চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
প্রকাশিত গ্রন্থ
গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স (২ খণ্ড)
গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত
নিমিখ পানে: ক্যালকুলাসের পথ পরিভ্রমণ
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
মোত্তাসিন পাহলভী
বাবা: আতাউর রহমান, মাতা: মাহফুজা রহমান। জন্ম: ১৯৮৭ সালের ১৭ জুলাই, পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলায়। এসএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা সেখানেই। এরপর তিনি রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি এবং পরে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেন।
তিনি একাধারে একজন শিক্ষক, লেখক, প্রকৌশলী ও উদ্যোক্তা। গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি সবার ভালোবাসা তৈরির জন্য তিনি কাজ করছেন। তিনি তার ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে নিয়মিত গণিত ও বিজ্ঞানের বিষয়গুলো মজার ছলে উপস্থাপন করেন। তার পরিচালিত ওয়েবসাইট দ্বারা সব শ্রেণির শিক্ষার্থীরা উপকৃত হচ্ছে।
প্রকাশিত গ্রন্থ: গণিতের জেমস বন্ড (২০২১)
লেখকের অনলাইন প্লাটফর্মসমূহ
Facebook page:
Mottasin Pahlovi – মোত্তাসিন পাহলভী
Mpbian dot com
Youtube channel:
Mottasin Pahlovi BUETian
Mpbian dot com
Website: www.mpbian.com
জন্ম ও বেড়ে ওঠা সাতক্ষীরাতে। ছোটকাল থেকেই আড্ডাবাজি ও খেলাধুলাতে চ্যাম্পিয়ন। কোডিংয়ের ওপর ঝোঁকটা ছিল প্রবল। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে ভর্তি হবার পর গণিতকে ভালোলাগা ও ভালোবাসার শুরু।
দ্বিতীয় বর্ষে থাকতেই গবেষণাধর্মী কর্মকাণ্ডে হাতেখড়ি। সেখান থেকে গবেষণাটা নেশায় পরিণত হয়। ম্যাথমেটিক্যাল মডেলিং, ডাটা সায়েন্স ও মেশিন লার্নিং নিয়ে বর্তমানে কয়েকটি গবেষণাকর্মে রত।
মোহাম্মাদ জিশান, জন্ম তার ২০০২ সালের ৬ জানুয়ারি, নাটোরের সিংড়া উপজেলার এক গ্রামাঞ্চলে। অনেক ছোট থেকেই গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি গভীর অনুরাগী। মাধ্যমিক থেকেই গণিত আর বিজ্ঞানের বিষয়গুলো ব্যবহারিক না হলেও তাত্ত্বিকভাবে প্রমাণ সব পড়াশোনা করা, মুক্তচিন্তার মধ্য দিয়ে বিজ্ঞানের বিষয়গুলো অনুভব করা তার প্রিয় কাজ। দশম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের জগদ্বিখ্যাত তত্ত্ব ‘বিশেষ আপেক্ষিকতা’র সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই থেকে ক্যালকুলাস যেন লেখকের জীবনসঙ্গী।
লেখক অত্যন্ত আবেগপ্রবণ মানুষ। সারাক্ষণ রোমাঞ্চ খুঁজে বেড়ানো তার নেশা।
সিংড়ার বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক শেষ করার পর সিংড়া দমদমা পাইলট স্কুল ও কলেজে মাত্র একাদশ শ্রেণিতে অধ্যয়নরত অবস্থায় তার প্রথম বই ‘আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব’ প্রকাশিত হয় ২০২০ সালে।
ফেসবুকে বিভিন্ন বিজ্ঞান গ্রুপে ক্যালকুলাস নিয়ে লেখালেখি। এরপর পাঠকদের জোরাজুরিতে তার দ্বিতীয় বই ‘কলনবিলাস’ রচনা করে বসেন মাত্র দ্বাদশ শ্রেণিতে থাকা অবস্থায়। কলনবিলাস বইটিকে লেখক নিজের ‘ড্রিম প্রজেক্ট’ বলতে ভালোবাসেন।
অত্যন্ত সহজ-সরল লেখক কঠিন মানবজীবনের মারপ্যাঁচ খুব কমই বোঝেন। এত কঠিন মারপ্যাঁচ বোঝার থেকে গণিত আর বিজ্ঞান অনুধাবনের মাধ্যমে প্রকৃতির রহস্যভেদ করার চেষ্টায় লিপ্ত হওয়া শ্রেয় বলে মনে করেন তিনি। বর্তমানে তিনি নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সচেষ্ট আছেন।
মোহাম্মাদ জিশান, জন্ম তার ২০০২ সালের ৬ জানুয়ারি, নাটোরের সিংড়া উপজেলার এক গ্রামাঞ্চলে। অনেক ছোট থেকেই গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি গভীর অনুরাগী। মাধ্যমিক থেকেই গণিত আর বিজ্ঞানের বিষয়গুলো ব্যবহারিক না হলেও তাত্ত্বিকভাবে প্রমাণ সব পড়াশোনা করা, মুক্তচিন্তার মধ্য দিয়ে বিজ্ঞানের বিষয়গুলো অনুভব করা তার প্রিয় কাজ। দশম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের জগদ্বিখ্যাত তত্ত্ব ‘বিশেষ আপেক্ষিকতা’র সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই থেকে ক্যালকুলাস যেন লেখকের জীবনসঙ্গী।
