Complete your order and earn 27,356 Points for a discount on a future purchase

Showing 121–140 of 414 results

  • গল্পে গল্পে অণুজীব আবিষ্কার

    সঞ্জয় মুখার্জীর জন্ম ১৬ আগস্ট, ১৯৮৯, রংপুরে। শৈশব কেটেছে ঢাকায়, কৈশোর রংপুরে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অণুজীববিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করে কর্মজীবন শুরু করেন আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণাপ্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশে (আইসিডিডিআর,বি)। ছাত্রাবস্থা থেকেই শিক্ষকতার প্রতি প্রবল আকর্ষণের কারণে পরে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। বর্তমানে সেখানেই শিক্ষকতা করছেন।
    ভালোবাসেন শিখতে, শেখাতে, লিখতে, বাঁশি বাজাতে আর খেলাধুলা করতে। অনেক স্বপ্ন রয়েছে তার। স্বপ্নগুলো লালন করে চলেছেন, একদিন ডানা মেলে আকাশে উড়িয়ে দেবেন বলে।

    ই-মেইল: [email protected]
    ওয়েবসাইট: sanjoymukharjee.comy

    ৳ 200৳ 250
  • গল্পে গল্পে জার্মান শেখা

    অমৃতা পারভেজের জন্ম ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৮১ সালে, দিনাজপুর শহরে। শৈশব কেটেছে সেখানেই। উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর। পড়ালেখার পাশাপাশি সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি ২০০৬ সালে বাংলাভিশনে। এরপর ২০১১ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত মাছরাঙা টেলিভিশনে সংবাদ উপস্থাপক, ক্রীড়া উপস্থাপক এবং সহ-সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৩ সালে জার্মানির সংবাদ মাধ্যম ডয়চে ভেলেতে সম্পাদক এবং উপস্থাপক হিসেবে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি সেখানেই কর্মরত। কয়েক বছর ধরেই লেখালেখির সঙ্গে যুক্ত। দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি অনলাইন পত্রিকায় তার ইউরোপে ভ্রমণ বিষয়ক ধারাবাহিক লেখা প্রকাশিত হয়েছে।

    ৳ 224৳ 280
  • গল্পে স্বল্পে প্রোগ্রামিং

    মইনুল রাজু
    জন্ম ৫ নভেম্বর, ১৯৮১ সালে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বামনীতে। বামনী উচ্চবিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক শেষ করে চলে আসেন ঢাকায়। নটর ডেম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শেষে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান বিভাগে।
    অনার্স-মাস্টার্স শেষে কিছুদিন কাজ করেন বাংলাদেশের সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিতে। এরপর শিক্ষকতা পেশায় যোগ দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউট, আইআইটিতে। কম্পিউটারবিজ্ঞানেই পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় অ্যাট শিকাগো থেকে।
    পিএইচডির সুবাদে লেখকের কাজ করার সুযোগ হয় অ্যাক্সেনচিউর এবং মাইক্রোসফটের মতো কোম্পানিগুলোতে। মাইক্রোসফটের প্রধান শাখা রেডমন্ডে থেকেই সুযোগ হয়েছিল ‘মাইক্রোসফট অফিস’ কিংবা ‘উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম’-এর মতো বিশ্বখ্যাত সফটওয়্যারের ডেভলপমেন্ট প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করার।
    কম্পিউটার প্রকৌশলী স্ত্রী সুমাইয়া সায়েদ, দুই সন্তান বাবুই ও তরুকে নিয়ে বসবাস করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যবাহী শহীদুল্লাহ হলের শিক্ষক কোয়ার্টারে।
    ই-মেইল : [email protected]
    ফেসবুক : www.facebook.com/mainul.raju

    ৳ 160৳ 200
  • গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স ১ম খণ্ড

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।

    ৳ 288৳ 360
  • গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স ২য় খণ্ড

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।

    ৳ 320৳ 400
  • গুগলের দিনগুলো

    Ragib-Hasan

    ড. রাগিব হাসান পেশায় ও নেশায় একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। মোঃ শামসুল হুদা ও রেবেকা সুলতানার দ্বিতীয় সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন এবং চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল পান। বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পর কম্পিউটার নিরাপত্তার উপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহাম-এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের পূর্ণ অধ্যাপক, সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা এবং সেন্টার ফর সাইবার সিকিউরিটির ডিরেক্টর।

