Title | ছোটবুবু |
Author | জিয়াউল সরকার |
Publisher | আদর্শ |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
save
৳ 30ছোটবুবু
৳ 120৳ 150
You Save: ৳ 30 (20%)
Customer Reviews
There are no reviews yet.
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
মোহাম্মদ আজম জন্ম ২৩ আগস্ট, ১৯৭৫ নোয়াখালীর হাতিয়ায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত। বাংলা ভাষার উপনিবেশায়ন ও বি-উপনিবেশায়ন নিয়ে গবেষণা করে পিএইচ ডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। প্রবন্ধ ও সমালোচনা লিখে থাকেন। আগ্রহের বিষয় সাহিত্য, নন্দনতত্ত্ব, ইতিহাস, রাজনীতি ও সংস্কৃতি অধ্যয়ন। ছোট-বড় শতাধিক প্রবন্ধ প্রকাশ করেছেন। অনুবাদ করেছেন গুরুত্বপূর্ণ কিছু তাত্ত্বিক রচনা। প্রকাশিত গ্রন্থ : বাংলা ও প্রমিত বাংলা সমাচার [প্রথমা, ২০১৯]। বাংলা একাডেমি থেকে বেরিয়েছে সম্পাদিত গ্রন্থ নির্বাচিত কবিতা : সৈয়দ আলী আহসান [২০১৬]। কবি ও কবিতার সন্ধানে এবং বাংলাদেশ : সাংস্কৃতিক রাজনীতি ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি নামে দুটি বই প্রকাশের পথে। এখন কাজ করছেন হুমায়ূন আহমেদের উপর পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ প্রণয়নের লক্ষ্যে।
আমার নাম আশীফ এন্তাজ রবি। জন্ম ২১ আগস্ট ১৯৭৭। তবে অন্য অনেকের মতো আমারও একটা সার্টিফিকেট জন্মসাল আছে, ২৪.১০.১৯৭৯। নটরডেম কলেজে পড়ার সময় জনৈক বালিকাকে মুগ্ধ করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছিলাম। একদিন জলসিঁড়ি নামক উপন্যাসটি সেই বালিকাকে দ্রবীভূত করতে পারেনি। লেখক হিসেবে সেই দিন থেকেই আমি ব্যর্থ। ব্যর্থতাকে সহজভাবে মেনে নিয়ে আমি অন্য কাজকর্মে মনোনিবেশ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর হুট করে বিয়ে করে ফেলি। সংসার চালানোর জন্য টিউশনির চেষ্টা করি। একটা টিউশনি জুটেও যায়। ছাত্র ইন্টারমিডিয়েটে বিজ্ঞানবিভাগে পড়ে। প্রথম দিন তাকে নিউটনের গতিসূত্র বোঝাই। মাস্টার হিসেবে আমি কেমন এটা পরখ করার জন্য ছাত্রের বাবা পাশে বসে ছিলেন। ছাত্রটি নিউটনের গতিসূত্র চমৎকারভাবে ধরে ফেললেও তার ক্লাস এইট পাশ বাবা ব্যাপারটার আগামাথা কিছুই বুঝলেন না। কাজেই প্রথমদিনেই টিউশনি থেকে বাদ পড়ে গেলাম। এরপর শুরু করলাম পত্রিকায় লেখালেখি। শুধু টাকার জন্য প্রথম আলো পত্রিকায় দুই হাতে লেখা শুরু করলাম। সেই লেখালেখির জেরেই যুগান্তর পত্রিকায় চাকরি পেয়ে যাই । টানা ১৩ বছর সেখানে সাংবাদিকতা করি। যুগান্তরে থাকার সময় জনৈক প্রকাশক আমার সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি আমার একটি বই বের করতে চান। পুরনো ব্যর্থতার কথা ভুলে আমি বই বের করতে রাজি হয়ে যাই। চার মাস ঘুরানোর পর চারটি ছোট গল্প তার হাতে তুলে দেই। প্রকাশক বিরস বদনে বলেন, এইটুকু দিয়ে তো দুই ফর্মাও হবে না। প্রকাশককে উদ্ধার করার জন্য