লেখক অত্যন্ত আবেগপ্রবণ মানুষ। সারাক্ষণ রোমাঞ্চ খুঁজে বেড়ানো তার নেশা।
সিংড়ার বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক শেষ করার পর সিংড়া দমদমা পাইলট স্কুল ও কলেজে মাত্র একাদশ শ্রেণিতে অধ্যয়নরত অবস্থায় তার প্রথম বই ‘আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব’ প্রকাশিত হয় ২০২০ সালে।
ফেসবুকে বিভিন্ন বিজ্ঞান গ্রুপে ক্যালকুলাস নিয়ে লেখালেখি। এরপর পাঠকদের জোরাজুরিতে তার দ্বিতীয় বই ‘কলনবিলাস’ রচনা করে বসেন মাত্র দ্বাদশ শ্রেণিতে থাকা অবস্থায়। কলনবিলাস বইটিকে লেখক নিজের ‘ড্রিম প্রজেক্ট’ বলতে ভালোবাসেন।
অত্যন্ত সহজ-সরল লেখক কঠিন মানবজীবনের মারপ্যাঁচ খুব কমই বোঝেন। এত কঠিন মারপ্যাঁচ বোঝার থেকে গণিত আর বিজ্ঞান অনুধাবনের মাধ্যমে প্রকৃতির রহস্যভেদ করার চেষ্টায় লিপ্ত হওয়া শ্রেয় বলে মনে করেন তিনি। বর্তমানে তিনি নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সচেষ্ট আছেন।
নাম : মোত্তাসিন পাহলভী। বাবা: আতাউর রহমান, মাতা: মাহফুজা রহমান। ১৯৮৭ সালের ১৭ জুলাই পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তিনি এসএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। এরপর তিনি রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি এবং পরে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেন।
তিনি একাধারে একজন শিক্ষক, লেখক, প্রকৌশলী ও উদ্যোক্তা। গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি সবার ভালোবাসা তৈরির জন্য তিনি কাজ করছেন। তিনি তার ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে Mottasin Pahlovi- BUETian নিয়মিত গণিত ও বিজ্ঞানের বিষয়গুলো মজা করে উপস্থাপন করেন। সম্প্রতি তিনি www.mpbian.com নামে একটি website পরিচালনা করছেন, যা দ্বারা সব শ্রেণির শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।
চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
প্রকাশিত গ্রন্থ
অঙ্ক ভাইয়া
গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স (২ খণ্ড)
নিমিখ পানে ১ ও ২
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদক–জয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জোনায়েদ আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদক–জয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জোনায়েদ চৌধুরী। ছোটবেলায় অনেক ধরনের বই পড়তেন, যত সব বিষয় আছে সব জানতে আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু ভাগ্যক্রমে গণিত অলিম্পিয়াডে ২০১১ সালে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার আগ্রহ বেড়ে যায় গণিতের দিকে। ২০১৬, ’১৭ ও ’১৮ সালে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে যথাক্রমে অর্জন করেন ব্রোঞ্জ, রৌপ্য ও স্বর্ণপদক। ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে শিক্ষালাভ করতে যাচ্ছেন তিনি।
ছোটবেলা থেকেই নতুন নতুন বিষয় শিখতে আগ্রহী, তামজীদ মোর্শেদ রুবাব নবম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় ২০১৪ সালে প্রথম গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন। সে বছর ঢাকা আঞ্চলিকে প্রাইজ পেয়ে প্রথমবারের মতো একটি জুনিয়র ম্যাথ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন এবং সেখান থেকেই যাত্রা শুরু হয় আইএমওর লক্ষ্যে। তিনি গত দুই বছরে ছয়টি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অলিম্পিয়াডে পদক অর্জন করেন। এর মধ্যে আছে দুটি ইরানীয় জ্যামিতি অলিম্পিয়াড (ব্রোঞ্জ ও রৌপ্য), দুটি এপিএমও (ব্রোঞ্জ) ও দুটি আইএমও ব্রোঞ্জ পদক। দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়া অবস্থায়ই ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একজন অধ্যাপক Wayne Hayes–এর সাথে গ্রাফ থিওরি বিষয়ে গবেষণার কাজ শুরু করেন। ২০১৮ সালে শেষবারের মতো জাতীয় পর্যায়ের গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন এবং চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নের পদ অর্জন করেন।
আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদক–জয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জোনায়েদ চৌধুরী। ছোটবেলায় অনেক ধরনের বই পড়তেন, যত সব বিষয় আছে সব জানতে আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু ভাগ্যক্রমে গণিত অলিম্পিয়াডে ২০১১ সালে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার আগ্রহ বেড়ে যায় গণিতের দিকে। ২০১৬, ’১৭ ও ’১৮ সালে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে যথাক্রমে অর্জন করেন ব্রোঞ্জ, রৌপ্য ও স্বর্ণপদক। ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে শিক্ষালাভ করতে যাচ্ছেন তিনি।
ছোটবেলা থেকেই নতুন নতুন বিষয় শিখতে আগ্রহী, তামজীদ মোর্শেদ রুবাব নবম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় ২০১৪ সালে প্রথম গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন। সে বছর ঢাকা আঞ্চলিকে প্রাইজ পেয়ে প্রথমবারের মতো একটি জুনিয়র ম্যাথ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন এবং সেখান থেকেই যাত্রা শুরু হয় আইএমওর লক্ষ্যে। তিনি গত দুই বছরে ছয়টি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অলিম্পিয়াডে পদক অর্জন করেন। এর মধ্যে আছে দুটি ইরানীয় জ্যামিতি অলিম্পিয়াড (ব্রোঞ্জ ও রৌপ্য), দুটি এপিএমও (ব্রোঞ্জ) ও দুটি আইএমও ব্রোঞ্জ পদক। দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়া অবস্থায়ই ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একজন অধ্যাপক Wayne Hayes–এর সাথে গ্রাফ থিওরি বিষয়ে গবেষণার কাজ শুরু করেন। ২০১৮ সালে শেষবারের মতো জাতীয় পর্যায়ের গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন এবং চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নের পদ অর্জন করেন।
চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
বিজ্ঞান শুধু মানুষের দ্বন্দ্ব দূর করবে এমনটা নয়, বিজ্ঞান মাঝে মাঝে মানুষকে দ্বন্দ্বে ফেলে দেওয়ার জন্যও যথেষ্ট। যেমন: গণিতবিদ মরগান তাঁর প্রকাশিত পান্ডুলিপিতে প্রমাণসহ উপস্থাপন করেন ‘1 = 0’, গণিতবিদ লুইস ক্যারোল যুক্তি দিয়ে দেখিয়ে দেন যে নষ্ট ঘড়ি ধীরে চলা ঘড়ির থেকেও বেশি সঠিক সময় দেয়, জেনো প্রমাণ করে দেখান যে ধীরে চলা কচ্ছপও সবচেয়ে দ্রুতগামী মানুষের সাথে দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে জয়ী হতে পারে!
এর মানে হলো, এ সবকিছুই ‘Parodox (প্যারাডক্স)’।
আলো থেকে শুরু করে, আমাদের চিন্তা, বিজ্ঞান, সময়, গতি, এমনকি এই বিশাল মহাবিশ্ব একটি জটিল প্যারাডক্স। প্রাচীন গ্রিকের অধিবাসীরা বিশ্বাস করত যে প্যারাডক্স মানব মস্তিষ্কের চিন্তার খোরাক, যা মানুষকে শুধু চিন্তা করতে শেখায় না; বরং একই সঙ্গে মানুষকে কৌতূহলী করে তোলে। প্যারাডক্স গোলক ধাঁধার মতো, যার একটির সমাধান আবার হাজারখানেক নতুন প্রশ্নের সৃষ্টি করে, সৃষ্টি করে নতুন নতুন কৌতূহলের, ফলে বিজ্ঞানীদের আবার ডুব দিতে হয় জ্ঞানের সাগরে।
আর সেই জ্ঞানের সাগরের যাত্রীদের জন্য এই বইটি, যারা ভবিষ্যতে জ্ঞানের সমুদ্রে সাঁতার কাটবে নতুন কোনো কৌতূহলের সমাধান খুঁজতে এবং বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশের নাম সমুজ্জ্বল করে তুলবে নতুন কোনো কৌতূহলের সমাধান বের করে।
চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। এরপর বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশনে। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। তিনি আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! তিনি মনে করেন গণিত অলিম্পিয়াডের সঙ্গে সঙ্গে এই পরিবর্তন শুরু হয়ে গেছে। নিজেকে তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী ভাবতে গর্ববোধ করেন। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমির প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন।
পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইল কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
প্রকাশিত গ্রন্থ
গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত (২০১৫), অঙ্ক ভাইয়া (২০১৮), নিমিখ পানে: ক্যালকুলাসের পথ পরিভ্রমণ (২০১৯), নিমিখ পানে: যোগজীকরণের গল্প (২০২০), যুক্তিফাঁদে ফড়িং (২০২১), টুটুম জানতে চায় মেঘের কথা (২০২২), গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স, ১ ও ২ (২০২০)
চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
প্রকাশিত গ্রন্থ
গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স (২ খণ্ড)
গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত
অঙ্ক ভাইয়া
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
“চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
প্রকাশিত গ্রন্থ
গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স (২ খণ্ড)
গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত
অঙ্ক ভাইয়া
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
“
মোহাম্মদ কায়েস, জন্ম ৫ মার্চ ১৯৯২, চট্টগ্রামে। এইচএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা চট্টগ্রামে। সিটি ইউনিভার্সিটি (ঢাকা, বাংলাদেশ) থেকে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর স্নাতক শেষ করে বর্তমানে ডংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (Donghua University, Shanghai, China) পিএইচডিতে অধ্যয়নরত। তার গবেষণার বিষয় ‘Nano-cellulose and its applications’। গবেষণার পাশাপাশি Donghua University পরিচালিত ‘Iteach program’-এর সঙ্গে তিন বছরের বেশি সময় যুক্ত আছেন। এই প্রোগ্রামের উদ্দেশ্য মূলত চীনা শিশুকিশোরদের মাঝে বিভিন্ন দেশের সাহিত্য ও সংস্কৃতির পরিচয় তুলে ধরা।
তামজীদ মোর্শেদ রুবাবের জন্ম ২৪ জুলাই, ১৯৯৯ সালে ঢাকায়। মা খন্দকার শামিমা ইয়াছমিন ও বাবা এএইচ মনজুর মোর্শেদ। ছোটবেলা থেকেই নতুন নতুন বিষয় শিখতে আগ্রহী, রুবাব ২০১৭ সালে প্রথমবার আইএমওতে অংশগ্রহণ করেন এবং ব্রোঞ্জপদক অর্জন করেন। একই বছর তিনি এপিএমওতে ব্রোঞ্জ আর আইজিওতে রৌপ্যপদক পেয়েছেন। ২০১৮ সালে তিনি আইএমওতে আরও একটা ব্রোঞ্জ পান। এরপর তিনি আহমেদ জাওয়াদ চোধুরীর সাথে গণিতের স্বপ্নযাত্রা বইটি লেখেন। এখন হংকং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে অধ্যয়নরত।
মুরসালিন হাবিবের গণিতের প্রতি আগ্রহের সূচনা হয় স্কুলের লাইব্রেরিতে একটা বই খুঁজে পাওয়ার মাধ্যমে। বইটা থেকে তিনি বুঝতে পারেন যে পাঠ্যবইয়ের গণিতের বাইরেও শেখার অনেক কিছু আছে। আর তখন থেকেই শুরু হয় তার পাঠ্যবইয়ের বাইরের গণিত শেখার যাত্রা। গণিতের প্রতি ভালোবাসা থেকেই কাজ করেছেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের সাথে। বর্তমানে পড়ালেখা করছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। তার প্রিয় কাজ হলো নতুন নতুন জিনিস শেখা এবং নিজের সম্পর্কে থার্ড পারসনে লেখা (যেমনটা তিনি এখন করছেন)!
তাহ্নিক নূর সামীনের ছোটবেলা থেকেই অভ্যাস পড়া আর পড়া। সেটা পেপার, বই, ম্যাগাজিন যা-ই হোক। প্রথম সৃজনশীল মেধা অন্বেষণে তিনি গণিতে দেশসেরা হন। ফিজিকস, ইনফরমেটিকস
মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন।
দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় বিজ্ঞান ও গণিতবিষয়ক ফিচার পাতার সম্পাদনা
নিজেকে একজন শিক্ষক এবং গবেষক হিসেবে পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। এবার এর সাথে যুক্ত হলো লেখক পরিচয়। পড়াশুনা কম্পিউটার প্রকৌশলে স্নাতক। স্নাতকোত্তর করছেন বুয়েটে। আগ্রহের বিষয় গণিত এবং বিজ্ঞান। জন্ম চাঁদপুরে হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বর্তমানে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাদানে নিবেদিত আছেন।
লেখকের ভালো লাগে পড়তে ও পড়াতে। গল্প করতে ভালোবাসেন। ভীষণ আড্ডাপ্রিয় লোক। পৃথিবী ও তাঁর মানুষজনকে জানার খুব ঝোঁক। ছোট ছোট অনুপদ্য, ছড়া লেখার একটা বদ অভ্যাস আছে। এই বইয়ে তাঁর কিছু প্রমাণ মিলবে। দেশকে নিয়ে তাঁর ব্যাপক চিন্তা।
বইটি সম্পর্কে পাঠকদের মন্তব্য জানাতে পারেন— [email protected]