    স্ত্রী ডা. জারিয়া আফরিন চৌধুরী একজন সাইকিয়াট্রিস্ট। ছেলে যায়ান আর মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব ও জারিয়া বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বার্মিংহামে। রাগিব হাসান বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন। প্রতিষ্ঠা করেছেন শিক্ষক.কম এবং বাংলাব্রেইল। পেয়েছেন মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশনের ক্যারিয়ার পুরস্কার, Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant, The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award এবং তার বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা শিক্ষকের প্রেসিডেন্ট পুরস্কার।

    ৳ 240৳ 300
  • গ্যাপশেডিং

     

    ডাক্তার সারাবন তহুরার সঙ্গে যতটুকু মিথস্ক্রিয়া ঘটেছে সবটাই কন্যাদের চিকিৎসাসূত্রে। এর মধ্যেই জেনেছি জীবনের একটা দীর্ঘসময় পর্যন্ত তিনি লেখক হতে চেয়েছিলেন, ইচ্ছা ছিল চলচ্চিত্র নির্মাণের। তিনি কি নিশ্চিত তার চাওয়া পূরণ হবে না? কমিউনিকেশন আর কানেক্টিভিটি তৈরির যে ইউনিক যোগ্যতা তার মধ্যে আবিষ্কার করেছি তা কি রয়ে যাবে অগ্রন্থিত? শেখ নাবিল হোসেন সড়ক ও জনপথের নির্বাহী প্রকৌশলী, ভার্সিটিতে আমার ২ ব্যাচ সিনিয়র ছিলেন। প্রতি সপ্তাহে অন্তত ২০ ঘন্টা ভার্চুয়াল আড্ডা হয় আমাদের। ভার্সিটি জীবনে নিজে ব্যান্ড মিউজিক করতেন, এখনও কনসার্টে তরুণদের সাথে একই আবেগে গলা মেলান। তার বিশুদ্ধ অ্যারোগ্যান্স কি পেতে পারে না আরেকটু ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ? বর্তমানে আমেরিকা অভিবাসী শিহাব উল্লাহ ভার্সিটি জীবনে প্রকাশ করতেন বুয়েটিক নামের সাহিত্য পত্রিকা, নিজে লিখতেন সাহিত্য সমালোচনা। তারুণ্যের সেই সাহিত্য আন্দোলন কি মিস করেন এখনো? এতসব অনিশ্চয়তার মেঘ নিয়ে আমি ছুটে যাই রাইসুল কবিরের নিকট, যিনি ৫৫০ জনের আইটি কোম্পানি পরিচালনা করছেন কেবল এমপ্যাথির ওপর নির্ভর করে। ঘন্টার পর ঘন্টা তার সাথে আলাপ করি, সেসব আলাপকে সংরক্ষণ আর প্রক্রিয়াজাত করে অনুলেখকের সহায়তায় নির্মাণ করি একটি বই যার বিষয়বস্তু এমপ্যাথি। সারাবন তহুরা, শেখ নাবিল হোসেন কিংবা শিহাব উল্লাহ-সহ আমাদের প্রতিবেশেই এমন অসংখ্য মানুষ রয়েছে যারা এক বা একাধিক ইউনিক কোয়ালিটির অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও কেবল লেখালিখিতে প্রায়োরিটি না দেয়ার কারণে তাদের চিন্তাপ্রক্রিয়া হয়ে গেছে গুপ্তধন। কিন্তু জ্ঞান আর প্রজ্ঞা তো কপিরাইটবিহীন; সম্প্রদান কারকে সম্প্রসারণেই তার সমৃদ্ধি। হে পাঠককুল, আমার সম্পর্কে জানাটা জরুরি নয়, তবু যদি আগ্রহ বোধ করেন আপনার পরিমণ্ডলের মানুষদের ইউনিকনেস অনুসন্ধান শেষে একটু পাড়ার মোড়টাতে এসে দাঁড়ান; ডাবের দোকানে ডাব খাই চলুন।
    [email protected]

