Showing 1–20 of 72 results

  • ১ মিনিটে ইংরেজি

    এনামুল কবীর সরকার
    জন্ম: চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিণ থানার কাচিয়ারা গ্রাম। শিক্ষা: স্থানীয় কাচিয়ারা হাই স্কুল, নটরডেম কলেজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যুক্তরাষ্ট্রের Oxford Seminars থেকে ইংরেজি শিক্ষক হিসেবে TESOL (Teaching English to Speakers of Other Languages) সার্টিফিকেট লাভ করার পর ২০১০ থেকে ঢাকার ক্যামব্রিয়ান শিক্ষা পরিবারে ইংরেজি শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। ক্যামব্রিয়ান কালচারাল একাডেমির ইংলিশ ল্যাগুয়িজ ডিভিজনের প্রধান হিসেবে দু’বছর কাজ করার পর বর্তমানে Cambrian International College of Aviation ’র ইংরেজি বিভাগে ফ্যাকাল্টি হিসেবে কাজ করছেন। বিজ্ঞানমনস্ক, কুসংস্কারমুক্ত ও কঠোরভাবে এক সন্তানে বিশ্বাসী লেখক স্ত্রী জেবা ও তিন বছর বয়সী ছেলে জেফকে নিয়ে ঢাকার উত্তরায় থাকেন।
    [email protected]

    ৳ 128৳ 160
  • Islamic Thoughts & Theories

    Hazzaz Ahmed is an aspiring researcher. His research works are mostly focused on “Theology” and “Governance” because in his words, “They include almost all the integral elements of human lives e.g. Economics, Philosophy, and Politics etc.” His choice of genre in writing is witnessed to have combined different social elements into one. His theoretical analyses address different social issues on the basis of academic interpretations and arguments. Thus, his pursuits of research works are measured to succeed only through their relevance to social utility.
    He was born in Rangpur. From the beginning of his school education to college, he studied in Cantonment Public School and College, Rangpur. Later, he pursued his Bachelor’s degree in English Literature and Linguistics at North South University, Dhaka, and then he received his Master’s degree in International Relations and Democratic Politics from the University of Westminster, London. Thus, his academic background bears an inclusive pattern of education to reflect upon.
    He takes comparative academic arguments into consideration while assessing their needs for the purpose of implementation in a society. He holds the pen with a belief of contributing to building a safer tomorrow by means of his academic expertise.

    ৳ 560৳ 700
  • অকাল বার্ধক্য ও রোগ প্রতিরোধ

    দীপায়ন তূর্য পদার্থবিজ্ঞান, নিউট্রিশন ও নিউরোসায়েন্স নিয়ে জানতে ও আলোচনা করতে ভালোবাসেন। উনি এমন একজন মানুষ যিনি বোঝেন যে জীবনের সত্যিকারের কোনো উদ্দেশ্য নেই, তা সত্ত্বেও সামনে থাকা মানুষকে বলেন ‘জীবনের নিগূঢ় রহস্য খোঁজা হলো বোকামি, এগুলো সময়ের অপচয়; তার চেয়ে যা করলে মনে শান্তি আসে সেটাই করা উচিত।’ কখনোই কাউকে অন্যের ফিলোসফিতে চলতে উদ্বুদ্ধ করেন না। জন্ম চট্টগ্রাম শহরে। মা স্বাতী পাল, বাবা সুভাষ চন্দ্র সূত্রধর। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা শেষে বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে মাস্টার্স সম্পন্ন করছেন।
    ওনার সবচেয়ে প্রিয় কাজ মানুষকে নিজের মতো করে ভাবতে অনুপ্রাণিত করা।

    গান গাইতে ভালোবাসেন; সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং শিখছেন সেই ভালোবাসা থেকে।
    প্রিয় বাক্য ‘There is no undignified way of learning till you enjoy it.’
    ই-মেইল: [email protected]
    ওয়েবসাইট: deepayanturja.wordpress.com
    ফেসবুক পেজ: fb.com/deepayanturja.educational

    মিশু দাসের জন্ম রাজবাড়ী জেলায়। মা কনিকা রানী নাগ, বাবা রতন কুমার দাস। এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন রাজবাড়ীতে। পরবর্তী সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ থেকে খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স করেন। বর্তমানে তিনি সাওল হার্ট সেন্টারে পুষ্টিবিদ হিসেবে কর্মরত আছেন।
    তার প্রিয় কাজগুলোর মাঝে প্রথমেই আছে বই পড়া। সময় পেলেই বইয়ের রাজ্যে নিজেকে আবিষ্কার করতে ভালোবাসেন তিনি। অবসরে জার্নালিং করা, বাগান করা, ঘুরতে যাওয়া, ছবি আঁকা, গান করা, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো এসব তার প্রিয়। কীভাবে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকা যায় এবং সুস্থ থাকার জন্য কেমন জীবন যাপন করা দরকার, কোন খাবারগুলো সুস্থ থাকতে সাহায্য করতে পারে, এসব বিষয় নিয়ে তিনি ভাবতে ভালোবাসেন। সেসব ভাবনা থেকেই তার এ বইটি লেখার অনুপ্রেরণা পাওয়া।

