Your Cart: 15 items
You may be interested in…
-
অঙ্ক ভাইয়া
চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
প্রকাশিত গ্রন্থ
গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স (২ খণ্ড)
গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত
নিমিখ পানে: ক্যালকুলাসের পথ পরিভ্রমণ
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan৳ 400 -
হালাল মার্কেটিং
প্রলয় হাসানের জন্ম, বেড়ে ওঠা এবং স্থায়ী বসবাস ঢাকায়। ধানমন্ডি গভ. বয়েজ থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা সিটি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিকের পাঠ চুকিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমান উচ্চতর শিক্ষালাভের উদ্দেশ্যে। সেখান থেকে পড়াশোনা শেষ করে দেশের মাটিতে ফিরে এসে মার্কেটিংয়ে এমবিএ করেছেন। ভোক্তা সন্তুষ্টির ওপর তার একটি একাডেমিক গবেষণাপত্র রয়েছে। মার্কেটিং কর্মকর্তা ও কনসালটেন্ট ছিলেন একাধিক দেশীয় টেকনোলজি স্টার্টআপ, ই-কমার্স, মার্কেটিং এজেন্সি, এবং দেশি-বিদেশি কয়েকটি সফটওয়্যার কোম্পানিতে। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং পেশায় রয়েছেন। নিজস্ব একটি ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালট্যান্সি ফার্ম রয়েছে। এছাড়াও তিনি একজন সফল কোর্স ইন্সট্রাকটর।
প্রাইমারিতে পড়াকালীন লেখালেখিতে হাতেখড়ি। ২০০৭ সাল থেকে অনলাইনে প্রায় নিয়মিত লেখালেখি করছেন। তার লিখিত বিজনেস কেসস্টাডি ছাপানো হয়েছে একাধিক দৈনিক পত্রিকায়, বানানো হয়েছে ডকুমেন্টারিও। ২০২১ -এর বইমেলায় তার নন-মার্কেটারদের জন্য মার্কেটিং বইটি বিভিন্ন মহলে তুমুল পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছিলো। মার্কেটিং ও বিজনেস ক্যাটাগরির লেখকদের ভেতর ‘প্রলয় হাসান’ বর্তমানে একটি সুপরিচিত নাম।
মার্কেটিং-ব্র্যান্ডিং-MarTech নিয়ে পড়াশোনা ও লেখালেখি ভীষণ উপভোগ করেন। ভবিষ্যতে এ বিষয়ে আরো কিছু বই লেখার পরিকল্পনা রয়েছে, যা নিয়ে এ দেশে এর আগে কখনো লেখা হয়নি। ব্যক্তিজীবনে বইপোকা ও নিভৃতচারী মানুষ। স্ত্রী ও পোষা মেনি বিড়ালকে নিয়ে ছোট্ট সংসার। অবসরে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনিতে বুঁদ হয়ে থাকতে পছন্দ করেন। প্রযুক্তিপণ্য ও সমুদ্র ভালোবাসেন।
৳ 480 -
কলনবিলাস ১
মোহাম্মাদ জিশান, জন্ম তার ২০০২ সালের ৬ জানুয়ারি, নাটোরের সিংড়া উপজেলার এক গ্রামাঞ্চলে। অনেক ছোট থেকেই গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি গভীর অনুরাগী। মাধ্যমিক থেকেই গণিত আর বিজ্ঞানের বিষয়গুলো ব্যবহারিক না হলেও তাত্ত্বিকভাবে প্রমাণ সব পড়াশোনা করা, মুক্তচিন্তার মধ্য দিয়ে বিজ্ঞানের বিষয়গুলো অনুভব করা তার প্রিয় কাজ। দশম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের জগদ্বিখ্যাত তত্ত্ব ‘বিশেষ আপেক্ষিকতা’র সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই থেকে ক্যালকুলাস যেন লেখকের জীবনসঙ্গী।
লেখক অত্যন্ত আবেগপ্রবণ মানুষ। সারাক্ষণ রোমাঞ্চ খুঁজে বেড়ানো তার নেশা।
সিংড়ার বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক শেষ করার পর সিংড়া দমদমা পাইলট স্কুল ও কলেজে মাত্র একাদশ শ্রেণিতে অধ্যয়নরত অবস্থায় তার প্রথম বই ‘আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব’ প্রকাশিত হয় ২০২০ সালে।
ফেসবুকে বিভিন্ন বিজ্ঞান গ্রুপে ক্যালকুলাস নিয়ে লেখালেখি। এরপর পাঠকদের জোরাজুরিতে তার দ্বিতীয় বই ‘কলনবিলাস’ রচনা করে বসেন মাত্র দ্বাদশ শ্রেণিতে থাকা অবস্থায়। কলনবিলাস বইটিকে লেখক নিজের ‘ড্রিম প্রজেক্ট’ বলতে ভালোবাসেন।
অত্যন্ত সহজ-সরল লেখক কঠিন মানবজীবনের মারপ্যাঁচ খুব কমই বোঝেন। এত কঠিন মারপ্যাঁচ বোঝার থেকে গণিত আর বিজ্ঞান অনুধাবনের মাধ্যমে প্রকৃতির রহস্যভেদ করার চেষ্টায় লিপ্ত হওয়া শ্রেয় বলে মনে করেন তিনি। বর্তমানে তিনি নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সচেষ্ট আছেন।৳ 540 -
রিচার্জ YOUR ডাউন ব্যাটারি
প্রায় তিন দশক ধরে লেখালেখি করে যাচ্ছেন ঝংকার মাহবুব। যদিও তার লেখালেখির পুরোটাই গেছে পরীক্ষার খাতায়, পাস নম্বরের আশায়।
তবে লেখালেখি করে আজ পর্যন্ত ফুটা পয়সা কামাই করতে না পারলেও ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় স্ট্যান্ডআপ কমেডি প্রতিযোগিতায় সেকেন্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিলেন। হাড্ডাহাডি সেই লড়াইয়ে প্রতিযোগী ছিল তিনজন। যাদের মধ্যে একজন ছিল অনুপস্থিত।
এ ছাড়া নবম শ্রেণিতে পড়ার সময়, উচ্চতা কম হওয়ার সুবিধায়, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বালকদের সাথে জুনিয়র ক্যাটাগরিতে মোরগ লড়াইয়ে নেমেছিলেন তিনি। সেই লড়াইয়ে বড় ক্লাসের ভাই হিসেবে দেখানো সম্মানকে পুঁজি করে, শেষ তিনজন পর্যন্ত পাশ কাটিয়ে টিকতে পেরেছিলেন। তারপর বাকি দুজন বড় ভাইয়ের সম্মানের মাথামুণ্ডু খেয়ে, ওনাকে কনুই দিয়ে গুঁতা মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। তখন লুঙ্গির কাছা সামলিয়ে উঠে দাঁড়াতে না পারলেও ততক্ষণে মোরগ লড়াইয়ে তৃতীয় হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। আর পুরস্কার হিসেবে পেয়েছিলেন লাল রঙের সাবানের কেইস।
বুয়েট থেকে পাস করে, নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্স করে বর্তমানে আমেরিকার শিকাগো শহরে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি।
www.fb.com/jhankarmahbub৳ 300