    ৳ 720৳ 900
  • গ্রোথ হ্যাকিং মার্কেটিং

    মুনির হাসান

    মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর ঢাকার বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন। দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-’৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় বিজ্ঞান ও গণিতবিষয়ক ফিচার পাতার সম্পাদনা করছেন। কাজ করছেন গণিত নিয়ে— বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক। গণিতের পাশাপাশি বিজ্ঞান ও কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ২০১১ সালে তার হাতেই সূচনা হয় ‘চাকরি খুঁজব না, চাকরি দেব’ নামের প্ল্যাটফর্মের। ফেসবুকে একটি গ্রুপের মাধ্যমে শুরু হয়ে এখন এটি প্রায় ৭৮ হাজারের বেশি উদ্যোক্তা, হবু উদ্যোক্তা ও উদ্যোক্তা কর্মকাণ্ডের বিস্তৃত কর্মযোগের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। দেশে উদ্যোক্তাবান্ধব একটি ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা এবং উদ্যোক্তাদের সহায়তা দেওয়ার জন্য কাজ করে চলেছেন নিরলস। স্ত্রী সামিয়া আখ্‌তার, পুত্র ফারদীম রুবাই ও কন্যা ওয়ামিয়া বিদুষীকে নিয়ে মুনির হাসান ঢাকায় থাকেন।

    ৳ 160৳ 200
  • গ্রোয়িং থ্রু স্ট্রাগল

    jhankar

    তিন-তিনবার পুরস্কারজয়ী লেখক, ঝংকার মাহবুব। ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে তিনি তৃতীয় স্থান দখল করেন। একই বছর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জীবনী নিয়ে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতায়ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেন। এমনকি সেই একই বছরের আমার প্রিয় ব্যক্তিত্ব নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতায়ও তিনি তৃতীয় স্থানই দখল করেন। ওনার তিন-তিনবার তৃতীয় স্থান দখল করা নিয়ে পিঞ্চ মেরে কেউ যদি জিজ্ঞেস করে বসে, আপনি বারবার থার্ড পুরস্কার পাচ্ছেন। আপনি কি থার্ডক্লাস রাইটাল? এমন বেফাঁস প্রশ্ন শুনলে উনি কিঞ্চিৎ অপ্রস্তুত হয়ে ‘আমার বাথরুম চাপছে’ বলে পেছনের দরজা দিয়ে পাশ কাটেন।

    তিনবার ম্যারাথন দৌড়, স্কাইডাইভ, টাফ মাডার আর প্রোগ্রামিং হিরো নামক স্টার্টআপ নিয়ে গুঁতাগুঁতি করার পাশাপাশি ‘ডালে লবণ কম না বেশি হয়েছে’ সেটা নিয়ে জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে কোড লিখে প্রোগ্রামার বউয়ের সাঙ্গে কথা-কাটাকাটি করেন। এসব কাজের মধ্যে ফাঁকফোকর পেলেই ইউটিউব, ফেসবুকে সচল থাকার পাশাপাশি নিয়মিত গোসল করেন বলেও দাবি করেন।

    facebook.com/JhankarMahbub

    ৳ 320৳ 400
  • ঘর নাই

    প্রায় পাঁচ দশক নাসির আলী মামুন সৃজনশীল এবং খ্যাতিমান ব্যক্তিত্বদের বিভিন্ন দুর্লভ মুহূর্ত ক্যামেরায় বন্দি করে চলেছেন। তাঁর শিল্পিত স্পর্শে আলোকচিত্রগুলো যেন মূর্ত হয়ে ওঠে। দেশে ও বিদেশে এযাবৎ ৫৯টি একক আলোকচিত্র প্রদর্শনী করেছেন তিনি। ‘ঘর নাই’ শিরোনামে তাঁর ভিন্নধর্মী লেখাগুলো দৈনিক ‘প্রথম আলো’ পত্রিকায় ২৫ মার্চ, ২০০০ থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হতে থাকলে তা অসংখ্য পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করে। এই গ্রন্থে সেই লেখাগুলো থেকে ৪০টি প্রকাশিত হলো। এই বরেণ্য শিল্পীর জন্ম ১৯৫৩ সালের ১ জুলাই, ঢাকায়।