    এটি তার প্রথম বই। বইটি পড়ে পাঠকের কেমন লাগল তা জানাতে পারেন লেখকের ই-মেইল অথবা ফেসবুক অফিশিয়াল পেজে।
    ই-মেইল: [email protected]
    ফেসবুক পেজ: fb.com/nutritionistmishudas

    ৳ 224৳ 280
  • অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
    টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক, উন্নয়ন বিশ্লেষক এবং প্রযুক্তিবিদ। বহুল আলোচিত চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ পুস্তকের রচয়িতা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত হয়েছে তার দ্বিতীয় বই বাংলাদেশ: অর্থনীতির ৫০ বছর।
    ১৯৮০ সালে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জের বান্দুয়াইনে জন্মগ্রহণ করেন। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডস-এ কর্মরত আছেন।
    ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। টেকসই উন্নয়নের নিরিখে বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরের কাঠামোগত সংস্কার, সুশাসন, প্রাতিষ্ঠানিক শুদ্ধিকরণ এবং প্রযুক্তির কার্যকারিতার সাথে স্থানীয় জ্ঞানের সমন্বয় ঘটিয়ে বাংলাদেশের ছোট-বড় সমস্যা সমাধানের পর্যালোচনা করে থাকেন। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান। তাই এসকল বিষয়ে তার নিজস্ব মুক্তচিন্তা স্বাধীনভাবে প্রকাশের প্রয়াস করেন।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন কাঠামোগত ও পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি শিক্ষা স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক এবং অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে তিনি একজন টেকসই উন্নয়ন কর্মী, লেখক ও গবেষক। প্রথম আলো, দি বিজনেজ স্টান্ডার্ড, শেয়ারবিজ-সহ দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লেখেন।

    ৳ 560৳ 700
  • অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা

    এহসান হাবীব

    এহসান হাবীবএই শতকের প্রথম দশকের কবি এহসান হাবীব। সম্পাদনা করেছেন ছোটকাগজ ‘শূন্য’। প্রকাশিত কবিতার বই ‘শাদা প্রজাপতি’ (২০০৯), ‘টীকাভাষ্য’ (২০১৫) এবং ‘পুষ্পদাহকাল’ (২০২২)। গদ্যের বই ‘কন্সপিরেসি অব সাইলেন্স’ (২০১১)। এহসান হাবীৰ কৰি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় তার বিরুদ্ধে ২০১৭ সালে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিতর্কিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা হয় এবং তাকে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় হতে বরখাস্ত করা হয়। পরবর্তীতে মামলা থেকে জামিন নেওয়ার পর তাকে গুমের উদ্দ্যেশ্যে অপহরণ করা হয়। গুম থেকে মুক্ত হয়ে ২০১৮ সালে তিনি অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা” নামে একটি প্রথাবিরোধী সংগঠন করে তোলেন। এই শিরোনামে প্রতিবাদী কবিতাপাঠের আয়োজন করেন ময়মনসিংহ, শ্রীমঙ্গল ও খুলনায়। সম্পাদনা করেছেন ‘অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা’ শিরোনামে বিশেষ বুলেটিন। কবি এহসান হাবীবের জন্ম ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৮১ সালে কিশোরগঞ্জের যশোদলপুরে। পড়াশোনা করেছেন বাংলাসাহিত্যে। কর্মজীবনে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও এহসান হাবীব কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে ময়মনসিংহে বসবাস করছেন।

     

