইত্যাদি), এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংক …) সাথে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন – নীতিনির্ধারনীদের জন্য একটা ড্যাশবোর্ড তৈরির ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এ মুহূর্তে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’ এ কর্মরত।
“৳ 380 -
হাঁটতে থাকা মানুষের গান
জাকির তালুকদারের জন্ম নাটোরে। ১৯৬৫ সালের ২০ জানুয়ারি।
গল্প-উপন্যাস-প্রবন্ধ-মুক্তগদ্যের লেখক।
কথাসাহিত্যে অবদানের জন্য পেয়েছেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার-২০১৪।
৳ 340