    ৳ 288৳ 360
  • ঘুড্ডি ভোকাটা

    সৈয়দ মুহাম্মদ জুবায়ের
    জন্ম রংপুরের গুপ্তপাড়ায়। বাবা সৈয়দ জিয়াউল হক, মা জাহেদা খাতুন।
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করে পরবর্তীতে টেলিভিশন, ফিল্ম এন্ড ফটোগ্রাফি বিভাগ থেকে মাস্টার্স করেন। বর্তমানে তেজগাঁও কলেজে থিয়েটার এন্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগে শিক্ষকতায় নিয়োজিত।
    লেখালেখির পাশাপাশি মঞ্চে ও চলচ্চিত্রে অভিনয় ও নির্দেশনায় কাজ করছেন। তার প্রথম গল্পের বই কাল্পনিক বাস্তবতা ২০২০ সালে অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে।

    ৳ 240৳ 300
  • ঘোরবন্দী গোল্ডফিশ

    উনিশ এবং তেইশ নামের জমজ কন্যাশিশুরা ২০২০ কে তাদের স্মৃতিতে কি বাঁচিয়ে রাখতে সক্ষম? মাত্র আড়াই বছরের দুই মানবশিশু, স্মৃতি তাদের কতটুকুই বা পোক্ত?
    ১৯৭০ এ জন্মানো বর্তমানের ৫০ ছুঁইছুঁই ব্যক্তিটি সমাজের একজন সংবেদনশীল মানুষ; সমকালীন প্রতিটি ঘটনাকে বুঝবার এবং ব্যাখ্যা করবার তার নিজস্ব এক মানস রয়েছে নিশ্চিত। প্রখর সংবেদনশীল এই ব্যক্তিটির কাছেই যদি ১৯৭১ এর গল্প শুনতে চাই, কিছু কি বলা সম্ভব তার পক্ষে আদৌ?
    তো এমন পরিমিত এবং পরিশীলিত মননের একজন মানুষ যেখানে ১৯৭১ এর গল্প বলতে বিফল, উনিশ-তেইশদের দোষ কী? কিন্তু যেহেতু ২০২০ এর পৃথিবীতে ওরা অবস্থান করেছে, স্রেফ বয়সের অজুহাতে ওরা কি দায় এড়াতে পারে?
    এক্সকিউজ মি, জনাব ছ, করোনা বিষয়ে আপনার চিন্তাপ্রণালী একেবারেই মানতে পারলাম না। হতে পারে আপনি একজন প্রসিদ্ধ বিদ্বান, তবু আপনার ভাবনাকে শামুকবদ্ধ বলতে একটুও দ্বিধা করছি না।
    জি জনাব ঠ, আপনার করোনা-চিন্তা শুনে সমাজের প্রিভিলেইজড গোষ্ঠী আপনাকে মূর্খ ভেবে পরিত্যাগ করতেই পারে, তবে যতটুকু যা উপলব্ধি করলাম, আপনার চিন্তা স্বাদ, বর্ণ এবং সুবাসযুক্ত। এই চিন্তার যন্ত নিন; বিদগ্ধদের প্রতিক্রিয়ায় হতাশ না হয়ে চলুন আদা-লং মিশিয়ে কড়া ২ কাপ চা খাই। কই গো উনিশ-তেইশ; বাবা আর আংকেলের জন্য ২ কাপ চা নিয়ে এসে এখানে চুপচাপ বসে থাকো। শোনো কী বলছি!

    ৳ 464৳ 580
  • চক্রবিধি

    আসিব রায়হান
    কথাসাহিত্যিক আসিব রায়হান পেশায় মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, নেশায় একজন লেখক। তিনি ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ থেকে এসএসসি ও রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। বিএসসি ইন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে। প্রাণের নেশায় লেখালেখিতে হাতেখড়ি। ছোটগল্পের বই ‘এডিসনের মা’র মাধ্যমে লেখকজীবনে আত্মপ্রকাশ। এরপর একে একে জন্ম নিয়েছে ভ্রমণ সাহিত্য ‘দেশে বিদেশে মুসাফিরের বেশে’ ও উপন্যাস ‘মহাতরু’।
    হোক সেটা গ্রামের আবহ কিংবা শহুরে জীবনের চাঞ্চল্য, উভয় ভাব প্রকাশেই তিনি তার লেখায় সমান পারদর্শিতা দেখান। তার লেখায় আবেগ ও বাস্তবতার এক অপূর্ব মেলবন্ধন পাওয়া যায়। সর্বোপরি, তিনি সৃজনশীলতার মাধ্যমে অবচেতন সত্তার উন্মেষ ঘটান, সৃষ্টি করেন নিত্যনতুন জগৎ।