    কাফি কামাল

    কাফি কামাল। কবি, গল্পকার, সাংবাদিক। জন্ম: ৮ জানুয়ারি ১৯৮০। চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার অনুকূল গ্রামে।বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক সম্পন্নের পর কাফি কামাল যুক্ত হন সাংবাদিকতায়। রাজনৈতিক বিষয়ে দীর্ঘ দেড় দশক দৈনিক মানবজমিন-এ সাহসী ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করেছেন। টেলিভিশন টকশোতে ছিলেন মুখর। মুক্তিযোদ্ধা পিতার সন্তান কাফি কামাল সবসময় বাক-স্বাধীনতার পক্ষে, সাংবাদিক নির্যাতন ও স্বাধীন গণমাধ্যম বিরোধী কালো আইনের বিরুদ্ধে সোচ্চার এক কন্ঠস্বর। গুম-খুন ও বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা বিষয়ে অনুসন্ধান ও গবেষণাকারী অন্যতম এক সাংবাদিক তিনি। প্রতিবাদী ভূমিকার কারনে ক্ষমতাসীন দলের কর্মীদের হামলার শিকার ও সরকারের রোষানলে পড়ে বর্তমানে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেন।কাফি কামাল লেখালেখিতে যুক্ত হন কৈশোরে। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ১২। কাব্যগ্রন্থ- ‘ডনুতীরে টংঘর (২০০৬), ‘তীরবর্তী হাওয়াঘর’ (২০০৮), ‘প্রসবকালীন তাপবিদ্যুৎ (২০১০) ও ‘ঋতুরঙ্গ’ (২০১১); গল্পগ্রন্থ- চাট্টগ্রামী ভাষায় প্রথম পূর্ণাঙ্গ গল্পগ্রন্থ ‘মেইট্টাল’ (২০১১), ‘কন্যাযাত্রী’ (২০১৩), ‘কন্যারাশির জাতক’ (২০১৪); ভ্রমণকাহিনী কুতুবমিনার থেকে কন্যাকুমারী’ (২০১৩), গবেষণাগ্রন্থ- ‘আত্মীয়তার বন্ধনে রাজনীতি (২০১৬), সম্পাদনা- বাংলা সাহিত্যে প্রথম দশকভিত্তিক প্রবন্ধ সংকলন ‘শূন্য দশকের নির্বাচিত প্রবন্ধ’ (২০১৫) এবং একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আয়োজিত গণজ্ঞ্যানীর উপর কেন্দ্রীয় বিএনপি প্রকাশিত ডকুমেন্টেশন ‘গনশুনানী’ বইয়ের গ্রন্থক ও সম্পাদক। ২০১৬-১৭ সালে দুই বছর সম্পাদনা করেছেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মুখপত্র “রিপোর্টার্স শুয়ো’। একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাব, ডিআরইউ ডিইউজেসহ একাধিক সংগঠনের স্থায়ী সদস্য তিনি।

    ৳ 240৳ 300
  • অর্থবিজ্ঞানে হাতেখড়ি

    আলী হায়দায় খান
    জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকা শহরে। নটরডেম কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করে তেমন কিছু না জেনেই ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্টে, সেখান থেকেই লেখকের ফাইন্যান্সের সাথে জানাশোনা। পরবর্তীতে ঢাকা আইবিএ থেকে ব্যবসা-প্রশাসনে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। পেশাগত জীবনে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার পাশাপাশি দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় উইকিপিডিয়া নিয়ে কাজ করেছেন। বাংলাদেশের বাংলা উকিপিডিয়া সম্প্রদায়ের তিনি অন্যতম সংগঠন এবং উইকিপিডিয়া বাংলাদেশের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান সভাপতি। এছাড়া উইকিপিডিয়া পরিচালনাকারী সংস্থা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের ফান্ডস ডেসিমিনেশন কমিটিতেও ৩ বছর সহ-সভাপতিতে হিসেবে কাজ করেছেন।
    তিনি পাহাড় ও বন খুব পছন্দ করেন। এক সময় পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড় ও দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বনে-জঙ্গলে ঘুরে বেড়িয়েছেন। বর্তমান বসবাস কানাডার টরন্টোতে।
    ইমেইল: [email protected]

     

    ৳ 160৳ 200
  • অ্যালগরিদম ডিজাইন

    জন্ম ও বেড়ে ওঠা সাতক্ষীরাতে। ছোটকাল থেকেই আড্ডাবাজি ও খেলাধুলাতে চ্যাম্পিয়ন। কোডিংয়ের ওপর ঝোঁকটা ছিল প্রবল। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে ভর্তি হবার পর গণিতকে ভালোলাগা ও ভালোবাসার শুরু।
    দ্বিতীয় বর্ষে থাকতেই গবেষণাধর্মী কর্মকাণ্ডে হাতেখড়ি। সেখান থেকে গবেষণাটা নেশায় পরিণত হয়। ম্যাথমেটিক্যাল মডেলিং, ডাটা সায়েন্স ও মেশিন লার্নিং নিয়ে বর্তমানে কয়েকটি গবেষণাকর্মে রত।

    ৳ 300৳ 375
  • আচরণগত স্নায়ুবিজ্ঞান

    আশরাফ মাহমুদ
    গবেষক, কবি ও লেখক
    জন্ম: ১৮ এপ্রিল, ১৯৮৯ (৫ বৈশাখ), নোয়াখালী জেলায়।
    কৈশোর থেকে বেড়ে ওঠা কানাডার মন্ট্রিয়ালে। পিএইডি করছেন আচরণগত স্নায়ুবিজ্ঞান ও ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিতে কানাডার কনকর্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং সেখানেই গবেষক হিসেবে কর্মরত। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক জার্নালে একাধিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে। লেখালেখিতে সব্যসাচী। কবিতা, গল্প, গান, মুক্তগদ্য, বিজ্ঞান নিয়ে লিখছেন নিয়মিত। মুক্তমনা ও সচলায়তনসহ নানা বাংলা ব্লগও আন্তর্জাতিক মাধ্যমে লেখেন। দেশে বিজ্ঞানের প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস লেখার আগ্রহ আছে। ভ্রমণ করতে ও ছবি তুলতে ভালোবাসেন।
    প্রকাশিত গ্রন্থ: রোদের অসুখ (কাব্যগ্রন্থ, শুদ্ধস্বর প্রকাশনী, ২০১১) মহিমান্বিত নকশা ( The Grand Design, অনুবাদকর্ম, অন্বেষা প্রকাশনী, ২০১১)।
    যোগাযোগ: [email protected]
    ফেসবুক: http://fb.com/ashraf.mahmud