আমি আরও দুইজন তরুণ লেখককে জোগাড় করি, যারা লম্বা লম্বা গল্প লিখতে পারেন। তিনজনের বারোটি গল্প মিলে বের হয়, তিন তরুণের গল্প। এরপরের বছর একই কায়দায় ত্রয়ী নামে আরেকটি গল্পগ্রন্থ বের হয়। আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম বই তিন কপি, দ্বিতীয় বইটিও সর্বমোট তিন কপি বিক্রি হয়। লেখক তিনজন থাকায় এই দারুন সাফল্য। তিনে মিলে করি কাজ, হারিজিতি নাহি লাজ।
এরপর টানা আট বছর আমি কোনো বই ফাঁদার কথা স্বপ্নেও ভাবিনি।
তবু স্বভাবদোষে বের হলো, কাগজের নৌকা। এখন নৌকাডুবির অপেক্ষা।
লেখক পরিচিতিতে ভালো ভালো কথা লেখার নিয়ম। অধিকাংশক্ষেত্রে লেখক নিজেই নিজের ঢোল ফাটিয়ে ফেলেন। আমার কোনো ঢোল নেই, তাই ফাটাতে পারলাম না। আমি দুঃখিত।
নূরুননবী শান্ত জন্মেছেন বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার কুকিকালিদাশ গ্রামে। বেড়ে উঠেছেন রংপুরের পীরগাছা ও ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে। ইংরেজি সাহিত্য পড়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। অনুবাদ করেছেন অ্যালেন ডান্ডেসের ইন্টারপ্রেটিং ফোকলোরসহ বেশ কিছু সাহিত্যবিষয়ক প্রবন্ধ। সমাজ ও উন্নয়নবিষয়ক কলাম লেখেন। সাইমন জাকারিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে রচনা করেছেন গবেষণা নিবন্ধ Food Consumption of the Baul Communities of Bangladesh: towards the goal of zero hunger, যা এ বছর প্রকাশ করেছে ইউনেসকো সাউথ কোরিয়া। ভাবনগর আন্তর্জাতিক জার্নালের সহযোগী সম্পাদক এবং ভাবনগর ফাউন্ডেশনের অবৈতনিক নির্বাহী পরিচালক।
মেজর মোঃ দেলোয়ার হোসেন, এসপিপি, পিএসসি (অবঃ): জন্ম ২৯ নভেম্বর ১৯৭৯, ঢাকা। ২০০০ সালে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের গ্র্যাজুয়েট। আধুনিক দৃষ্টিকোণে সানজুর দ্য আর্ট অব ওয়ার বইয়ের জন্য সেনাপারদর্শিতা পদক পান। হিস্ট্রিক্যাল ফিকশন লেখেন। নিয়মিত লেখালেখি করেন বিভিন্ন সামরিক জার্নালে। তার রচিত ও সম্পাদিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ: বাংলাদেশের বীরগাথা, মহাবীর খালিদ বিন ওয়ালিদ-এর ইয়ারমুকের যুদ্ধ, জাগো, রোহিঙ্গা রঙ্গ, তোমাকেই খুঁজছে সেনাবাহিনী, শান্তিরক্ষী ও মেজর সাহেবের অষ্টব্যাঞ্জন।
আলোকচিত্র: শেখ সোহেল \ সাবিদিন ইব্রাহিম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন সাবিদিন ইব্রাহিম। বিশ্বসাহিত্য চষে বেড়ানোর উচ্চাশা নিয়ে ইংরেজি সাহিত্য পড়েছেন এবং ছাত্রজীবন থেকেই বাংলা ও ইংরেজিতে লেখালেখি করে যাচ্ছেন। ২০১২ সালে ‘In Praise – In Memory – In Ink’ নামে, ২০১৩ সালে ‘A Poet’s View of Being’ শিরোনামে কানাডা থেকে প্রকাশিত দুটি কবিতার সংকলনে যথাক্রমে ২টি ও ৭টি ইংরেজি কবিতা স্থান পেয়েছিল।