    ৳ 240৳ 300
  • চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ

    প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ, জন্ম ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে। ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। তিনি ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ একটেল (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
    জনাব ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। তিনি তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পেশাদারত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক ও অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে উনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট। গ্রিনপিস নেদারল্যান্ডসের সদস্য। দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোতে নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লিখেন।
    [email protected]

    ৳ 592৳ 740
  • চন্দ্রমুখী

    বাংলা সাহিত্যের কালজয়ী লেখক আশীফ এন্তাজ রবির জন্ম ঢাকায়। ১৯৭৭ সালের ২১ আগস্টে। তখন মসজিদে ফজরের আযান হচ্ছিলো, সেই পবিত্র প্রত্যুষে বাংলা গল্পের এই বরপুত্র ভূমিষ্ট হোন।
    শৈশবেই তিনি রিমেটিক ফিভার নামক বিরল রোগে আক্রান্ত হোন। এই কালাত্মক ব্যাধির কারণে তার গা সবসময় ম্যাজ ম্যাজ করে, হাতে পায়ে অসহনীয় ব্যথা। প্রখ্যাত শিশুরোগ বিশেজ্ঞ ড. এম আর খান তার চিকিৎসা করেন। এই চিকিৎসার গুণেই যৌবণে পর্দাপন করার আগেই এই সুমহান শিল্পী রোগমুক্ত হোন। তার শরীরের ব্যথা চলে গেলেও কিছু ব্যথা তার হাতের আঙুলে রয়ে যায়।
    মূলত এই ব্যথার কারণেই বাংলা সাহিত্যের এই দিকপাল লেখালেখি কম করেন। তবে তিনি মুখে গল্প বলতে পটু, কেননা তার গলায় কোনো সমস্যা নেই। জনৈক জ্যোতিষী বলেছেন, কোনো মায়াবতী তার হাত ধরলে, তিনি এই ব্যধিমুক্ত হবেন। তার হাতের যন্ত্রণা লাগব হবে।
    আশীফ এন্তাজ রবি তাই সকাতরে প্রায়ই বলেন, আমার জন্য না— বাংলা সাহিত্যের মুখের দিকে তাকিয়ে কোনো হূদয়বতী কি এগিয়ে আসবে না?
    পৃথিবী তুমুল নিষ্ঠুর। কাজেই অদ্যাবধি কেউ এগিয়ে আসেনি। অগত্যা— দীর্ঘ চার বছর পর— হাতের যন্ত্রণা উপেক্ষা করে তিনি লিখেছেন নতুন উপন্যাস: চন্দ্রমুখী। নিঃসন্দেহে এই উপন্যাসটির মাধ্যমে বাংলা সাহিত্য একটি নতুন যুগে পদার্পন করল। দেশ ও জাতির জন্য এটা অনেক বড় একটি ঘটনা।
    কিছু কিছু বড় ঘটনা মানুষের চোখ এড়িয়ে যায়। চন্দ্রমুখী লেখার ঘটনাটিও কারো চোখে পড়বে না বলেই লেখকের বিশ্বাস।
    লেখক পরিচিতির এই নির্লজ্জ অংশটুকু আশীফ এন্তাজ রবি নিজেই লিখেছেন। বড় ঘটনার মতো এই তুচ্ছ ব্যাপারটিও মানুষের চোখ এড়িয়ে যাবে, এটাই তার প্রত্যাশা।

    ৳ 160৳ 200
  • চমক হাসানের গণিতের তিনটি বই

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।

    ৳ 800
  • চমক হাসানের নয়টি বই

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।

    ৳ 2,512
  • চরের মাস্টার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার

    রাহিতুল ইসলাম

    রাহিতুল ইসলামRahitul Islam একজন বাংলাদেশী তথ্য প্রযুক্তি সাংবাদিক, লেখক ও নাট্যকার। বর্তমানে তিনি দেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাতে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের সংগঠন বাংলাদেশ আইসিটি জার্নালিস্ট ফোরামের (বিআইজেএফ) নির্বাহী সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। ফ্রিল্যান্সিং পেশার সত্য ঘটনা নিয়ে তাঁর লেখা আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প বইটি বেশ জনপ্রিয়। বাংলা ভাষার পাশাপাশি বইটি ফিলিপাইন থেকে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে।

    ৳ 192৳ 240