    ৳ 400৳ 500
  • আমাদের সঙ্গীত

     

    এম এন মুস্তাফা ১৯৩৬ সালে নোয়াখালীতে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করার পর পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা ও লন্ডনে ফিল্ম স্ক্রিপ্ট রাইটিং নিয়ে পড়াশোনা করেন৷ দৈনিক পাকিস্তান অবজারভার ও মর্নিং নিউজের সম্পাদকীয়তে কাজ করতেন। সেই সময়ে Speaking Casually ও Life & Leisure নামে দুটি রম্যসিরিজের জন্য জনপ্রিয় ছিলেন। ১৯৭০ সালে তিনি রেডিও পাকিস্তানে রিজিওনাল ডিরেক্টর হিসেবে কাজ শুরু করেন৷ স্বাধীনতার পরে সত্তরের শেষের দিকে রেডিও বাংলাদেশ চট্টগ্রামে রিজিওনাল ডিরেক্টর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ রাষ্ট্রপতির পাবলিক রিলেশন্স অফিসার ও জেনেভার বাংলাদেশ মিশনে প্রেস মুখপাত্র হিসেবে কাজ করেছেন৷ জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অংশগ্রহণের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা, আমেরিকা ও ইউরোপ ভ্রমণ করেছেন।

    ৳ 368৳ 460
  • আমার ভাবনায় সেলসম্যানশিপ

    এম আতাউর রহমান রোজেল। বেড়ে ওঠা কুমিল্লায়, ভগবান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শেষে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে ঢাকায় আগমন। বুয়েট থেকে তড়িৎ প্রকৌশল বিষয়ে বিএসসি করেছেন। বলা হয়, বয়স বাড়ার সাথে সাথে প্রত্যেকেই নিজের থেকে বিচ্ছিন্ন হতে শুরু করে। নিজের অন্তর্নিহিত স্পেশালিটি কোন ক্ষেত্রে জীবনকে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়— এসব কেবল নির্লিপ্ত ফ্যান্টাসিতেই পরিণত হয় এক সময়ে। এই কনভেনশনাল চিন্তাকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি এগিয়েছেন পাথুরে পথে, সেলসম্যানশিপ তথা নিজের প্রকৃতিপ্রদত্ত গিফটকে ক্যারিয়ারে সফলভাবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে মার্কেটিং বিষয়ে এমবিএ করেছেন পরবর্তী সময়ে। ইঞ্জিনিয়ারিং পেশা থেকে সেলস ও মার্কেটিং ক্যারিয়ার, সাফল্যের সাথে পনের বছরের অভিজ্ঞতা শেষে বর্তমানে ফিলামেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড-এ চেয়ারম্যান পদে অধিষ্ঠিত রয়েছেন। পনের বছরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে তিনি যুক্ত ছিলেন সিঙ্গাপুর বাংলাদেশ লিমিটেড, টেকনো ওয়ার্থ এ্যাসোসিয়েটস লিমিটেড ও অলিম্পাস সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিতে। শৈশব থেকেই সবচাইতে কাছের মানুষ ছিলেন মা ও বাবা। সংগ্রামের সময়গুলোতে আস্থা-ভরসা-স্নেহের উষ্ণতায় জড়িয়েছেন একে অপরকে। জীবন যাত্রার প্রতিটি বাঁকেই তাঁদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন বারে বারে। পারিবারিক বন্ধনের ছায়ার আস্তরণে ছোট ভাই সোহেলের প্রতি সন্তানসম স্নেহ ধারণ করেছেন সবসময়েই। নিজের শিশুপুত্রের সাথে সম্পর্কের রসায়নেও তাদেরই খুঁজে বেড়ান অবচেতনে, এখনও! সহধর্মিণীর অসীম অনুপ্রেরণা ক্যারিয়ার ও ব্যক্তি জীবনের উত্থান-পতনকে করেছে স্বস্তির।