২০১৫ সালে বাংলা একাডেমীর সাহিত্য পত্রিকা ‘উত্তরাধিকার’-এর ৬১তম সংখ্যায় বারটি জেন কবিতার অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ২০১৭ ও ২০১৮ সালে প্রকাশিত দুটি অনুবাদ গ্রন্থ; সান জু’র ‘দ্য আর্ট অব ওয়ার’ এবং সেনেকা’র ‘অন দ্য শর্টনেস অব লাইফ’ পাঠক ও বোদ্ধামহলে বেশ সাড়া ফেলেছে।
উল্লেখযোগ্য অনুবাদকর্মের মধ্যে রয়েছে: বিশ্বখ্যাত সাময়িকী প্যারিস রিভিয়্যু কর্তৃক গৃহীত ও প্রকাশিত- হোর্হে লুই বোর্হেস, হারুকি মুরাকামি ও পাবলো নেরুদার সাক্ষাতকার। এছাড়া প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে অতোঁয়ান দ্য স্যান্ত একজুপেরির ‘দ্য লিটল প্রিন্স’।
বাংলাদেশ স্টাডি ফোরাম (বিডিএসএফ) এর প্রতিষ্ঠাতা কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক। সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন thebdsf.com এ।
সাবিদিন ইব্রাহিম কুমিল্লা জেলার ব্রাক্ষণপাড়া থানার শিদলাই গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরো দেশ ও পুরো বিশ্বকে নিজের জন্মস্থান মনে করছেন।
যেকোনো ধরণের পরামর্শ, সমালোচনা, প্রশ্ন করতে যোগাযোগ করুন:
mail: [email protected]
fb: https://www.facebook.com/sabidin.ibrahim/
খালেদ মুহিউদ্দিন সবার কাছে পরিচিত নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সাংবাদিক হিসেবে। তিনি বর্তমানে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে’র বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন।
সাংবাদিকতার টানে নিরাপদ সরকারি চাকরি ছেড়ে যোগ দেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনে। তিনি সবার নজরে আসেন এখানে প্রচারিত ’আজকের বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। তাঁর নেওয়া একের পর এক ইন্টারভিউ সামাজিক যোগাযোমাধ্যমে ঝড় তোলে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ইন্টারভিউটি।
এতেও থেমে থাকেননি তিনি। তাঁর লেখা বই সাংবাদিকতায় পড়ুয়াদের জন্য অবশ্যপাঠ্য। এভাবে তিনি সাংবাদিকতা জগতে হয়ে উঠেছেন একটি দৃষ্টান্ত।
১৯৭২ সালে নাসির আলী মামুন বাংলাদেশে পোট্রেট ফটোগ্রাফির সূচনা করেন। আমাদের কালের শ্রেষ্ঠ মানুষেরা তাঁর ক্যামেরায় বন্দি হয়ে আছে। তাদের বিভিন্ন সময়ের মুহূর্তগুলো তিনি অত্যন্ত পারদর্শিতার সঙ্গে ধরে রেখেছেন আলোকচিত্রে এবং তার তোলা বিশিষ্টজনদের স্থিরচিত্রে আলো আঁধারের ঐশ্বরিক স্পর্শ তাঁকে।
এই শতকের প্রথম দশকের কবি এহসান হাবীব। সম্পাদনা করেছেন ছোটকাগজ ‘শূন্য’। প্রকাশিত কবিতার বই ‘শাদা প্রজাপতি’ (২০০৯), ‘টীকাভাষ্য’ (২০১৫) এবং ‘পুষ্পদাহকাল’ (২০২২)। গদ্যের বই ‘কন্সপিরেসি অব সাইলেন্স’ (২০১১)। এহসান হাবীৰ কৰি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় তার বিরুদ্ধে ২০১৭ সালে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিতর্কিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা হয় এবং তাকে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় হতে বরখাস্ত করা হয়। পরবর্তীতে