Your Cart: 16 items
You may be interested in…
-
গণিতের জেমস বন্ড
নাম : মোত্তাসিন পাহলভী। বাবা: আতাউর রহমান, মাতা: মাহফুজা রহমান। ১৯৮৭ সালের ১৭ জুলাই পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তিনি এসএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। এরপর তিনি রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি এবং পরে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেন।
তিনি একাধারে একজন শিক্ষক, লেখক, প্রকৌশলী ও উদ্যোক্তা। গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি সবার ভালোবাসা তৈরির জন্য তিনি কাজ করছেন। তিনি তার ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে Mottasin Pahlovi- BUETian নিয়মিত গণিত ও বিজ্ঞানের বিষয়গুলো মজা করে উপস্থাপন করেন। সম্প্রতি তিনি www.mpbian.com নামে একটি website পরিচালনা করছেন, যা দ্বারা সব শ্রেণির শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।৳ 400 -
ঠিক-বেঠিক মার্কেটিং
গালীব বিন মোহাম্মদ একজন মার্কেটিয়ার। ভালোবাসেন প্রাচীন শহর আর সভ্যতায় ঘুরে বেড়াতে, নতুন পা দেওয়া শহরের ক্যাফেতে বসে ধোঁয়া-ওঠা কফির মগে নিতান্তই অচেনা কারও সঙ্গে গল্প জুড়ে দিতে আর মানুষ কেন, কী করে— তার পেছনের কারণটা খুঁজে বের করতে। সঙ্গে ভীষণ ভালোবাসেন নিজের মার্কেটিং প্রফেশনকে।
মার্কেটিংয়ে পড়াশোনা করে কাজ শুরু করেছিলেন বিশ্বখ্যাত নেসলে কোম্পানিতে। সেখান থেকে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, প্রাণ গ্রুপ, এসিআই হয়ে এখন আছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় দুধের ব্র্যান্ড ‘DANO’র মাদার কোম্পানি ডেনমার্কের ‘আরলা ফুডস’-এ ‘হেড অব মার্কেটিং’ হিসেবে।
বেড়ানোর নেশায় কিংবা কাজের প্রয়োজনে প্রচুর দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতে হয় তাকে। তখন তার ব্যাগে মোবাইল ফোনের চার্জারের সঙ্গে আর কিছু থাকুক না থাকুক, সব সময়ই থাকে কিছু বই, তার অবসরের ঘনিষ্ঠ সঙ্গী।৳ 280 -
শূন্য থেকে পাইথন মেশিন লার্নিং: হাতেকলমে সাইকিট-লার্ন
দূর দুরান্তের শর্টওয়েভ রেডিও স্টেশনগুলোর রিসেপশন রিপোর্ট লিখতে গিয়ে তরঙ্গের সাথে এক ধরণের ভালোবাসায় পড়ে যান আমাদের লেখক। বিশেষ করে রেডিও কম্যুনিকেশন নিয়ে। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেয়া আমাদের লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিলো অনেকটাই। ফলে, বাসার পুরো ছাদই পাল্টে গিয়েছিলো ‘রেডিও অ্যান্টেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যাম্পলিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ছুটিতে বাসায় আসলে চাকরিজীবী বাবা মা’র দিনের অনুপস্থিতি পুরো বাসাকে ‘আর অ্যান্ড ডি’ ল্যাব বানাতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটে ফিউজ ওড়ানো ছিলো নিয়মিত ঘটনা। বাসায় আগুন ধরানোর জন্যে কম মার খেতে হয়নি তাকে।
ইলেকট্রনিক কম্যুনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৭০ এর বেশি ট্রেনিং জুড়েছে তার অভিজ্ঞতার ঝুঁলিতে। অভিজ্ঞতার ‘ডটগুলোকে কানেক্ট’ করতে বাংলাদেশ টেলিকম্যুনিকেশন রেগুরেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। পথ দেখিয়েছে বড় স্কেলের ডাটা চিনতে। খুব কাছে থেকে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডাটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞাতে যুক্ত করতে।
২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটা টেলিকম অপারেটরের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডাটার ব্যাপারে। কোটি কোটি মিনিটের ‘ভয়েস কল’ আর ‘এসএমএস’ এর আন্তসংযোগ ‘হোলসেল’ মূল্য নির্ধারণে ডাটা যে কথা বলে সেটার প্রমান দেখেন নিজের চোখে। প্রযুক্তিগতভাবে এ ব্যাপারে সহযোগিতা দেয় ‘ইন্টারন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন ইউনিয়ন’ (আইটিইউ) – দু বছর ধরে। এই ডাটার ধারণা তাকে উদ্বুদ্ধ করে টেলিকম্যুনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এ মাস্টার্স করতে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডাটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেইসবুক ইত্যাদি), এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংক …) সাথে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন – নীতিনির্ধারনীদের জন্য একটা ড্যাশবোর্ড তৈরির ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এ মুহূর্তে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’ এ কর্মরত।
“৳ 380 -
যুক্তিফাঁদে ফড়িং
চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। এরপর বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশনে। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। তিনি আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! তিনি মনে করেন গণিত অলিম্পিয়াডের সঙ্গে সঙ্গে এই পরিবর্তন শুরু হয়ে গেছে। নিজেকে তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী ভাবতে গর্ববোধ করেন। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমির প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন।
পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইল কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
প্রকাশিত গ্রন্থ
গল্পে-জল্পে জেনেটিকস (১ম খণ্ড)
গল্পে-জল্পে জেনেটিকস (২য় খণ্ড)
গণিতের রঙ্গে : হাসিখুশি গণিত
অঙ্ক ভাইয়া
৳ 260