    ৳ 288৳ 360
  • আলাদিনের গ্রামে

    আলতাফ শাহনেওয়াজ জন্ম ২৫ জুন ১৯৮১, ঝিনাইদহ শহরে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর। লেখালেখির শুরু নির্লিপ্ত নয়ন নামে, ছোটকাগজে। কাব্যগ্রন্থ রাত্রির অদ্ভুত নিমগাছ (২০১১), আলাদিনের গ্রামে (২০১৬), কলহবিদ্যুৎ (২০১৯), সামান্য দেখার অন্ধকারে (২০২০), সহসা দুয়ারে (২০২১); নাট্যগ্রন্থ নৃত্যকী (২০১৬)। সম্পাদনা করেছেন ছোটকাগজ ঢোল সমুদ্দুর (২০০১), শাখাভরা ফুল (২০০৯)। আলাদিনের গ্রামের জন্য ‘আদম সম্মাননা ২০১৬’ (ভারত) এবং নৃত্যকীর জন্য ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার ২০১৭’ পেয়েছেন। কাজ করছেন একটি জাতীয় দৈনিকে। [email protected]

    ৳ 192৳ 240
  • ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স

    সায়েদ আশরাফ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল-অর্গানাইজেশনাল সাইকোলজি নিয়ে পড়াশোনা শেষে কর্মজীবনে একদিকে যেমন বিশেষ শিশুদের নিয়ে কাজ করছেন, অন্যদিকে ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স, স্ট্রেসের মত বিষয় নিয়ে বহুব্রীহি, আপস্কিল-সহ একাধিক অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কোর্স ও ট্রেনিং করাচ্ছেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সময়ে ইনোভেশন ফর পভার্টি একশন, রাইজ আপ ল্যাবস, গ্রেস, থিংকডেমি সহ অন্যান্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে সাইকোলজিস্ট, ট্রেইনার ও কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করেছেন।

    নাসরিন সুলতানা শীলা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে বর্তমানে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন। পাশাপাশি বহুব্রীহি-সহ একাধিক ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্মে কোর্স-ইন্সট্রাকটর হিসেবেও কাজ করছেন। তিনি লেখালেখি করতে খুব ভালোবাসেন। বেশ কয়েক বছর ধরে মধুপোক-এর সাথে যুক্ত আছেন অনুবাদক ও সহকারী সম্পাদক হিসেবে। ময়ূরপঙ্খি প্রকাশনা থেকে তার অনূদিত সাগর তীরে, চিতা আর ছাগল এবং রংধনুর শেষ কোথায়? বইগুলো প্রকাশিত হয়েছে।

    ৳ 288৳ 360
  • ইয়াম্মি কুকবুক

    তামান্না ঐরশানী রিয়ার জন্ম চট্টগ্রামে, ১৯৯৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি। যদিও তার ছোটবেলা কেটেছে ফেনীতে তার দাদার বাড়িতে। তিন বোনের মধ্যে মেজো রিয়া এসএসসির পর ঢাকায় এসে ফিন্যান্স ও ব্যাংকিংয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।
    ছোটবেলায় বাবার জন্য চা বানানো, গোসলের জন্য পানি গরম করা— এসব কারণে চুলার কাছে যাওয়া হতো। আর ছোটবেলা থেকেই মিষ্টির প্রতি ছিল ভীষণ আগ্রহ। স্কুলের পাশে মিষ্টির দোকানগুলোতে কেক পেস্ট্রি দেখে সেগুলো কীভাবে বানানো হয় তা জানার ইচ্ছে হতো তার। আস্তে আস্তে কেক নিয়ে অনেক ঘাঁটাঘাঁটি শুরু করলেন তিনি। বিভিন্ন রান্নার অনুষ্ঠান, পত্রিকার রেসিপি, অনলাইন ওয়েবসাইট ইত্যাদি দেখে কেক বানানো শুরু করলেন। প্রশিক্ষণও নিয়েছেন কয়েক দিন।
    ২০১৬ সালে শখের বশে ইউটিউবে একটি চ্যানেল খুলে দেয় তার স্বামী। সেখানে বিভিন্ন রকম কেক ও ডেজার্টের রেসিপি করে দেখান রিয়া। তার চ্যানেলে রেসিপি আছে প্রায় ৮০০-এর বেশি। চ্যানেলটির গ্রাহক প্রায় ২৬ লাখ এবং চ্যানেলের ভিডিওগুলো দেখা হয়েছে প্রায়ই ৩৮ কোটিবার। শুধু বাংলাদেশ নয়, পার্শ্ববর্তী দেশেও এই চ্যানেলের জনপ্রিয়তা অনেক।
    বেকিং লাভার রিয়া তার স্বামীকে নিয়ে ঢাকাতেই থাকেন। বেড়ানো, মুভি দেখা ও বেকিং করাই তার ভালো লাগা।