মামলা থেকে জামিন নেওয়ার পর তাকে গুমের উদ্দ্যেশ্যে অপহরণ করা হয়। গুম থেকে মুক্ত হয়ে ২০১৮ সালে তিনি অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা” নামে একটি প্রথাবিরোধী সংগঠন করে তোলেন। এই শিরোনামে প্রতিবাদী কবিতাপাঠের আয়োজন করেন ময়মনসিংহ, শ্রীমঙ্গল ও খুলনায়। সম্পাদনা করেছেন ‘অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা’ শিরোনামে বিশেষ বুলেটিন। কবি এহসান হাবীবের জন্ম ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৮১ সালে কিশোরগঞ্জের যশোদলপুরে। পড়াশোনা করেছেন বাংলাসাহিত্যে। কর্মজীবনে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও এহসান হাবীব কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে ময়মনসিংহে বসবাস করছেন।
কাফি কামাল। কবি, গল্পকার, সাংবাদিক। জন্ম: ৮ জানুয়ারি ১৯৮০। চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার অনুকূল গ্রামে।বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক সম্পন্নের পর কাফি কামাল যুক্ত হন সাংবাদিকতায়। রাজনৈতিক বিষয়ে দীর্ঘ দেড় দশক দৈনিক মানবজমিন-এ সাহসী ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করেছেন। টেলিভিশন টকশোতে ছিলেন মুখর। মুক্তিযোদ্ধা পিতার সন্তান কাফি কামাল সবসময় বাক-স্বাধীনতার পক্ষে, সাংবাদিক নির্যাতন ও স্বাধীন গণমাধ্যম বিরোধী কালো আইনের বিরুদ্ধে সোচ্চার এক কন্ঠস্বর। গুম-খুন ও বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা বিষয়ে অনুসন্ধান ও গবেষণাকারী অন্যতম এক সাংবাদিক তিনি। প্রতিবাদী ভূমিকার কারনে ক্ষমতাসীন দলের কর্মীদের হামলার শিকার ও সরকারের রোষানলে পড়ে বর্তমানে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেন।কাফি কামাল লেখালেখিতে যুক্ত হন কৈশোরে। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ১২। কাব্যগ্রন্থ- ‘ডনুতীরে টংঘর (২০০৬), ‘তীরবর্তী হাওয়াঘর’ (২০০৮), ‘প্রসবকালীন তাপবিদ্যুৎ (২০১০) ও ‘ঋতুরঙ্গ’ (২০১১); গল্পগ্রন্থ- চাট্টগ্রামী ভাষায় প্রথম পূর্ণাঙ্গ গল্পগ্রন্থ ‘মেইট্টাল’ (২০১১), ‘কন্যাযাত্রী’ (২০১৩), ‘কন্যারাশির জাতক’ (২০১৪); ভ্রমণকাহিনী কুতুবমিনার থেকে কন্যাকুমারী’ (২০১৩), গবেষণাগ্রন্থ- ‘আত্মীয়তার বন্ধনে রাজনীতি (২০১৬), সম্পাদনা- বাংলা সাহিত্যে প্রথম দশকভিত্তিক প্রবন্ধ সংকলন ‘শূন্য দশকের নির্বাচিত প্রবন্ধ’ (২০১৫) এবং একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আয়োজিত গণজ্ঞ্যানীর উপর কেন্দ্রীয় বিএনপি প্রকাশিত ডকুমেন্টেশন ‘গনশুনানী’ বইয়ের গ্রন্থক ও সম্পাদক। ২০১৬-১৭ সালে দুই বছর সম্পাদনা করেছেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মুখপত্র “রিপোর্টার্স শুয়ো’। একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাব, ডিআরইউ ডিইউজেসহ একাধিক সংগঠনের স্থায়ী সদস্য তিনি।
Be the first to review “ছোটবুবু”