    ৳ 320৳ 400
  • ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস

    আলোকচিত্র: শেখ সোহেল \ সাবিদিন ইব্রাহিম
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন সাবিদিন ইব্রাহিম। বিশ্বসাহিত্য চষে বেড়ানোর উচ্চাশা নিয়ে ইংরেজি সাহিত্য পড়েছেন এবং ছাত্রজীবন থেকেই বাংলা ও ইংরেজিতে লেখালেখি করে যাচ্ছেন। ২০১২ সালে ‘In Praise – In Memory – In Ink’ নামে, ২০১৩ সালে ‘A Poet’s View of Being’ শিরোনামে কানাডা থেকে প্রকাশিত দুটি কবিতার সংকলনে যথাক্রমে ২টি ও ৭টি ইংরেজি কবিতা স্থান পেয়েছিল।
    ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমীর সাহিত্য পত্রিকা ‘উত্তরাধিকার’-এর ৬১তম সংখ্যায় বারটি জেন কবিতার অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ২০১৭ ও ২০১৮ সালে প্রকাশিত দুটি অনুবাদ গ্রন্থ; সান জু’র ‘দ্য আর্ট অব ওয়ার’ এবং সেনেকা’র ‘অন দ্য শর্টনেস অব লাইফ’ পাঠক ও বোদ্ধামহলে বেশ সাড়া ফেলেছে।
    উল্লেখযোগ্য অনুবাদকর্মের মধ্যে রয়েছে: বিশ্বখ্যাত সাময়িকী প্যারিস রিভিয়্যু কর্তৃক গৃহীত ও প্রকাশিত- হোর্হে লুই বোর্হেস, হারুকি মুরাকামি ও পাবলো নেরুদার সাক্ষাতকার। এছাড়া প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে অতোঁয়ান দ্য স্যান্ত একজুপেরির ‘দ্য লিটল প্রিন্স’।
    বাংলাদেশ স্টাডি ফোরাম (বিডিএসএফ) এর প্রতিষ্ঠাতা কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক। সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন thebdsf.com এ।
    সাবিদিন ইব্রাহিম কুমিল্লা জেলার ব্রাক্ষণপাড়া থানার শিদলাই গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরো দেশ ও পুরো বিশ্বকে নিজের জন্মস্থান মনে করছেন।
    যেকোনো ধরণের পরামর্শ, সমালোচনা, প্রশ্ন করতে যোগাযোগ করুন:
    mail: [email protected]
    fb: https://www.facebook.com/sabidin.ibrahim/

    ৳ 240৳ 300
  • এক মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিকথা

    ইঞ্জিনিয়ার আবুল হাশেম ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৭ সাল থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের পুরকৌশল বিভাগে কর্মরত থেকে ২০১৩ সালে অবসর গ্রহণ করেন। এর মধ্যে তিনি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে অতিরিক্ত তিন বছর চাকুরি করার সুযোগ পেয়েছেন।
    তিনি দুই সন্তানের জনক। তার স্ত্রী রইসুল আম্বিয়া একজন সুগৃহিণী। ছেলে জামশেদ আলম একজন ব্যবসায়ী এবং মেয়ে রোখসানা আক্তার রুপী ইংরেজি ভাষার একজন স্বনামধন্য শিক্ষক ও প্রসিদ্ধ লেখক।
    লেখক আবুল হাশেম তার দীর্ঘ কর্মজীবনে সততা আর নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি লেখালেখি করে, বই পড়ে, এবাদত-উপাসনায় একাগ্র হয়ে তার অবসর সময় কাটাচ্ছেন। তার ইহকাল ও পরকালের প্রশান্তি, সুস্থতা ও সাফল্যের জন্য তিনি সকলের কাছে দোয়াপ্রার্থী।
    যোগাযোগ
    https://trainingwithrokhsana.com
    01711-184883, 01833-367994

    ৳ 160৳ 200
  • এলিয়েনের খোঁজে

    আনোয়ার হোসেন ১৯৫৮ সালে ফরিদপুর শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ফরিদপুর মিশন স্কুল থেকে প্রাথমিক, জিলা স্কুল থেকে ১৯৭৩ সালে মাধ্যমিক ও সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ থেকে ১৯৭৫ সালে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেন। এরপর বৃত্তি নিয়ে ১৯৭৬ সালে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নে গমন করেন ও বর্তমান ইউক্রেনের ওডেসা ন্যাশনাল পলিটেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত অধ্যয়ন করে তড়িৎ প্রকৌশলে গ্রাজুয়েশন ও মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন৷ দেশে ফিরে জেনারেল ইলেকট্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড এবং কনসাল্টিং ফার্ম ‘প্রকৌশল উপদেষ্টা লিমিটেড’-এ চাকুরি করেন৷
    ২০০১ সাল থেকে কানাডার টরন্টোতে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। তিনি ওন্টারিও প্রদেশের একজন প্রফেশনাল ইন্জিনিয়ার৷ পেশার বাইরে মহাকাশ বিষয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি কানাডার রয়্যাল এস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির সদস্য৷ মহাবিশ্বের ইতিকথা নামে তার একটি বই ইতিপূর্বে প্রকাশিত হয়েছে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত ও এক পুত্রসন্তানের জনক৷

    ৳ 214৳ 267
  • কাগজের নৌকা

    আমার নাম আশীফ এন্তাজ রবি। জন্ম ২১ আগস্ট ১৯৭৭। তবে অন্য অনেকের মতো আমারও একটা সার্টিফিকেট জন্মসাল আছে, ২৪.১০.১৯৭৯। নটরডেম কলেজে পড়ার সময় জনৈক বালিকাকে মুগ্ধ করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছিলাম। একদিন জলসিঁড়ি নামক উপন্যাসটি সেই বালিকাকে দ্রবীভূত করতে পারেনি। লেখক হিসেবে সেই দিন থেকেই আমি ব্যর্থ। ব্যর্থতাকে সহজভাবে মেনে নিয়ে আমি অন্য কাজকর্মে মনোনিবেশ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর হুট করে বিয়ে করে ফেলি। সংসার চালানোর জন্য টিউশনির চেষ্টা করি। একটা টিউশনি জুটেও যায়। ছাত্র ইন্টারমিডিয়েটে বিজ্ঞানবিভাগে পড়ে। প্রথম দিন তাকে নিউটনের গতিসূত্র বোঝাই। মাস্টার হিসেবে আমি কেমন এটা পরখ করার জন্য ছাত্রের বাবা পাশে বসে ছিলেন। ছাত্রটি নিউটনের গতিসূত্র চমৎকারভাবে ধরে ফেললেও তার ক্লাস এইট পাশ বাবা ব্যাপারটার আগামাথা কিছুই বুঝলেন না। কাজেই প্রথমদিনেই টিউশনি থেকে বাদ পড়ে গেলাম। এরপর শুরু করলাম পত্রিকায় লেখালেখি। শুধু টাকার জন্য প্রথম আলো পত্রিকায় দুই হাতে লেখা শুরু করলাম। সেই লেখালেখির জেরেই যুগান্তর পত্রিকায় চাকরি পেয়ে যাই । টানা ১৩ বছর সেখানে সাংবাদিকতা করি। যুগান্তরে থাকার সময় জনৈক প্রকাশক আমার সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি আমার একটি বই বের করতে চান। পুরনো ব্যর্থতার কথা ভুলে আমি বই বের করতে রাজি হয়ে যাই। চার মাস ঘুরানোর পর চারটি ছোট গল্প তার হাতে তুলে দেই। প্রকাশক বিরস বদনে বলেন, এইটুকু দিয়ে তো দুই ফর্মাও হবে না। প্রকাশককে উদ্ধার করার জন্য আমি আরও দুইজন তরুণ লেখককে জোগাড় করি, যারা লম্বা লম্বা গল্প লিখতে পারেন। তিনজনের বারোটি গল্প মিলে বের হয়, তিন তরুণের গল্প। এরপরের বছর একই কায়দায় ত্রয়ী নামে আরেকটি গল্পগ্রন্থ বের হয়। আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম বই তিন কপি, দ্বিতীয় বইটিও সর্বমোট তিন কপি বিক্রি হয়। লেখক তিনজন থাকায় এই দারুন সাফল্য। তিনে মিলে করি কাজ, হারিজিতি নাহি লাজ।
    এরপর টানা আট বছর আমি কোনো বই ফাঁদার কথা স্বপ্নেও ভাবিনি।
    তবু স্বভাবদোষে বের হলো, কাগজের নৌকা। এখন নৌকাডুবির অপেক্ষা।
    লেখক পরিচিতিতে ভালো ভালো কথা লেখার নিয়ম। অধিকাংশক্ষেত্রে লেখক নিজেই নিজের ঢোল ফাটিয়ে ফেলেন। আমার কোনো ঢোল নেই, তাই ফাটাতে পারলাম না। আমি দুঃখিত।

    ৳ 160৳ 200
  • কিশোর গল্প

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
    ছেলেবেলায় বিদ্যালয়ের বাঁধাধরা পড়াশোনায় তার মন বসেনি। বাল্যকালেই তার সাহিত্য প্রতিভার উন্মেষ ঘটে। অসামান্য প্রতিভাধর ছিলেন। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই তার বনফুল কাব্য প্রকাশিত হয়।
    কবিতা, সংগীত, ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ, ছড়া, ভ্রমণকাহিনি, রম্যরচনা— সাহিত্যের সব শাখায় অসামান্য দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি একাধারে কবি, দার্শনিক, গীতিকার, সুরকার, শিক্ষাবিদ, চিত্রশিল্পী, নাট্য-প্রযোজক ও অভিনেতা। তার অনেক রচনার মধ্যে মানসী, সোনার তরী, চিত্রা, ক্ষণিকা, চোখের বালি, ঘরে-বাইরে, গোরা, যোগাযোগ, শেষের কবিতা, রক্ত করবী, গল্পগুচ্ছ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
    ১৯১৩ সালে ইংরেজিতে অনূদিত গীতাঞ্জলি কাব্যের জন্য তিনি এশীয়দের মধ্যে প্রথম সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। আমাদের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’ তারই লেখা।
    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ আগস্ট এই মহান কবি কলকাতায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। 

    ৳ 240৳ 300
  • কী যে করি

    গোলাম রাব্বী। স্বপ্ন দেখাই যার নেশা। কেবল নিজেই যে স্বপ্ন দেখেন, তা কিন্তু নয়; অন্যকে স্বপ্ন দেখানো তার আরও বড় নেশা। সবাইকে স্বপ্নপূরণে উদ্বুদ্ধ করতে প্রতিষ্ঠা করেছেন Dream Deviser। যার স্লোগান, ‘স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন দেখাই; পূরণ করি, পূরণ করাই’।
    সর্বদা ভাবেন—একা নয়; সবাই মিলে গড়া যায় বিশ্বমানের বড় কিছু।
    বেড়ে ওঠা মাদারীপুর জেলার কালকিনি থানার এক অজপাড়াগাঁয়ে। গ্রামের সবুজ প্রান্তর আর নীল আকাশ তাকে বানিয়েছে বিশাল হৃদয়ের। নিতে নয়; সব সময় দিতে পছন্দ করেন। মাধ্যমিকে, থানায় প্রথমবারের মতো জিপিএ-৫ প্রাপ্তি তাকে দিয়েছিল এগিয়ে চলার পথ।
    প্রতিযোগিতায় নামতে কখনো ভয় পান না। জাতীয় টেলিভিশন বিটিভির ‘কুইজ কুইজ’ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে হয়েছেন দেশসেরা। রচনা প্রতিযোগিতা, সাধারণ জ্ঞান, উপস্থিত বক্তৃতা ও বিতর্কে পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার। বিশ্ব টেলিকমিউনিকেশন্স দিবসে রাষ্ট্রপতি পদক যার অন্যতম।
    জেলা শহরের পত্রিকা দিয়ে লেখার রাজ্যে প্রবেশ। কিশোর বয়সে গ্রাম থেকেই অংশ নিতেন রেডিও ও পত্রিকার নানা আয়োজনে। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে পড়াকালীন মিডিয়ায় প্রথমে যুক্ত হন ফিচার রাইটার হিসেবে। ক্যারিয়ার ও ইতিবাচক বিষয়ের ফিচার লেখক হিসেবে কাজ করেছেন প্রথম আলো, যুগান্তর, ইত্তেফাক, জাগো নিউজসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে। এর মাঝে হঠাৎই পথচলা শুরু বেসরকারি এফএম রেডিওর আরজে হিসেবে। জনপ্রিয় টেলিভিশন চ্যানেল সময় টেলিভিশনে প্রায় এক দশক ধরে যুক্ত আছেন সংবাদ উপস্থাপক হিসেবে।
    এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা।
    সৃজনশীল কাজ, আইডিয়া ডেভেলপমেন্ট, ইনোভেশন, প্রযুক্তি ভাবনা এবং নতুন কিছু করাই তার নেশা আর পেশা। লাল-সবুজের পতাকা নিয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন সার্কভুক্ত দেশসহ বিশ্বের নয়টি দেশে।
    দৃঢ় মানসিকতা, স্বচ্ছতা, লেগে থাকা ও সৎ সাহস তার জীবনের মূল ভিত্তি।

    ওকে, এবার তাহলে ‘কী যে করি’ আর না ভেবে; চলো, বইয়ের লেখক গোলাম রাব্বীর ফেসবুক পেজে একটু ঢুঁ মেরে আাসি— www.facebook.com/golamrabby.dreamdeviser

    ৳ 192৳ 240
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় মানবিক রাষ্ট্র

    “স্কুলে থাকতেই রেডিও কমিউনিকেশন নিয়ে ভালোবাসায় পড়ে যান লেখক। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেওয়া লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিল অনেকটাই। ফলে বাসার ছাদই পাল্টে গিয়েছিল ‘রেডিও অ্যানটেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যামপ্লিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে।
    ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে সত্তরের বেশি ট্রেনিং জুটেছে তার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে। পাশাপাশি ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটির কোর্সেরার ‘লার্নিং হাউ টু লার্ন’ কোর্স নতুন জিনিস শেখার ব্যাপারে পাল্টে দেয় তার দৃষ্টিভঙ্গি। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডেটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞায় যুক্ত করতে।
    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটি টেলিকম অপারেটরের কোটি কোটি মিনিটের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’ তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডেটার ব্যাপারে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডেটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেসবুক ইত্যাদি) এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য এজেন্সি) সঙ্গে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে সরকারি ‘ন্যাশনাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স স্ট্র্যাটেজি ডেভেলপমেন্ট’ ওয়ার্কিং গ্রুপকে সহযোগিতা করছেন। পাশাপাশি ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস’-এ ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন নীতিনির্ধারণীদের জন্য সরকারি ডেটা ব্যবহারের দক্ষ ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এখন তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’-এ কর্মরত।

    ৳ 640৳ 800